চলতি এশিয়া কাপ খেলতে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলের একাধিক ক্রিকেটার বলেছিলেন, তারা চ্যাম্পিয়ন হতেই যাচ্ছেন। অধিনায়ক সাকিবও ব্যতিক্রম নন। কিন্তু বাজে পারফর্মেন্সে ফাইনালের সুযোগ প্রায় হাতছাড়া করার পর এখন সবার ভুল ভেঙেছে। গতকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সুপার ফোরে পরাজয়ের পর সমর্থকদের মতো হতাশ হয়েছেন বোর্ড প্রধানও।
তবে এই দল নিয়ে এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়া সম্ভব বলে তিনি বিশ্বাস করেন না। বাংলাদেশ দলে ইনজুরি এখন বড় সমস্যা। টুর্নামেন্টের আগে ছিটকে গেছেন ওপেনার তামিম ইকবাল এবং ইনফর্ম পেসার ইবাদত হোসেন চৌধুরী। আফগানিস্তান ম্যাচে চোট পেয়ে ছিটকে গেছেন ধারাবাহিকভাবে রান করে যাওয়া নাজমুল হোসেন শান্ত।
এছাড়া জ্বরের কারণে টুর্নামেন্টের শুরু থেকে ছিলেন না লিটন দাস। পরে দুটি ম্যাচ খেললেও তিনি বড় রান পাননি। মেহেদি মিরাজকে ‘মেকশিফট ওপেনার’ হিসেবে খেলানো হচ্ছে। তাই এই দলকে নিয়ে বড় কিছুর আশা করেন না নাজমুল হাসান পাপন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিসিবি সভাপতি বেশ অবাক হয়েই বলেন, ‘এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হতে আসছিল? আমি জানি না। এই টিম নিয়ে! আমার মনে হয় না। যদি কেউ বলে থাকে.... এতগুলা নতুন ছেলে খেলবে.... চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে এশিয়া কাপে... এটা আমার মনে হয় না।’
একই কারণে দল নিয়ে শংকার কারণও দেখেন না পাপন, ‘যদি তামিম আর শান্ত থাকত, লিটনও খেলত... আমি বলছি তামিম-লিটন-শান্ত... এক দুই তিনে খেলত, আর তখন যদি না হতো, তাহলে আমি বেশি শংকায় থাকতাম। এখন যারা খেলছে তারা তো খেলার কথা না। তাই তাদেরকে দোষ দিয়ে লাভটা কী? আমরা তো কখনো তাদেরকে এই জায়গায় চিন্তাই করিনাই।’
তবে এই দল নিয়ে এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়া সম্ভব বলে তিনি বিশ্বাস করেন না। বাংলাদেশ দলে ইনজুরি এখন বড় সমস্যা। টুর্নামেন্টের আগে ছিটকে গেছেন ওপেনার তামিম ইকবাল এবং ইনফর্ম পেসার ইবাদত হোসেন চৌধুরী। আফগানিস্তান ম্যাচে চোট পেয়ে ছিটকে গেছেন ধারাবাহিকভাবে রান করে যাওয়া নাজমুল হোসেন শান্ত।
এছাড়া জ্বরের কারণে টুর্নামেন্টের শুরু থেকে ছিলেন না লিটন দাস। পরে দুটি ম্যাচ খেললেও তিনি বড় রান পাননি। মেহেদি মিরাজকে ‘মেকশিফট ওপেনার’ হিসেবে খেলানো হচ্ছে। তাই এই দলকে নিয়ে বড় কিছুর আশা করেন না নাজমুল হাসান পাপন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিসিবি সভাপতি বেশ অবাক হয়েই বলেন, ‘এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হতে আসছিল? আমি জানি না। এই টিম নিয়ে! আমার মনে হয় না। যদি কেউ বলে থাকে.... এতগুলা নতুন ছেলে খেলবে.... চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে এশিয়া কাপে... এটা আমার মনে হয় না।’
একই কারণে দল নিয়ে শংকার কারণও দেখেন না পাপন, ‘যদি তামিম আর শান্ত থাকত, লিটনও খেলত... আমি বলছি তামিম-লিটন-শান্ত... এক দুই তিনে খেলত, আর তখন যদি না হতো, তাহলে আমি বেশি শংকায় থাকতাম। এখন যারা খেলছে তারা তো খেলার কথা না। তাই তাদেরকে দোষ দিয়ে লাভটা কী? আমরা তো কখনো তাদেরকে এই জায়গায় চিন্তাই করিনাই।’