বাংলাদেশের এশিয়া কাপ পর্ব বলতে গেলে প্রায় শেষ। সুপার ফোরে প্রথম দুই ম্যাচ হেরে গেছে বাংলাদেশ। এখন অবিশ্বাস্য কিছু না ঘটলে এবারের এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার কোনো সম্ভাবনা নেই সাকিবদের। এমন পরিস্থিতি দল ও দল সংশ্লিষ্টদের সমালোচনা হওয়া স্বাভাবিক। এখনো পর্যন্ত কোনো ম্যাচ না খেলায় সে সমালোচনার ভাগিদার অবশ্য হননি এনামুল হক বিজয়। তবু সতীর্থদের আগলে রাখতে এগিয়ে এসেছেন। প্রায় ৯০০ শব্দের এক স্ট্যাটাস লিখেছেন পফেসবুকে। পাঠকদের সুবিধার্থে পুরো পোস্টই এখানে তুলে ধরা হলো।
‘আপনার কাছে থেকে মাত্র দুই থেকে তিন মিনিট সময় নিব একটু কষ্ট করে পড়বেন। আমার টিম আমাদের টিম’
‘আশা করছি এই কথাগুলো আপনারা সুন্দরভাবে নিবেন। আসসালামু আলাইকুম, আমরা সবাই জানি ক্রিকেট আমাদের একটা আবেগের জায়গা। পুরো জাতি আমরা একসাথে একত্র হয়ে এটার জয় উদযাপন করি, হারলেও একই ভাবে আমরা এটা কষ্ট ফিল করি। কিন্তু আমরা যখন কোন কিছু সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখব অবশ্যই অবশ্যই আমাদের খেয়াল রাখা উচিত আমরা আলোচনা করছি সাথে সমালোচনাও করছি, কিন্তু এই আলোচনা সমালোচনা কোন মানুষকে আঘাত করছে কিনা? সে মানুষটির পরিবার পরিজন বন্ধু-বান্ধব এমনকি নিজেও সেটার সাফার হচ্ছেন কিনা?’
‘তার মানসিক অবস্থা কি দাঁড়াচ্ছে তা আমি কাউকে খুশি করতে যেয়ে আরেকজনকে কষ্ট দিয়ে কোন কথা বলছি সেটা আসলেও ঠিক হচ্ছে কিনা? আমাদের অবশ্যই অবশ্যই এই জিনিসগুলো মাথায় রাখা উচিত। আমি জানি আপনি সম্মানী মানুষ হয়ে আরেকজনকে অসম্মান করবেন না, অসম্মান করলে বিনিময়ে অবশ্যই সম্মান পাওয়া যায় না। যেটা কখনোই ভালো হয়ে আসে না।’
‘ক্রিকেট শুধু আমাদের একটা আনন্দের জায়গা আসলে তা নয়, ক্রিকেটারদের কাছে ক্রিকেট শুধু আনন্দের জায়গা নয় সেটা তার রুটি রুজি। তাই সেখানে সর্বত্র দেয়ার চেষ্টা করে ক্রিকেটাররা। অবশ্যই আপনারা আলোচনা করবেন সাথে সমালোচনাও। আমরা ক্রিকেট খেলি হয়তো অনেকে বিজনেস করে চাকরি করে কেউ গান গেয়ে, কেউ নাটক করে, বিভিন্নভাবে নিজের জায়গা থেকে আমরা চেষ্টা করি আমাদের বেস্টটা দেয়ার। কখনো সফল হয় আবার কখনো হয়না। এর মানে এই না যে আমি আমার চেষ্টা বন্ধ করবো।’
