করুণ আকুতি জানিয়ে খাদিজা বলেন, ‘কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো ধরনের সহায়তা পাইনি। বাচ্চাটা খুব কষ্ট পাচ্ছে। ওর জন্য গ্রামের কয়েকজন লোকের কাছে কম্বল চেয়েছি। খোদা ছাড়া আমাদের আর কেউ নাই।’ আফ্রিকার দেশ মরক্কোয় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা খাদ্য, নিরাপদ পানি ও আশ্রয়ের জন্য করুণ আকুতি জানাচ্ছেন। বেঁচে যাওয়া এক নারী এভাবেই জানিয়েছিলেন আকুতি। এ সময় তাঁর কোলে ছিল একটি শিশু।
তেরপলে বানানো অস্থায়ী একটি বাড়িতে থাকতে হচ্ছে তাদের। খাদিজা নামের ওই নারী এখনো তাঁর সন্তানের নামই রাখেননি। নাম কখন রাখবেন? শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পরই যে তার জন্ম। শিশুটিকে থাকতে হচ্ছে তাঁবুতে, এটাই তার প্রথম ঘর। এদিকে মারাকেশ শহরের একটি হাসপাতালে জন্ম হয় শিশুটির। জন্মের মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতাল ছাড়তে বলা হয় তাদের।
খাদিজা বলেন, ‘আবার ভূমিকম্প হতে পারে- এই শঙ্কা থেকে আমাদের বের হয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়।’ নবজাতককে নিয়ে শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন খাদিজা ও তাঁর স্বামী। মারাকেশ থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে তাদার্ট এলাকায় নিজেদের বাড়িতে যেতে ট্যাক্সির খোঁজ করেন। কিন্তু রাস্তা ধসে যাওয়ায় ট্যাক্সি পাননি। আসনি নামের একটি গ্রামে রাস্তার পাশে আশ্রয় নেন।
আত্মীয়রা জানান, খাদিজাদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাতে আর থাকার উপায় নেই। সদ্যোজাত সন্তানের জন্য মাত্র একটি কাপড় আছে তাঁদের কাছে। শুধু খাদিজা নয়, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত বেশিরভাগ পরিবার পর্যাপ্ত সহায়তা না পাওয়ার কথা জানিয়েছে। এক প্রতিবেদক এ নিয়ে আসনি গ্রামে প্রতিবেদন করতে গেলে তাঁকে ঘিরে ধরে জনতা। তাঁরা বলতে থাকে, ‘খাওয়ার মতো কিছুই নেই। কেউই খাবার নিয়ে আসে না।’
তেরপলে বানানো অস্থায়ী একটি বাড়িতে থাকতে হচ্ছে তাদের। খাদিজা নামের ওই নারী এখনো তাঁর সন্তানের নামই রাখেননি। নাম কখন রাখবেন? শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পরই যে তার জন্ম। শিশুটিকে থাকতে হচ্ছে তাঁবুতে, এটাই তার প্রথম ঘর। এদিকে মারাকেশ শহরের একটি হাসপাতালে জন্ম হয় শিশুটির। জন্মের মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতাল ছাড়তে বলা হয় তাদের।
খাদিজা বলেন, ‘আবার ভূমিকম্প হতে পারে- এই শঙ্কা থেকে আমাদের বের হয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়।’ নবজাতককে নিয়ে শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন খাদিজা ও তাঁর স্বামী। মারাকেশ থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে তাদার্ট এলাকায় নিজেদের বাড়িতে যেতে ট্যাক্সির খোঁজ করেন। কিন্তু রাস্তা ধসে যাওয়ায় ট্যাক্সি পাননি। আসনি নামের একটি গ্রামে রাস্তার পাশে আশ্রয় নেন।
আত্মীয়রা জানান, খাদিজাদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাতে আর থাকার উপায় নেই। সদ্যোজাত সন্তানের জন্য মাত্র একটি কাপড় আছে তাঁদের কাছে। শুধু খাদিজা নয়, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত বেশিরভাগ পরিবার পর্যাপ্ত সহায়তা না পাওয়ার কথা জানিয়েছে। এক প্রতিবেদক এ নিয়ে আসনি গ্রামে প্রতিবেদন করতে গেলে তাঁকে ঘিরে ধরে জনতা। তাঁরা বলতে থাকে, ‘খাওয়ার মতো কিছুই নেই। কেউই খাবার নিয়ে আসে না।’