আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এ বিষয়ে তিনি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আগামী মেয়াদে শিল্পী সমিতির সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন। গতকাল মঙ্গলবার ডিপজল জানান, শিল্পী সমিতি নির্বাচিত সদস্যদের বাদ দেওয়া নিয়ে যা ঘটেছে তা কেলেঙ্কারীর মতো। বিশেষ করে নির্বাচিত সহসভাপতি রুবেল ও কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতাকে নোটিশ দিয়ে সমিতি থেকে সরানোর বিষয়টি মোটেও উচিত হয়নি।
এ সময় মনোয়ার হোসেন ডিপজল বলেন, আমি সাধারণ শিল্পীদের জন্য কী করি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাধারণ শিল্পীরা সবাই জানে। আমি নির্বাচনে ভোট পেলে পাবো, না পেলে না পাবো। তবে আমি অবশ্যই সভাপতি পদে নির্বাচন করবো।
তার সঙ্গে কে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করবেন, সেটাও ঠিক করে ফেলেছেন বলে জানান এই খল-অভিনেতা। তিনি বলেন, সাধারণ সম্পাদক পদে কাকে রাখবো ঠিক করে ফেলেছি। এতো আগে নামটা জানাতে চাই না। তবে আমি আগামী নির্বাচনের জন্য সবকিছু গুছিয়ে নামছি।
শিল্পী সমিতির বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি আছেন ইলয়াস কাঞ্চন এবং নিপুণ। সাথে আছেন রিয়াজ, ফেরদৌস, সাইমন, নিরব, জেসমিন, আরমানসহ অনেকে। এই কমিটির কড়া সমালোচনা করলেন ডিপজল।
তিনি বললেন, তারা হিন্দি ছবি আসার পক্ষে ১০ পারসেন্ট কমিশনের দিকে চলে গেছে। আর কোনো কাজে দেখা যায় না। প্রতিবার মিলনমেলার মাধ্যমে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয় সেটাও তারা করলো না। প্রতিবছর যেহেতু হয় এবারও করা উচিত ছিল।
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে ডিপজলের চারটি ছবি। আগামী ঈদে যে কোনো একটি ছবি তিনি মুক্তি দিতে চান। এরপর প্রতিমাসে একটি ছবি মুক্তি দেবেন জানান।
এ সময় মনোয়ার হোসেন ডিপজল বলেন, আমি সাধারণ শিল্পীদের জন্য কী করি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাধারণ শিল্পীরা সবাই জানে। আমি নির্বাচনে ভোট পেলে পাবো, না পেলে না পাবো। তবে আমি অবশ্যই সভাপতি পদে নির্বাচন করবো।
তার সঙ্গে কে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করবেন, সেটাও ঠিক করে ফেলেছেন বলে জানান এই খল-অভিনেতা। তিনি বলেন, সাধারণ সম্পাদক পদে কাকে রাখবো ঠিক করে ফেলেছি। এতো আগে নামটা জানাতে চাই না। তবে আমি আগামী নির্বাচনের জন্য সবকিছু গুছিয়ে নামছি।
শিল্পী সমিতির বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি আছেন ইলয়াস কাঞ্চন এবং নিপুণ। সাথে আছেন রিয়াজ, ফেরদৌস, সাইমন, নিরব, জেসমিন, আরমানসহ অনেকে। এই কমিটির কড়া সমালোচনা করলেন ডিপজল।
তিনি বললেন, তারা হিন্দি ছবি আসার পক্ষে ১০ পারসেন্ট কমিশনের দিকে চলে গেছে। আর কোনো কাজে দেখা যায় না। প্রতিবার মিলনমেলার মাধ্যমে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয় সেটাও তারা করলো না। প্রতিবছর যেহেতু হয় এবারও করা উচিত ছিল।
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে ডিপজলের চারটি ছবি। আগামী ঈদে যে কোনো একটি ছবি তিনি মুক্তি দিতে চান। এরপর প্রতিমাসে একটি ছবি মুক্তি দেবেন জানান।