‘আমরা ক্রিকেটার হিসাবে আমরা চেষ্টা করতে পারি। অনেক সময় সফল হচ্ছি অনেক সময় ব্যর্থ। কিন্তু আপনাদের সহযোগিতার মাধ্যমে আপনাদের ভালো সাপোর্টের মাধ্যমে যে কোন প্লেয়ার যে কোন ভাবে অনেক মেন্টালি স্ট্রং হতে পারে আবার আপনাদের বাজে শব্দচয়ন এর জন্য ডাউন হয়ে যেতে পারে। অন্তত আমি আমার চারপাশে বা আমার আশেপাশে এরকম মানুষদেরকে চায় না, যে মানুষগুলো আমার কলিগ, আমার সাথে যারা খেলছেন, আমার সাথে যারা আছেন তাদের নামে তাদের যে কোন ধরনের নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট ফেলুক এবং আমি যাদের সাথে চলছি তাদের কোন নেগেটিভ জিনিস আমার কাছে আসুক এবং আমরা এখন যখন টিম হিসেবে খেলি তখন আমরা ফ্যামিলিও।’
‘আমাদের সবার জীবনেই ভালো এবং খারাপের মিশ্রণ থাকে যেটা আমরা সব সময় দেখি। ডিপ্রেশন সবার মধ্যেই বিরাজমান কেউ আমায় বলতে পারব না আমি খুবই শান্তিতে আছি, ভালো আছি, দারুণ আছি। তো আমরা আমাদের ডিপ্রেশনটাকে অন্য মানুষের দিকে ছুড়ে না দেই। আমরা আমাদের জায়গা থেকে আমাদের বেস্ট হওয়ার চেষ্টা করি। তাহলে অটোমেটিকালি আমরা জাতি হিসেবে অনেক দূর আগাতে পারব বলে আমার মনে হয়।’
‘আমি আমার ফ্রেন্ড আমি আমার ফ্যামিলি আমি আমার পরিবারকে যথেষ্ট ভাবে সাপোর্ট করি এবং করতে চাই। ফেসবুকের মাধ্যমে আমি শুধু এতোটুকু বলতে পারি এতটুকু জানাতে পারি আপনারা যখনই কোন কিছু লিখবেন, যখনই কোন কিছু বলবেন, আপনাদের শতভাগ স্বাধীনতা আছে। কিন্তু এতটুকু দেখা উচিত আপনি যাদের উদ্দেশ্যে বলছেন তার পরিবারও এটা দেখছে, সেও দেখবে, তার বন্ধু মহল দেখবে, সবাই দেখবে।’
‘এতে আপনি তাকে সম্মান করছেন নাকি অসম্মান করছেন নাকি আলোচনা নাকি সমালোচনা আপনিও এটা অবশ্যই মাথায় রেখে আপনার কথাগুলো পেশ করবেন৷ আমাদের ছেলে, আমাদের দেশের মানুষ, আমরা সবাই এক। আশা করি আমার কথাগুলো আপনারা বুঝতে পারবেন। আমি আসলে কি জন্য কেনইবা বলছি আজকে আমি জানি। হয়তো আমার নামে অনেক বাহবা শুনছি সেই মানুষের মুখ থেকে যখন আমি খারাপ কিছুদিন পর শুনবো আমি আসলে এটা নিতে পারব কিনা?’
‘এখন আমি যখন আমার জায়গার অবস্থা আমার অবস্থানটা জাস্ট চিন্তা করছি, যে অবস্থানটা তো আমারও আসতে পারে, তখন আমি আসলে চিন্তাই করতে পারি যে কথাগুলো অবশ্যই আমাকে বলা উচিত। আমি যদি এখন এটাকে সাপোর্ট করি অবশ্যই এর ফল আমাকে নিজেকে পেতে হবে। আমি চাইনা আমার ফেসবুকে যারা আছে তারা এই ধরনের কোন কমেন্টস করেন। ভালো কিছু না বলা যাক বাট চুপ থাকাটাই অনেক সময় সবার জন্য মঙ্গল।’
‘আমি আমার চারপাশের মানুষজন গুলো কিভাবে দেখতে চাই, এভাবেই ভাবতে চাই, বাকিটা অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। আপনারা আপনাদের মত করে চিন্তা করুন যে আমার কথাগুলো যদি মনে হয় সঠিক আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন৷ যদি মনে হয় আমি ঠিক বলছি না, আপনাদের সিদ্ধান্ত অবশ্য আপনার অটুট থাকুন। কিন্তু আপনি আমার বন্ধু হোন তাহলে আমি এরকম নেগেটিভ মেন্টালিটির মানুষদেরকে জায়গা দিতে চাই না যারা অন্যদের কে অসম্মান করে কথা বলে, আজেবাজে কথা বলে।’
