উত্তর আফ্রিকার দেশ মরক্কোয় শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২১০০ ছাড়িয়ে গেছে। স্মরণকালের ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে আহত হয়েছেন আরও দুই হাজার ৪২১ জন মানুষ। আহতদের অনেকের অবস্থা সংকটাপন্ন। রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
এতে বলা হয়, শুক্রবার মরক্কোর মধ্যাঞ্চলে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১২২ জনে। এ ঘটনায় আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪২১ জনে। দেশটির সেনাবাহিনী ও উদ্ধারকারীরা ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকে পড়াদের জীবিত উদ্ধারে সব রকমের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভয়াবহ এ ভূমিকম্পের পর দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় বেশ কিছু গ্রাম পুরোপুরি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। ওউরগেইন উপত্যকায় সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। এখনও কত মানুষ নিখোঁজ রয়েছে তার সঠিক সংখ্যাও জানা সম্ভব হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আহত অবস্থায় যারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তাদের মধ্যেও অনেকের অবস্থা গুরুত্বর। ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পার্বত্য গ্রামগুলোতে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছেন দেশটির সেনাবাহিনী ও উদ্ধারকারীরা। তবে, দুর্গম এলাকা হওয়ায় সেখানে পৌঁছাতে বেগ পেতে হচ্ছে তাদের। ধারণা করা হচ্ছে, অনেক স্থানে এখনও বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন। তাই, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কাও করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে, দুর্গতদের উদ্ধার তৎপরতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, স্পেন, ও ব্রিটেন ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেছে দেশটিতে। স্পেন ৫৬ জনের একটি উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছে। তুরস্ক, ফ্রান্স ও ইসরাইল প্রয়োজনে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা থাকা সত্ত্বেও পার্শ্ববর্তী দেশ আলজেরিয়া মানবিক ও চিকিৎসা সহায়তার জন্য আকাশপথ খুলে দিয়েছে।
এতে বলা হয়, শুক্রবার মরক্কোর মধ্যাঞ্চলে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১২২ জনে। এ ঘটনায় আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪২১ জনে। দেশটির সেনাবাহিনী ও উদ্ধারকারীরা ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকে পড়াদের জীবিত উদ্ধারে সব রকমের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভয়াবহ এ ভূমিকম্পের পর দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় বেশ কিছু গ্রাম পুরোপুরি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। ওউরগেইন উপত্যকায় সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। এখনও কত মানুষ নিখোঁজ রয়েছে তার সঠিক সংখ্যাও জানা সম্ভব হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আহত অবস্থায় যারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তাদের মধ্যেও অনেকের অবস্থা গুরুত্বর। ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পার্বত্য গ্রামগুলোতে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছেন দেশটির সেনাবাহিনী ও উদ্ধারকারীরা। তবে, দুর্গম এলাকা হওয়ায় সেখানে পৌঁছাতে বেগ পেতে হচ্ছে তাদের। ধারণা করা হচ্ছে, অনেক স্থানে এখনও বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন। তাই, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কাও করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে, দুর্গতদের উদ্ধার তৎপরতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, স্পেন, ও ব্রিটেন ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেছে দেশটিতে। স্পেন ৫৬ জনের একটি উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছে। তুরস্ক, ফ্রান্স ও ইসরাইল প্রয়োজনে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা থাকা সত্ত্বেও পার্শ্ববর্তী দেশ আলজেরিয়া মানবিক ও চিকিৎসা সহায়তার জন্য আকাশপথ খুলে দিয়েছে।