নেইমারের জন্য মঞ্চ আগেই সাজানো ছিল। দেশের মাটিতে দর্শকভর্তি স্টেডিয়ামে কিংবদন্তি পেলের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড টপকে রেকর্ডবুকে নাম লিখলেন নেইমার। ঘরের মাঠে বলিভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের ৬১ মিনিট অপেক্ষার পর অবশেষে দেখা মিলেছে সেই মহেন্দ্রক্ষণ। বলিভিয়ার জালে গোল ঠুকে দিয়ে পেলেকে ছাড়িয়ে ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে নাম লেখালেন নেইমার। ব্রাজিলের জার্সি গায়ে বর্তমানে নেইমারের গোলসংখ্যা ৭৮।
ইতিহাসের পাতায় নাম নেইমার লেখাতে পারতেন ম্যাচের শুরুতেই। পেনাল্টি শ্যুট আউট থেকে গোল করে পেলেকে টপকে যাওয়ার সুযোগ নেইমার পেয়েছিলেন ম্যাচের ১৭তম মিনিটেই। কিন্তু পেনাল্টিতে দক্ষ এই ফুটবলার বলিভিয়ার বিপক্ষে যেই শটটি নিলেন সেটি দেখে রীতিমতো ভিমড়ি খাওয়া লাগবে। দেখেশুনে শটটি নেইমার নিয়েছিলেন গোলরক্ষকের বরাবর। যেন তাকে অনুশীলন করাচ্ছিলেন গোল ঠেকানোর।
সেই শট ঠেকিয়ে দিয়ে বলিভিয়ার গোলরক্ষক নেইমারের রেকর্ডবুকে নাম তোলার অপেক্ষাটা করেন দীর্ঘায়িত। কিন্তু ম্যাচের ৬১তম মিনিটে সুযোগ হাতছাড়া করেননি ব্রাজিলিয়ান এই তারকা। ডিবক্সের ভেতর জটলার মধ্যে রদ্রিগোর পা হয়ে বল আসে নেইমারের সামনে। সেখান থেকে বল জালে জড়িয়ে দলকে এগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি পেলেকে টপকে ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে নিজের নাম তোলেন রেকর্ডবুকে।
ইতিহাসের পাতায় নাম নেইমার লেখাতে পারতেন ম্যাচের শুরুতেই। পেনাল্টি শ্যুট আউট থেকে গোল করে পেলেকে টপকে যাওয়ার সুযোগ নেইমার পেয়েছিলেন ম্যাচের ১৭তম মিনিটেই। কিন্তু পেনাল্টিতে দক্ষ এই ফুটবলার বলিভিয়ার বিপক্ষে যেই শটটি নিলেন সেটি দেখে রীতিমতো ভিমড়ি খাওয়া লাগবে। দেখেশুনে শটটি নেইমার নিয়েছিলেন গোলরক্ষকের বরাবর। যেন তাকে অনুশীলন করাচ্ছিলেন গোল ঠেকানোর।
সেই শট ঠেকিয়ে দিয়ে বলিভিয়ার গোলরক্ষক নেইমারের রেকর্ডবুকে নাম তোলার অপেক্ষাটা করেন দীর্ঘায়িত। কিন্তু ম্যাচের ৬১তম মিনিটে সুযোগ হাতছাড়া করেননি ব্রাজিলিয়ান এই তারকা। ডিবক্সের ভেতর জটলার মধ্যে রদ্রিগোর পা হয়ে বল আসে নেইমারের সামনে। সেখান থেকে বল জালে জড়িয়ে দলকে এগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি পেলেকে টপকে ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে নিজের নাম তোলেন রেকর্ডবুকে।