‘আমি যাদের সাথে আছি যাদের সাথে চলছি যাদের সাথে থাকবো তারা যেন পজিটিভ মেন্টালিটির হয়। আমি আমার পাশে এরকম মানুষকে রাখতে চাই না, যে আমার বন্ধু যার সাথে আমি খেলছি যার সাথে আমি খেলবো, তাদের নামে কোন নেগেটিভ বিষয়ে আমার কাছে আসুক। আমি তাদের সাথে ফ্যামিলি হয়ে খেলছি, ফ্যামিলি হয়ে খেলতে চাই আর ফ্যামিলির কোন কিছু ফ্যামিলির মাধ্যমেই ফ্যামিলির সবার সাথে ডিসকাস করে ঠিক করতে হয়।’
‘অন্যকে অসম্মান করে আপনি সম্মানিত হতে পারবেন না। আমার মনে হয় যদি আপনি সম্মান না দিতে চান চুপ থাকাটাই ভালো। কিন্তু অসম্মান করাটা অবশ্যই কাম্য না। আমরা যাদেরকে অসম্মান করছি ঘুরেফিরে এটা আমাদের উপরেও পড়তে পারে, হয়তো আমরা এমন কোন সেক্টরে আছি যেখানে আমরা অসম্মানিত হতে পারি। যে কোন সময় কর্ম নাকি ফেরত আসে, এটাও কিন্তু সত্য।’
‘তা আমরাও যে কথাগুলো বলছি, যা করছি, আজকে আপনার কাছে মনে হচ্ছে আপনি যাকে হাসির পাত্র বানালেন কিছুদিন পরে যে আপনি কোন জায়গাতে আপনি হাসির পাত্র হবেন না বা আপনার সম্মানহানি হবে না সেটার গ্যারান্টি তো আপনিও দিতে পারবেন না। তাই আমি চাই আপনার মাধ্যমে কেউ হাসির পাত্র না হোক, আপনার মাধ্যমে কেউ অপমানিত না হোক, আপনার মাধ্যমে কেউ যেন মানসিকভাবে কষ্টে না থাকুক, তার পরিবার এবং তার ফ্রেন্ড সবাই যেন তাকে সেফ মনে করে। এটা আমাদের নিজেদেরই দায়িত্ব।’
‘আমরা যেন এটা ফিল করাতে পারি আমরা জাতি হিসেবে আসলে এক। কাউকেই আলাদা করা সম্ভব না, আমরা সবাই এক। আমার এই কথার মাধ্যমে কাউকে যদি কষ্ট দিয়ে থাকি আমি অবশ্যই দুঃখ প্রকাশ করছি এবং মাফ চাচ্ছি। আমি আশা করি আমার মনের কথাটা আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি। আল্লাহ আপনাদের সবার ভালো করুক।’
‘আপনার কাছে থেকে মাত্র দুই থেকে তিন মিনিট সময় নিব একটু কষ্ট করে পড়বেন। আমার টিম আমাদের টিম’
‘আশা করছি এই কথাগুলো আপনারা সুন্দরভাবে নিবেন। আসসালামু আলাইকুম, আমরা সবাই জানি ক্রিকেট আমাদের একটা আবেগের জায়গা। পুরো জাতি আমরা একসাথে একত্র হয়ে এটার জয় উদযাপন করি, হারলেও একই ভাবে আমরা এটা কষ্ট ফিল করি। কিন্তু আমরা যখন কোন কিছু সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখব অবশ্যই অবশ্যই আমাদের খেয়াল রাখা উচিত আমরা আলোচনা করছি সাথে সমালোচনাও করছি, কিন্তু এই আলোচনা সমালোচনা কোন মানুষকে আঘাত করছে কিনা? সে মানুষটির পরিবার পরিজন বন্ধু-বান্ধব এমনকি নিজেও সেটার সাফার হচ্ছেন কিনা?’
