ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নে ছেলের মুখে ভাতের অনুষ্ঠানে সাউন্ডবক্স ঠিক করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক বাবা নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে হামিরদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খোকন মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. লিটন শেখ (৩০) বড় মুচকুরনী গ্রামের বাসিন্দা।
দুপুর ২টার সময় হটাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গান থেমে যায় বক্সের। তখন বাবা লিটন ঘরে গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ ঠিক করতে গিয়ে অসাবধানতায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা পরে ভাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে তার অবস্থায় অবনতি হলে ফরিদপুর নেওয়ার পথে লিটন শেখ মারা যায়। মুহূর্তের মধ্যে আনন্দ উৎসব পণ্ড হয়ে বাড়িতে নেমে আসে শোকের ছায়া।
মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটেছে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের বড় মুচকুরনী গ্রামে।
মৃতের বড় ভাই বাবুল মিয়া জানান, শুক্রবার ভালো দিন হওয়ায় লিটন পরিবার থেকে তার ছোট ছেলের মুখে ভাতের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সকাল থেকে বাড়িতে আত্মীয় স্বজন আসতে থাকে। অনুষ্ঠান করতে গিয়ে আমি ভাই হারালাম। ছোট শিশু রহমতউল্লাহ তার বাবা হারালো, একথা বলেই তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে হামিরদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খোকন মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. লিটন শেখ (৩০) বড় মুচকুরনী গ্রামের বাসিন্দা।
দুপুর ২টার সময় হটাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে গান থেমে যায় বক্সের। তখন বাবা লিটন ঘরে গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ ঠিক করতে গিয়ে অসাবধানতায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা পরে ভাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে তার অবস্থায় অবনতি হলে ফরিদপুর নেওয়ার পথে লিটন শেখ মারা যায়। মুহূর্তের মধ্যে আনন্দ উৎসব পণ্ড হয়ে বাড়িতে নেমে আসে শোকের ছায়া।
মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটেছে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের বড় মুচকুরনী গ্রামে।
মৃতের বড় ভাই বাবুল মিয়া জানান, শুক্রবার ভালো দিন হওয়ায় লিটন পরিবার থেকে তার ছোট ছেলের মুখে ভাতের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সকাল থেকে বাড়িতে আত্মীয় স্বজন আসতে থাকে। অনুষ্ঠান করতে গিয়ে আমি ভাই হারালাম। ছোট শিশু রহমতউল্লাহ তার বাবা হারালো, একথা বলেই তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।