আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জ থেকে কামারখন্দ উপজেলার যাওয়ার প্রধান সড়কের দু'পাশে উপজেলার আওতাধীন জামতৈল আলোকদিয়ার-কড্ডা পর্যন্ত সড়কে রয়েছে বড় বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৪০টি মরা গাছ। একেবারে খুবই দুর্বল অবস্থায় দাড়িয়ে আছে। এতে করে জেলা থেকে কামারখন্দ উপজেলার ব্যস্ততম এই সড়কটি খুবই বিপজ্জনক হয়ে রয়েছে। আতঙ্কে চলাফেরা করছে এই সড়কের ছোট বড় যানবাহন গুলো।
সিএনজি, অটোভ্যান ও মোটরসাইকেল চালকেরা জানান, এই রাস্তায় আমরা নিয়মিত চলাচল করি। কিন্তু এই গাছগুলোর কারণে আমাদের খুব ভয়ে ভয়ে গাড়ি চালাতে হয়। গাছগুলো মরে গেছে অনেক আগেই। এগুলো আরো আগেই কাটা উচিত ছিল। এখন যে অবস্থায় মরা গাছগুলো রয়েছে তাতে হালকা ঝড়ো বাতাসেই যেকোনো সময় রাস্তার উপর ভেঙ্গে পরবে। এতে করে আমাদের ও গাড়ির যাত্রীদের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। তারা আরও জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ এই গাছগুলো এভাবেই পরে আছে কিন্তু এটা দেখার কেউ নেই। কোন বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার আগেই এর একটা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ জানান, ইতিমধ্যেই এই রাস্তার গাছগুলো কাটার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে যেহেতু মরা গাছগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ সেহেতু দ্রুত গাছগুলো কেটে কারও হেফাজতে রাখার ব্যবস্থা করছি।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম শহিদুল্লাহ সবুজ জানান, বিষয়টি আমি লক্ষ করেছি। খুব দ্রুতই বন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে গাছগুলো কাটার ব্যবস্থা করছি।
সিএনজি, অটোভ্যান ও মোটরসাইকেল চালকেরা জানান, এই রাস্তায় আমরা নিয়মিত চলাচল করি। কিন্তু এই গাছগুলোর কারণে আমাদের খুব ভয়ে ভয়ে গাড়ি চালাতে হয়। গাছগুলো মরে গেছে অনেক আগেই। এগুলো আরো আগেই কাটা উচিত ছিল। এখন যে অবস্থায় মরা গাছগুলো রয়েছে তাতে হালকা ঝড়ো বাতাসেই যেকোনো সময় রাস্তার উপর ভেঙ্গে পরবে। এতে করে আমাদের ও গাড়ির যাত্রীদের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। তারা আরও জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ এই গাছগুলো এভাবেই পরে আছে কিন্তু এটা দেখার কেউ নেই। কোন বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার আগেই এর একটা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ জানান, ইতিমধ্যেই এই রাস্তার গাছগুলো কাটার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে যেহেতু মরা গাছগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ সেহেতু দ্রুত গাছগুলো কেটে কারও হেফাজতে রাখার ব্যবস্থা করছি।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম শহিদুল্লাহ সবুজ জানান, বিষয়টি আমি লক্ষ করেছি। খুব দ্রুতই বন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে গাছগুলো কাটার ব্যবস্থা করছি।