‘তার মানসিক অবস্থা কি দাঁড়াচ্ছে তা আমি কাউকে খুশি করতে যেয়ে আরেকজনকে কষ্ট দিয়ে কোন কথা বলছি সেটা আসলেও ঠিক হচ্ছে কিনা? আমাদের অবশ্যই অবশ্যই এই জিনিসগুলো মাথায় রাখা উচিত। আমি জানি আপনি সম্মানী মানুষ হয়ে আরেকজনকে অসম্মান করবেন না, অসম্মান করলে বিনিময়ে অবশ্যই সম্মান পাওয়া যায় না। যেটা কখনোই ভালো হয়ে আসে না।’
‘ক্রিকেট শুধু আমাদের একটা আনন্দের জায়গা আসলে তা নয়, ক্রিকেটারদের কাছে ক্রিকেট শুধু আনন্দের জায়গা নয় সেটা তার রুটি রুজি। তাই সেখানে সর্বত্র দেয়ার চেষ্টা করে ক্রিকেটাররা। অবশ্যই আপনারা আলোচনা করবেন সাথে সমালোচনাও। আমরা ক্রিকেট খেলি হয়তো অনেকে বিজনেস করে চাকরি করে কেউ গান গেয়ে, কেউ নাটক করে, বিভিন্নভাবে নিজের জায়গা থেকে আমরা চেষ্টা করি আমাদের বেস্টটা দেয়ার। কখনো সফল হয় আবার কখনো হয়না। এর মানে এই না যে আমি আমার চেষ্টা বন্ধ করবো।’
‘আমরা ক্রিকেটার হিসাবে আমরা চেষ্টা করতে পারি। অনেক সময় সফল হচ্ছি অনেক সময় ব্যর্থ। কিন্তু আপনাদের সহযোগিতার মাধ্যমে আপনাদের ভালো সাপোর্টের মাধ্যমে যে কোন প্লেয়ার যে কোন ভাবে অনেক মেন্টালি স্ট্রং হতে পারে আবার আপনাদের বাজে শব্দচয়ন এর জন্য ডাউন হয়ে যেতে পারে। অন্তত আমি আমার চারপাশে বা আমার আশেপাশে এরকম মানুষদেরকে চায় না, যে মানুষগুলো আমার কলিগ, আমার সাথে যারা খেলছেন, আমার সাথে যারা আছেন তাদের নামে তাদের যে কোন ধরনের নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট ফেলুক এবং আমি যাদের সাথে চলছি তাদের কোন নেগেটিভ জিনিস আমার কাছে আসুক এবং আমরা এখন যখন টিম হিসেবে খেলি তখন আমরা ফ্যামিলিও।’
‘আমাদের সবার জীবনেই ভালো এবং খারাপের মিশ্রণ থাকে যেটা আমরা সব সময় দেখি। ডিপ্রেশন সবার মধ্যেই বিরাজমান কেউ আমায় বলতে পারব না আমি খুবই শান্তিতে আছি, ভালো আছি, দারুণ আছি। তো আমরা আমাদের ডিপ্রেশনটাকে অন্য মানুষের দিকে ছুড়ে না দেই। আমরা আমাদের জায়গা থেকে আমাদের বেস্ট হওয়ার চেষ্টা করি। তাহলে অটোমেটিকালি আমরা জাতি হিসেবে অনেক দূর আগাতে পারব বলে আমার মনে হয়।’
‘আমি আমার ফ্রেন্ড আমি আমার ফ্যামিলি আমি আমার পরিবারকে যথেষ্ট ভাবে সাপোর্ট করি এবং করতে চাই। ফেসবুকের মাধ্যমে আমি শুধু এতোটুকু বলতে পারি এতটুকু জানাতে পারি আপনারা যখনই কোন কিছু লিখবেন, যখনই কোন কিছু বলবেন, আপনাদের শতভাগ স্বাধীনতা আছে। কিন্তু এতটুকু দেখা উচিত আপনি যাদের উদ্দেশ্যে বলছেন তার পরিবারও এটা দেখছে, সেও দেখবে, তার বন্ধু মহল দেখবে, সবাই দেখবে।’
‘এতে আপনি তাকে সম্মান করছেন নাকি অসম্মান করছেন নাকি আলোচনা নাকি সমালোচনা আপনিও এটা অবশ্যই মাথায় রেখে আপনার কথাগুলো পেশ করবেন৷ আমাদের ছেলে, আমাদের দেশের মানুষ, আমরা সবাই এক। আশা করি আমার কথাগুলো আপনারা বুঝতে পারবেন। আমি আসলে কি জন্য কেনইবা বলছি আজকে আমি জানি। হয়তো আমার নামে অনেক বাহবা শুনছি সেই মানুষের মুখ থেকে যখন আমি খারাপ কিছুদিন পর শুনবো আমি আসলে এটা নিতে পারব কিনা?’
