আগামী ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ম্যাচে আগামীকাল মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর বলিভিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামছে বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এই দলের কাছেই ২০০৯ সালে ৬-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল তারা। এবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে লাতিন আমেরিকার এই দুই দল। এরই মধ্যে বলিভিয়ার রাজধানী লাপাজে অবস্থান করছে আর্জেন্টাইন দল।
এদিকে সমূদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৬২৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত লাপাজ শহরটি। যার কারণে এই শহরে গেলে অক্সিজেন সমস্যায় ভোগেন খেলোয়াড়রা। এই অবস্থায় খেলতে হবে আর্জেন্টিনাকে। যার কারণে আর্জেন্টিনার প্রতিটি খেলোয়াড়কে দেয়া হয়েছে একটি করে অক্সিজেন টিউব। বলিভিয়ার রাজধানীতে পৌঁছার পর অনুশীলন করতে গিয়েই মূলত অক্সিজেন শূন্যতায় ভুগতে শুরু করে আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা।
পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে দ্রুত তাদেরকে অক্সিজেন টিউব সরবরাহ করা হয়। বলিভিয়ার বিপক্ষে যে মাঠে খেলা হবে সেটি সমূদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৬৩৭ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। আর এমন উচ্চতায় অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকায় যেকোনো দলকেই খেলতে সমস্যা হবে।
এরই মধ্যে আর্জেন্টিনার বেশকিছু ফুটবলারকে অক্সিজেন টিউব হাতে নিয়ে দেখা গেছে। যাদের মধ্যে ছিলেন লিভারপুল ফুটবলার ম্যাক অ্যালিস্টার এবং টটেনহ্যাম ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান রোমেরো। যদিও বলিভিয়ার এস্টাডিও হার্নান্দো সাইলস স্টেডিয়ামকে ফুটবল খেলার জন্য অযোগ্য বলা হয়েছে। তবে ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচগুলো এই মাঠেই আয়োজন করা হবে।
এদিকে সমূদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৬২৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত লাপাজ শহরটি। যার কারণে এই শহরে গেলে অক্সিজেন সমস্যায় ভোগেন খেলোয়াড়রা। এই অবস্থায় খেলতে হবে আর্জেন্টিনাকে। যার কারণে আর্জেন্টিনার প্রতিটি খেলোয়াড়কে দেয়া হয়েছে একটি করে অক্সিজেন টিউব। বলিভিয়ার রাজধানীতে পৌঁছার পর অনুশীলন করতে গিয়েই মূলত অক্সিজেন শূন্যতায় ভুগতে শুরু করে আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা।
পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে দ্রুত তাদেরকে অক্সিজেন টিউব সরবরাহ করা হয়। বলিভিয়ার বিপক্ষে যে মাঠে খেলা হবে সেটি সমূদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৬৩৭ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। আর এমন উচ্চতায় অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকায় যেকোনো দলকেই খেলতে সমস্যা হবে।
এরই মধ্যে আর্জেন্টিনার বেশকিছু ফুটবলারকে অক্সিজেন টিউব হাতে নিয়ে দেখা গেছে। যাদের মধ্যে ছিলেন লিভারপুল ফুটবলার ম্যাক অ্যালিস্টার এবং টটেনহ্যাম ডিফেন্ডার ক্রিস্টিয়ান রোমেরো। যদিও বলিভিয়ার এস্টাডিও হার্নান্দো সাইলস স্টেডিয়ামকে ফুটবল খেলার জন্য অযোগ্য বলা হয়েছে। তবে ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচগুলো এই মাঠেই আয়োজন করা হবে।