ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে নয়াদিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এর আগে বেলা ১১টা ১৩ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
জি-২০ তে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন শেখ হাসিনা। এবারের বৈঠকে ভূরাজনীতি সব আলোচনাকে ছাপিয়ে যাবে বলে ধারণা করছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ এ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে জানান, বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, দুই দেশের সরকারপ্রধানের এই বৈঠকে টাকা–রুপিতে লেনদেন সুগম করা, কৃষিখাতে গবেষণা ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বিষয়ে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। একই সঙ্গে বিদ্যুৎ ও রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করা হবে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জি-২০ নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনের দুটি অধিবেশনে ভাষণ দেবেন, যা শনিবার ‘এক পৃথিবী, একটি পরিবার এবং একটি ভবিষ্যৎ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মন্ডপম সেন্টারে শুরু হতে যাচ্ছে। ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ নেতাদের সম্মেলনে বাংলাদেশসহ নয়টি দেশকে অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে জি-২০-এর চেয়ারম্যান ভারত।
শনিবার সরকারপ্রধান সম্মেলনের সাইডলাইনে একাধিক বিশ্বনেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন। প্রাথমিকভাবে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, কানাডার প্রধানমন্ত্রী, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী দুপুর সাড়ে ১২টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চার্টার্ড ফ্লাইটে নয়াদিল্লি থেকে দেশে ফিরবেন।
এর আগে বেলা ১১টা ১৩ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
জি-২০ তে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন শেখ হাসিনা। এবারের বৈঠকে ভূরাজনীতি সব আলোচনাকে ছাপিয়ে যাবে বলে ধারণা করছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ এ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে জানান, বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, দুই দেশের সরকারপ্রধানের এই বৈঠকে টাকা–রুপিতে লেনদেন সুগম করা, কৃষিখাতে গবেষণা ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বিষয়ে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। একই সঙ্গে বিদ্যুৎ ও রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করা হবে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জি-২০ নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনের দুটি অধিবেশনে ভাষণ দেবেন, যা শনিবার ‘এক পৃথিবী, একটি পরিবার এবং একটি ভবিষ্যৎ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মন্ডপম সেন্টারে শুরু হতে যাচ্ছে। ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ নেতাদের সম্মেলনে বাংলাদেশসহ নয়টি দেশকে অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে জি-২০-এর চেয়ারম্যান ভারত।
শনিবার সরকারপ্রধান সম্মেলনের সাইডলাইনে একাধিক বিশ্বনেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন। প্রাথমিকভাবে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, কানাডার প্রধানমন্ত্রী, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী দুপুর সাড়ে ১২টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চার্টার্ড ফ্লাইটে নয়াদিল্লি থেকে দেশে ফিরবেন।