প্রায় ৪৩৭ বছর পর পৃথিবীর কাছাকাছি এসেছে বিশাল বড় একটি ধূমকেতু। নিশিমুরা নামক নতুন আবিষ্কৃত প্রায় আধা মাইল লম্বা এই ধূমকেতুটির রঙ সবুজ। চলতি সপ্তাহে ধূমকেতুটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের বিন্দুতে অবস্থান করবে। মার্কিন সংবাদ মাধ্যম ইউএসএ টুডে জানিয়েছে, আগামীকাল ১২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার পৃথিবীর ৭৮ মিলিয়ন মাইলের মধ্যে অবস্থান করবে নিশিমুরা ধূমকেতু।
প্রতি ঘণ্টায় ২৪০,০০০ মাইল গতিতে চলমান এই ধূমকেতু সৌরজগত ছেড়ে গেলে ৪০০ বছরের আগে আর ফিরে আসবে না। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত আকাশে খালি চোখেই নিশিমুরা ধূমকেতু দেখা যাবে। পৃথিবীর কাছে আসার সাথে সাথে ধূমকেতুটি প্রতিদিন উজ্জ্বল হয়ে উঠছে। এটি দূরবীন বা একটি ছোট টেলিস্কোপ দিয়ে ভাল দেখা যায়।
রাত যত গভীর হবে ধূমকেতুটি দেখার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে। তবে এটি দেখার সর্বোত্তম সময় হল সূর্যোদয়ের আগে। আগামী বুধবারের পর উত্তর গোলার্ধ থেকে ধূমকেতুটি অদৃশ্য হয়ে যাবে। ধূমকেতুটি সূর্যের কাছে চলে যাবে ১৭ সেপ্টেম্বর। সূর্যের কাছাকাছি গিয়ে ভেঙেও যেতে পারে এটি। তবে এটি অক্ষত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে সৌরজগত ছেড়ে চলে যাবে নিশিমুরা। এর আগে সেপ্টেম্বরের শেষে এটি দক্ষিণ গোলার্ধে দৃশ্যমান হতে পারে। গত ১২ আগস্ট জাপানের হিডিও নিশিমুরা নামক একজন অপেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী একটি স্ট্যান্ডার্ড ডিজিটাল ক্যামেরা এবং একটি ২০০ মিমি টেলিফটো লেন্স ব্যবহার করে ধূমকেতুটি আবিষ্কার করেন। তার নামেই ধূমকেতুটির নামকরণ করা হয়।
প্রতি ঘণ্টায় ২৪০,০০০ মাইল গতিতে চলমান এই ধূমকেতু সৌরজগত ছেড়ে গেলে ৪০০ বছরের আগে আর ফিরে আসবে না। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত আকাশে খালি চোখেই নিশিমুরা ধূমকেতু দেখা যাবে। পৃথিবীর কাছে আসার সাথে সাথে ধূমকেতুটি প্রতিদিন উজ্জ্বল হয়ে উঠছে। এটি দূরবীন বা একটি ছোট টেলিস্কোপ দিয়ে ভাল দেখা যায়।
রাত যত গভীর হবে ধূমকেতুটি দেখার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে। তবে এটি দেখার সর্বোত্তম সময় হল সূর্যোদয়ের আগে। আগামী বুধবারের পর উত্তর গোলার্ধ থেকে ধূমকেতুটি অদৃশ্য হয়ে যাবে। ধূমকেতুটি সূর্যের কাছে চলে যাবে ১৭ সেপ্টেম্বর। সূর্যের কাছাকাছি গিয়ে ভেঙেও যেতে পারে এটি। তবে এটি অক্ষত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে সৌরজগত ছেড়ে চলে যাবে নিশিমুরা। এর আগে সেপ্টেম্বরের শেষে এটি দক্ষিণ গোলার্ধে দৃশ্যমান হতে পারে। গত ১২ আগস্ট জাপানের হিডিও নিশিমুরা নামক একজন অপেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী একটি স্ট্যান্ডার্ড ডিজিটাল ক্যামেরা এবং একটি ২০০ মিমি টেলিফটো লেন্স ব্যবহার করে ধূমকেতুটি আবিষ্কার করেন। তার নামেই ধূমকেতুটির নামকরণ করা হয়।