পাবনার ঈশ্বরদীতে ফেসবুকে স্ট্যাটাসের পর গলায় ফাঁস দিয়ে রিফাত হোসেন (১৫) নামে এক কিশোর আত্মহত্যা করেছে।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার পৌর শহরের নুর মহল্লার কোহিনুর বেকারির কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রিফাত নীলফামারী সদর উপজেলার চাপরা ইউনিয়নের বড়ই গ্রামের সিদ্দিকুল ইসলামের ছেলে ও ঈশ্বরদী কোহিনুর বেকারি কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
কারখানার মালিক রাসেল ও স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিনের মতো শুক্রবার রাতেও সব শ্রমিক কাজ শেষে বাড়ি চলে যায়। রিফাতও অন্যদিনের মতোই কারখানার ভেতরে ঘুমায়। কিন্তু সকালে ওই কক্ষের ভেতরে ফ্যানের সঙ্গে তার মৃতদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় তারা।
এদিকে ভোর রাতে রিফাত তার ফেসবুকে আত্মহত্যার বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস দেয়। যেখানে সে লিখে ‘আমি লাইফে যা কিছু করেছি তা ক্ষমার যোগ্য না। আল্লাহ যেন আমার বাবা-মাকে ভালো রাখে। আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারিনি। বিদায় পৃথিবী।’
ঈশ্বরদী আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ির আইসি আবদুর রউফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার পৌর শহরের নুর মহল্লার কোহিনুর বেকারির কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রিফাত নীলফামারী সদর উপজেলার চাপরা ইউনিয়নের বড়ই গ্রামের সিদ্দিকুল ইসলামের ছেলে ও ঈশ্বরদী কোহিনুর বেকারি কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
কারখানার মালিক রাসেল ও স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিনের মতো শুক্রবার রাতেও সব শ্রমিক কাজ শেষে বাড়ি চলে যায়। রিফাতও অন্যদিনের মতোই কারখানার ভেতরে ঘুমায়। কিন্তু সকালে ওই কক্ষের ভেতরে ফ্যানের সঙ্গে তার মৃতদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় তারা।
এদিকে ভোর রাতে রিফাত তার ফেসবুকে আত্মহত্যার বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস দেয়। যেখানে সে লিখে ‘আমি লাইফে যা কিছু করেছি তা ক্ষমার যোগ্য না। আল্লাহ যেন আমার বাবা-মাকে ভালো রাখে। আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারিনি। বিদায় পৃথিবী।’
ঈশ্বরদী আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ির আইসি আবদুর রউফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।