কখনো প্রকাশ্যে পিস্তল হাতে ‘মহড়া’। কখনো দেশীয় অস্ত্র হাতে নিজ ক্যাডার বাহিনীর মোটরসাইকেল শোডাউন। মাঝে মধ্যেই পিস্তলের ফাঁকা গুলিও ছুড়ছেন। অন্যদের ভয় দেখাতেই আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার আলীর একের পর এক বিতর্কিত কর্মকান্ড। তবে তার হাতের পিস্তলটি বৈধ না অবৈধ সঠিক তথ্য জানা যায়নি। এই নিয়ে আতঙ্কিত উপজেলাবাসী। নিজের ক্ষমতার দাপট দেখাতেই হেন কোন অপকর্ম নেই যা করছেন না এই আওয়ামী লীগ নেতা।
আতাহার আলী কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বাড়ি উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের শিমুলিয়া এলাকায়। আতাহারের বাবা ও বড় ভাই উপজেলার তালিকাভুক্ত রাজাকার হলেও সবকিছু ম্যানেজ করে আওয়ামী লীগ নেতা বনে গেছেন তিনি। তার ক্যাডার বাহিনীর ভয়ে সবাই তটস্থ। উপজেলা এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী, স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের গোপন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা তালিকাভুক্ত রাজাকার আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার আলীর পিতা মৃত, মনোহর হোসেন মুনা ও তারই আপন বড় ভাই মৃত, শহর আলী। এলাকার চিহ্নিত রাজাকার ছিলেন তারা।
এলাকায় আতাহারের নানা অপকর্মের ফিরিস্তি উঠে এসেছে। সাধারণ মানুষকে মারধর, অন্যের জমি দখল, চাঁদাবাজি, মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা সহ নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার(৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে স্থানীয় নওয়াপাড়া বাজার কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকায় বাজার কমিটির সদস্য ইমাম আলী ও মাসুদ কবিরাজকে প্রকাশ্যে গুলি করার হুমকি দেয়। পিস্তল হাতে নিয়ে বাজার এলাকায় মহড়া দেন তিনি ও তার ক্যাডার বাহিনীর লোকজন। পিস্তল হাতে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মহড়ার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যম ফেসবুকে। এই নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে জেলাজুড়ে। আর এতে বিব্রত উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
নাম-প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ এক নেতা বলেন, ‘এসব কর্মকাণ্ডে আমরা বিব্রত। আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। একজন আওয়ামী লীগ নেতার হাতে অস্ত্র থাকবে এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। বিষয়টি দলের সিনিয়র নেতাদের জানানো হবে।
অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়ে জানতে আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার আলীর সঙ্গে মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি কলটি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি আমিও শুনেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আতাহার আলী কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বাড়ি উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের শিমুলিয়া এলাকায়। আতাহারের বাবা ও বড় ভাই উপজেলার তালিকাভুক্ত রাজাকার হলেও সবকিছু ম্যানেজ করে আওয়ামী লীগ নেতা বনে গেছেন তিনি। তার ক্যাডার বাহিনীর ভয়ে সবাই তটস্থ। উপজেলা এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী, স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের গোপন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা তালিকাভুক্ত রাজাকার আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার আলীর পিতা মৃত, মনোহর হোসেন মুনা ও তারই আপন বড় ভাই মৃত, শহর আলী। এলাকার চিহ্নিত রাজাকার ছিলেন তারা।
এলাকায় আতাহারের নানা অপকর্মের ফিরিস্তি উঠে এসেছে। সাধারণ মানুষকে মারধর, অন্যের জমি দখল, চাঁদাবাজি, মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা সহ নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার(৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে স্থানীয় নওয়াপাড়া বাজার কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকায় বাজার কমিটির সদস্য ইমাম আলী ও মাসুদ কবিরাজকে প্রকাশ্যে গুলি করার হুমকি দেয়। পিস্তল হাতে নিয়ে বাজার এলাকায় মহড়া দেন তিনি ও তার ক্যাডার বাহিনীর লোকজন। পিস্তল হাতে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মহড়ার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যম ফেসবুকে। এই নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে জেলাজুড়ে। আর এতে বিব্রত উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
নাম-প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ এক নেতা বলেন, ‘এসব কর্মকাণ্ডে আমরা বিব্রত। আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। একজন আওয়ামী লীগ নেতার হাতে অস্ত্র থাকবে এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। বিষয়টি দলের সিনিয়র নেতাদের জানানো হবে।
অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়ে জানতে আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার আলীর সঙ্গে মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি কলটি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি আমিও শুনেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।