‘এখন আমি যখন আমার জায়গার অবস্থা আমার অবস্থানটা জাস্ট চিন্তা করছি, যে অবস্থানটা তো আমারও আসতে পারে, তখন আমি আসলে চিন্তাই করতে পারি যে কথাগুলো অবশ্যই আমাকে বলা উচিত। আমি যদি এখন এটাকে সাপোর্ট করি অবশ্যই এর ফল আমাকে নিজেকে পেতে হবে। আমি চাইনা আমার ফেসবুকে যারা আছে তারা এই ধরনের কোন কমেন্টস করেন। ভালো কিছু না বলা যাক বাট চুপ থাকাটাই অনেক সময় সবার জন্য মঙ্গল।’
‘আমি আমার চারপাশের মানুষজন গুলো কিভাবে দেখতে চাই, এভাবেই ভাবতে চাই, বাকিটা অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। আপনারা আপনাদের মত করে চিন্তা করুন যে আমার কথাগুলো যদি মনে হয় সঠিক আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন৷ যদি মনে হয় আমি ঠিক বলছি না, আপনাদের সিদ্ধান্ত অবশ্য আপনার অটুট থাকুন। কিন্তু আপনি আমার বন্ধু হোন তাহলে আমি এরকম নেগেটিভ মেন্টালিটির মানুষদেরকে জায়গা দিতে চাই না যারা অন্যদের কে অসম্মান করে কথা বলে, আজেবাজে কথা বলে।’
‘আমি যাদের সাথে আছি যাদের সাথে চলছি যাদের সাথে থাকবো তারা যেন পজিটিভ মেন্টালিটির হয়। আমি আমার পাশে এরকম মানুষকে রাখতে চাই না, যে আমার বন্ধু যার সাথে আমি খেলছি যার সাথে আমি খেলবো, তাদের নামে কোন নেগেটিভ বিষয়ে আমার কাছে আসুক। আমি তাদের সাথে ফ্যামিলি হয়ে খেলছি, ফ্যামিলি হয়ে খেলতে চাই আর ফ্যামিলির কোন কিছু ফ্যামিলির মাধ্যমেই ফ্যামিলির সবার সাথে ডিসকাস করে ঠিক করতে হয়।’
‘অন্যকে অসম্মান করে আপনি সম্মানিত হতে পারবেন না। আমার মনে হয় যদি আপনি সম্মান না দিতে চান চুপ থাকাটাই ভালো। কিন্তু অসম্মান করাটা অবশ্যই কাম্য না। আমরা যাদেরকে অসম্মান করছি ঘুরেফিরে এটা আমাদের উপরেও পড়তে পারে, হয়তো আমরা এমন কোন সেক্টরে আছি যেখানে আমরা অসম্মানিত হতে পারি। যে কোন সময় কর্ম নাকি ফেরত আসে, এটাও কিন্তু সত্য।’
‘তা আমরাও যে কথাগুলো বলছি, যা করছি, আজকে আপনার কাছে মনে হচ্ছে আপনি যাকে হাসির পাত্র বানালেন কিছুদিন পরে যে আপনি কোন জায়গাতে আপনি হাসির পাত্র হবেন না বা আপনার সম্মানহানি হবে না সেটার গ্যারান্টি তো আপনিও দিতে পারবেন না। তাই আমি চাই আপনার মাধ্যমে কেউ হাসির পাত্র না হোক, আপনার মাধ্যমে কেউ অপমানিত না হোক, আপনার মাধ্যমে কেউ যেন মানসিকভাবে কষ্টে না থাকুক, তার পরিবার এবং তার ফ্রেন্ড সবাই যেন তাকে সেফ মনে করে। এটা আমাদের নিজেদেরই দায়িত্ব।’
‘আমরা যেন এটা ফিল করাতে পারি আমরা জাতি হিসেবে আসলে এক। কাউকেই আলাদা করা সম্ভব না, আমরা সবাই এক। আমার এই কথার মাধ্যমে কাউকে যদি কষ্ট দিয়ে থাকি আমি অবশ্যই দুঃখ প্রকাশ করছি এবং মাফ চাচ্ছি। আমি আশা করি আমার মনের কথাটা আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি। আল্লাহ আপনাদের সবার ভালো করুক।’