অবশেষে ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় মারধর করার ঘটনায় অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর বিকেলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। গত শনিবার ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমকে শাহবাগ থানায় তুলে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক পেটান এডিসি হারুন।
পরে গতকাল রবিবার দুপুরে এডিসি হারুনকে রমনা বিভাগ থেকে সরিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) দাঙ্গা দমন বা পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। এরপর সন্ধ্যায় তাকে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নে (এপিবিএন) বদলি করা হয়। আজ সোমবার দুপুরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে দেখা করে ঘটনার বিচার দাবি করেন।
এদিকে ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে দুই ছাত্রলীগ নেতার সাক্ষাতের পর এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হচ্ছে―এমন খবর পাওয়া যায়। বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতাদের অভিযোগ, শাহবাগ থানার ওসির (তদন্ত) কক্ষে গত শনিবার রাতে এই মারধরে নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ।
এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের অন্য নেতাকর্মীরা গিয়ে থানা থেকে আক্রান্ত নেতাদের উদ্ধার করেন। পুলিশের মারধরের শিকার ছাত্রলীগের তিন নেতা হলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান।
তাদের মধ্যে গুরুতর আহত আনোয়ার হোসেন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। অন্যরা চিকিৎসা নিয়ে হলে ফিরে গেছেন। এদিকে ঘটনা তদন্তে রবিবার তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ডিএমপি। কমিটিকে দুই দিনের মধ্যে কাজ শেষ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
পরে গতকাল রবিবার দুপুরে এডিসি হারুনকে রমনা বিভাগ থেকে সরিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) দাঙ্গা দমন বা পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। এরপর সন্ধ্যায় তাকে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নে (এপিবিএন) বদলি করা হয়। আজ সোমবার দুপুরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে দেখা করে ঘটনার বিচার দাবি করেন।
এদিকে ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে দুই ছাত্রলীগ নেতার সাক্ষাতের পর এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হচ্ছে―এমন খবর পাওয়া যায়। বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতাদের অভিযোগ, শাহবাগ থানার ওসির (তদন্ত) কক্ষে গত শনিবার রাতে এই মারধরে নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ।
এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের অন্য নেতাকর্মীরা গিয়ে থানা থেকে আক্রান্ত নেতাদের উদ্ধার করেন। পুলিশের মারধরের শিকার ছাত্রলীগের তিন নেতা হলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান।
তাদের মধ্যে গুরুতর আহত আনোয়ার হোসেন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। অন্যরা চিকিৎসা নিয়ে হলে ফিরে গেছেন। এদিকে ঘটনা তদন্তে রবিবার তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ডিএমপি। কমিটিকে দুই দিনের মধ্যে কাজ শেষ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।