ছাত্রলীগের দুই নেতাকে মারধরের ঘটনায় অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
সংস্থাটির চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে ‘থানায় নিয়ে ওসির কক্ষে এডিসির নেতৃত্বে মারধর’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদসহ একই বিষয়ে অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় একজন পুলিশ কর্মকর্তার এমন আচরণ আইন ও নীতি বিরুদ্ধ। এ ঘটনায় জড়িত পুলিশ কর্মকর্তা এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমীচীন বলে মনে করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান আরও বলেন, একজন পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক ব্যক্তিগত আক্রোশকে কেন্দ্র করে নিষ্ঠুরতা প্রদর্শনের মাধ্যমে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
এ অবস্থায়, অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও গৃহীত ব্যবস্থা মানবাধিকার কমিশনকে অবহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে বলা হয়েছে।
এর আগে, শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।
মারধরের শিকার দুই নেতা হলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম। ঘটনার পর তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদকে গত ১০ সেপ্টেম্বর প্রত্যাহার করে পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্টে (পিওএম) সংযুক্ত করা হয়। পরে একই দিনে তাকে কক্সবাজারের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নে (এপিবিএন) বদলি করা হয়। পরদিন ১১ সেপ্টেম্বর তাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
সংস্থাটির চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে ‘থানায় নিয়ে ওসির কক্ষে এডিসির নেতৃত্বে মারধর’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদসহ একই বিষয়ে অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় একজন পুলিশ কর্মকর্তার এমন আচরণ আইন ও নীতি বিরুদ্ধ। এ ঘটনায় জড়িত পুলিশ কর্মকর্তা এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমীচীন বলে মনে করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান আরও বলেন, একজন পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক ব্যক্তিগত আক্রোশকে কেন্দ্র করে নিষ্ঠুরতা প্রদর্শনের মাধ্যমে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
এ অবস্থায়, অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও গৃহীত ব্যবস্থা মানবাধিকার কমিশনকে অবহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে বলা হয়েছে।
এর আগে, শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।
মারধরের শিকার দুই নেতা হলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম। ঘটনার পর তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদকে গত ১০ সেপ্টেম্বর প্রত্যাহার করে পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্টে (পিওএম) সংযুক্ত করা হয়। পরে একই দিনে তাকে কক্সবাজারের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নে (এপিবিএন) বদলি করা হয়। পরদিন ১১ সেপ্টেম্বর তাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।