১১০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নির্মাণ হবে মসজিদ। এ সংক্রান্ত একটি মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মাজার মসজিদ নির্মাণ’ প্রকল্পটি আইন ও বিচার বিভাগ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করবে। মসজিদ নির্মাণের কাজ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) ড. মোহাম্মদ ইমদাদউল্লা মিয়ান এবং আইএমইডির সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আব্দুল বাকী, এ কে এম ফজলুল হকসহ অনেক।
সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত ও এ এলাকায় আসা মুসল্লিরা যাতে নামাজ আদায়, ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ ও অনুশীলন ইত্যাদি কার্যক্রমের অংশ নিতে পারে।
১৫ হাজার ২২৬ দশমিক ৬৮ বর্গমিটার দুটি বেজমেন্ট বিশিষ্ট চারতলা মসজিদ ভবন নির্মাণ, এক হাজার ২৫০ বর্গমিটার পাকা, আধা পাকা টিন শেডে মসজিদের অস্থায়ী স্থানান্তর, বহিঃস্থ বিদ্যুতায়ন কাজ করা।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মাজার মসজিদ নির্মাণ’ প্রকল্পটি আইন ও বিচার বিভাগ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করবে। মসজিদ নির্মাণের কাজ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) ড. মোহাম্মদ ইমদাদউল্লা মিয়ান এবং আইএমইডির সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আব্দুল বাকী, এ কে এম ফজলুল হকসহ অনেক।
সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত ও এ এলাকায় আসা মুসল্লিরা যাতে নামাজ আদায়, ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ ও অনুশীলন ইত্যাদি কার্যক্রমের অংশ নিতে পারে।
১৫ হাজার ২২৬ দশমিক ৬৮ বর্গমিটার দুটি বেজমেন্ট বিশিষ্ট চারতলা মসজিদ ভবন নির্মাণ, এক হাজার ২৫০ বর্গমিটার পাকা, আধা পাকা টিন শেডে মসজিদের অস্থায়ী স্থানান্তর, বহিঃস্থ বিদ্যুতায়ন কাজ করা।