এবার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত তাই হতে যাচ্ছে। নিউ জিল্যান্ড সিরিজে তাসকিন আহমেদ-শরিফুল ইসলামদের বিশ্রামে রাখা হবে। খেলবেন খালেদ আহমেদ-তানজীম আহমেদ সাকিবরা। টিম ম্যানেজমেন্টের একটি সূত্র নিশ্চিত করে জানিয়েছে, ‘তাসকিন, শরিফুল ও হাসান মাহমুদকে মূলত বিশ্রামে রাখার কথা ভাবা হচ্ছে। মোস্তাফিজের বিষয়টা এখনো নিশ্চিত না। যেহেতু সে এশিয়া কাপ এখন পর্যন্ত ১ ম্যাচ খেলেছে তাই তাকে রাখাও হতে পারে।’
এদিকে তাসকিন চার ম্যাচে পেয়েছেন ৯ উইকেট। সর্বোচ্চ আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৪ উইকেট। একই সংখ্যক ম্যাচে শরিফুল ৭ উইকেট নেন। সর্বোচ্চ ৩৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট। আর হাসান নিয়েছেন ৩ ম্যাচে ৪ উইকেট। মোস্তাফিজ প্রথম ম্যাচ খেললেও কোনো উইকেটের দেখা পাননি। ৩ ওভার বোলিং করে ১২ রান দেন। পরের তিন ম্যাচে একাদশে জায়গা পাননি এই পেসার।
টিম ম্যানেজমেন্ট সূত্র আরও জানায়, ‘এক দেশ থেকে আরেক দেশে ভ্রমণ করে টানা ম্যাচ খেলা পেসারদের জন্য কঠিন। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের একটা বিষয় আছে। সবকিছু বিবেচনা করছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিষয়গুলো এখনো আলোচনার মধ্যে আছে।’ নজর মূলত বিশ্বকাপের দিকে। তাই পেসারদের নিয়ে ঝুঁকি নিতে চাইছে না টিম ম্যানেজমেন্ট। এমনিতে এবাদতের ছিটকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে। শরিফুল দারুণ বোলিং করায় এবাদত না থাকার আক্ষেপ কিছুটা কমেছে।
এর আগে সাকিব পেসারদের বিশ্বকাপে ফিট থাকতে হবে জানিয়ে বলেছেন, ‘নিউজিল্যান্ডের (বিপক্ষে) ৩টি ম্যাচ আছে। সেখানে আমরা কিছু জিনিস দেখব। সবারই সুযোগ আছে। এশিয়া কাপে যারা খেলেছে তাদের মধ্যে যারা বিশ্বকাপে কনফার্ম তাদের বিশ্রাম থাকতে হবে বলে আমি মনে করি। কারও ইনজুরি হলে সমস্যা হবে। রিপ্লেসমেন্ট নেই। এটা খুব জরুরি সবাই যেন ফিট থাকে। এবাদত নেই। আমি আশা করবো চার (পেসার) জনই যেন ফিট থাকে।’
তাসকিনরা বিশ্রামে থাকলে ওয়ানডে সংস্করণে নতুন মুখ দেখা যাবে। সেক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন এশিয়া কাপের দলে থাকা সাকিব। এ ছাড়া ডাক পেতে পারেন খালেদ ও রেজাউর রহমানরা। এখন দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত টিম ম্যানেজমেন্ট কোন পথে হাটে। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের শেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। সুপার ফোরের প্রথম দুই ম্যাচ হেরে বিদায় প্রায় নিশ্চিত। শ্রীলঙ্কা থেকে দেশে ফিরলে শুরু হবে নিউ জিল্যান্ড সিরিজ। মিরপুর শের-ই-বাংলায় ৩টি ম্যাচ হবে ২১, ২৩ ও ২৬ সেপ্টেম্বর।
এদিকে তাসকিন চার ম্যাচে পেয়েছেন ৯ উইকেট। সর্বোচ্চ আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৪ উইকেট। একই সংখ্যক ম্যাচে শরিফুল ৭ উইকেট নেন। সর্বোচ্চ ৩৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট। আর হাসান নিয়েছেন ৩ ম্যাচে ৪ উইকেট। মোস্তাফিজ প্রথম ম্যাচ খেললেও কোনো উইকেটের দেখা পাননি। ৩ ওভার বোলিং করে ১২ রান দেন। পরের তিন ম্যাচে একাদশে জায়গা পাননি এই পেসার।
টিম ম্যানেজমেন্ট সূত্র আরও জানায়, ‘এক দেশ থেকে আরেক দেশে ভ্রমণ করে টানা ম্যাচ খেলা পেসারদের জন্য কঠিন। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের একটা বিষয় আছে। সবকিছু বিবেচনা করছে টিম ম্যানেজমেন্ট। বিষয়গুলো এখনো আলোচনার মধ্যে আছে।’ নজর মূলত বিশ্বকাপের দিকে। তাই পেসারদের নিয়ে ঝুঁকি নিতে চাইছে না টিম ম্যানেজমেন্ট। এমনিতে এবাদতের ছিটকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে। শরিফুল দারুণ বোলিং করায় এবাদত না থাকার আক্ষেপ কিছুটা কমেছে।
এর আগে সাকিব পেসারদের বিশ্বকাপে ফিট থাকতে হবে জানিয়ে বলেছেন, ‘নিউজিল্যান্ডের (বিপক্ষে) ৩টি ম্যাচ আছে। সেখানে আমরা কিছু জিনিস দেখব। সবারই সুযোগ আছে। এশিয়া কাপে যারা খেলেছে তাদের মধ্যে যারা বিশ্বকাপে কনফার্ম তাদের বিশ্রাম থাকতে হবে বলে আমি মনে করি। কারও ইনজুরি হলে সমস্যা হবে। রিপ্লেসমেন্ট নেই। এটা খুব জরুরি সবাই যেন ফিট থাকে। এবাদত নেই। আমি আশা করবো চার (পেসার) জনই যেন ফিট থাকে।’
তাসকিনরা বিশ্রামে থাকলে ওয়ানডে সংস্করণে নতুন মুখ দেখা যাবে। সেক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন এশিয়া কাপের দলে থাকা সাকিব। এ ছাড়া ডাক পেতে পারেন খালেদ ও রেজাউর রহমানরা। এখন দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত টিম ম্যানেজমেন্ট কোন পথে হাটে। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের শেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। সুপার ফোরের প্রথম দুই ম্যাচ হেরে বিদায় প্রায় নিশ্চিত। শ্রীলঙ্কা থেকে দেশে ফিরলে শুরু হবে নিউ জিল্যান্ড সিরিজ। মিরপুর শের-ই-বাংলায় ৩টি ম্যাচ হবে ২১, ২৩ ও ২৬ সেপ্টেম্বর।