এবার ক্লান্তিতেই কি মনোসংযোগ হারালেন বিরাট কোহলি? না হলে তো স্পিনারের খাটো লেন্থের বলে ব্যাকফুটে ফ্লিক করার কথা না। উইকেটের প্রায় মাঝখানে পড়া বলে অনায়াসে পুল করতে পারতেন তিনি। স্পিনারের শর্ট বলে ফ্লিক করে খুব একটা ফায়দা হয় না, তাই এমন লোপ্পা বলে সচরাচর পুল করে সীমানা পার করার চেষ্টা করেন ব্যাটাররা। কিন্তু কোহলি কেন খেললেন এই শট!
এদিকে ক্লান্তি থেকেই হয়তো এই সিদ্ধান্তহীনতা। তাই তো আগের দিন যে মাঠে ৯৪ বলে ১২২ রানের অপরাজিত জাদুকরী ইনিংস খেললেন, গতকাল সেখানে মাত্র ৩ রানে ক্যাচ তুলে দিয়ে এলেন। টানা তিন দিন মাঠে নামার কারণে ক্লান্তি যে তাঁকে ঘিরে ধরেছে, সেটা কোহলি নিজেই স্বীকার করেছেন। ক্লান্তির কথা কোহলি সোমবার পাকিস্তানের বিপক্ষে ২২৮ রানের জয়ের পরই বলেন। ম্যাচসেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে সঞ্চালক সঞ্জয় মাঞ্জেরেকারকে আগেভাগেই তিনি বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব আপনি যাতে আমার সাক্ষাৎকারটা খুব ছোট নেন। আমি ভীষণ ক্লান্ত।’
কেন ক্লান্ত সেটাও তিনি কোনো প্রশ্ন ছাড়াই গড়গড় করে বলেছেন, ‘মাঠে প্রচুর দৌড়ে রান নিয়েছি। প্রতিক্ষণে মনে হচ্ছিল, কাল (মঙ্গলবার) দুপুর ৩টার সময় আবার আমাদের মাঠে নামতে হবে। ভাগ্য ভালো যে আমি নিয়মিত টেস্ট খেলি। আমি ১০০টির বেশি টেস্ট খেলেছি। তাই পরের দিন কীভাবে মাঠে নামতে হবে, তা আমার জানা। তবে এটাও ঠিক, এই মাঠে প্রচণ্ড গরম। নভেম্বরে আমার বয়স ৩৫ হবে। তাই শরীরের প্রতি বাড়তি খেয়াল তো রাখতেই হবে।’
এদিকে সুপার ফোরে ভারতের পরের ম্যাচ বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৫ সেপ্টেম্বর। ভারতীয় ব্যাটার শ্রেয়াস আয়ার ইনজুরিতে থাকায় কোহলির জন্য বিশ্রাম নেওয়া কঠিন হবে। তারপরও ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় ওই সিদ্ধান্ত নিতেই পারে ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে স্পেশাল রিজার্ভ ডে’ রাখায় টানা তিনদিন মাঠে থাকায় ক্লান্ত ভারতের ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পথে কোহলি ৩৮টি সিঙ্গল ও ১৫টি ডাবল নিয়েছেন। এই পরিশ্রমের প্রভাব পড়েছে তার শরীরে।
এদিকে ক্লান্তি থেকেই হয়তো এই সিদ্ধান্তহীনতা। তাই তো আগের দিন যে মাঠে ৯৪ বলে ১২২ রানের অপরাজিত জাদুকরী ইনিংস খেললেন, গতকাল সেখানে মাত্র ৩ রানে ক্যাচ তুলে দিয়ে এলেন। টানা তিন দিন মাঠে নামার কারণে ক্লান্তি যে তাঁকে ঘিরে ধরেছে, সেটা কোহলি নিজেই স্বীকার করেছেন। ক্লান্তির কথা কোহলি সোমবার পাকিস্তানের বিপক্ষে ২২৮ রানের জয়ের পরই বলেন। ম্যাচসেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে সঞ্চালক সঞ্জয় মাঞ্জেরেকারকে আগেভাগেই তিনি বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব আপনি যাতে আমার সাক্ষাৎকারটা খুব ছোট নেন। আমি ভীষণ ক্লান্ত।’
কেন ক্লান্ত সেটাও তিনি কোনো প্রশ্ন ছাড়াই গড়গড় করে বলেছেন, ‘মাঠে প্রচুর দৌড়ে রান নিয়েছি। প্রতিক্ষণে মনে হচ্ছিল, কাল (মঙ্গলবার) দুপুর ৩টার সময় আবার আমাদের মাঠে নামতে হবে। ভাগ্য ভালো যে আমি নিয়মিত টেস্ট খেলি। আমি ১০০টির বেশি টেস্ট খেলেছি। তাই পরের দিন কীভাবে মাঠে নামতে হবে, তা আমার জানা। তবে এটাও ঠিক, এই মাঠে প্রচণ্ড গরম। নভেম্বরে আমার বয়স ৩৫ হবে। তাই শরীরের প্রতি বাড়তি খেয়াল তো রাখতেই হবে।’
এদিকে সুপার ফোরে ভারতের পরের ম্যাচ বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৫ সেপ্টেম্বর। ভারতীয় ব্যাটার শ্রেয়াস আয়ার ইনজুরিতে থাকায় কোহলির জন্য বিশ্রাম নেওয়া কঠিন হবে। তারপরও ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় ওই সিদ্ধান্ত নিতেই পারে ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে স্পেশাল রিজার্ভ ডে’ রাখায় টানা তিনদিন মাঠে থাকায় ক্লান্ত ভারতের ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পথে কোহলি ৩৮টি সিঙ্গল ও ১৫টি ডাবল নিয়েছেন। এই পরিশ্রমের প্রভাব পড়েছে তার শরীরে।