এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের জাহিন আনাম আচঁল নামে আরও এক ছাত্রী মারা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নিজ বাসায় তার মৃত্যু হয়। জানা যায়, জাহিন আনাম আঁচল ভিকারুননিসা স্কুলের প্রধান শাখার (দিবা) বাংলা মাধ্যমের দশম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। কয়েকদিন আগে সে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়।
বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছিল জাহিন। বৃহস্পতিবার সে মারা যায়। এ নিয়ে গত দুই মাসে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেলো ভিকারুননিসার তিন ছাত্রীর। ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী রাতে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, জাহিন আনাম আঁচল আমাদের মূল শাখার দশম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী ছিল। বাংলা ভার্সনের ‘বি’ সেকশনে তার রোল ছিল ১৯। যতদূর জেনেছি, সে খুব ভালো মেয়ে ছিল।
পরিবারের বরাতে অধ্যক্ষ জানান, কয়েকদিন আগে জ্বর হওয়ায় জাহিনের ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো হয়। রিপোর্ট পজিটিভ এলেও শারীরিক অবস্থা কিছুটা ভালো থাকায় সে বাসা থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরে তার শরীর বেশ খারাপ হয়ে যায়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাসাতেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, কেকা রায় চৌধুরী বলেন, ভিকারুননিসা স্কুলের সব শাখায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সতর্ক। তবে বাসায় থেকে কেউ আক্রান্ত হলে আমাদের কিছু করার থাকে না। এখন তো এটা ম্যাসিভ (ব্যাপক) আকার ধারণ করেছে। সবাইকে সচেতন থাকতে পরামর্শ দিচ্ছি।
জাহিনের অকাল মৃত্যুতে ভিকারুননিসা পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেলে দেওয়া এক শোকবার্তায় জাহিনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জানান।
গত ২৫ জুলাই দিনগত রাত ১টার দিকে সেতারা রহমান প্রিয়াঙ্কা নামে এক ছাত্রী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। সে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দিবা (মূল) শাখার দ্বিতীয় শ্রেণির সেই ছাত্রী ছিল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে ৩ জুলাই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভিকারুননিসার মূল শাখার একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞানের ছাত্রী ইলমা জাহান মারা যান। তিনিও প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছিল জাহিন। বৃহস্পতিবার সে মারা যায়। এ নিয়ে গত দুই মাসে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেলো ভিকারুননিসার তিন ছাত্রীর। ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী রাতে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, জাহিন আনাম আঁচল আমাদের মূল শাখার দশম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী ছিল। বাংলা ভার্সনের ‘বি’ সেকশনে তার রোল ছিল ১৯। যতদূর জেনেছি, সে খুব ভালো মেয়ে ছিল।
পরিবারের বরাতে অধ্যক্ষ জানান, কয়েকদিন আগে জ্বর হওয়ায় জাহিনের ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো হয়। রিপোর্ট পজিটিভ এলেও শারীরিক অবস্থা কিছুটা ভালো থাকায় সে বাসা থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরে তার শরীর বেশ খারাপ হয়ে যায়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাসাতেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, কেকা রায় চৌধুরী বলেন, ভিকারুননিসা স্কুলের সব শাখায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সতর্ক। তবে বাসায় থেকে কেউ আক্রান্ত হলে আমাদের কিছু করার থাকে না। এখন তো এটা ম্যাসিভ (ব্যাপক) আকার ধারণ করেছে। সবাইকে সচেতন থাকতে পরামর্শ দিচ্ছি।
জাহিনের অকাল মৃত্যুতে ভিকারুননিসা পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেলে দেওয়া এক শোকবার্তায় জাহিনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জানান।
গত ২৫ জুলাই দিনগত রাত ১টার দিকে সেতারা রহমান প্রিয়াঙ্কা নামে এক ছাত্রী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। সে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দিবা (মূল) শাখার দ্বিতীয় শ্রেণির সেই ছাত্রী ছিল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে ৩ জুলাই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভিকারুননিসার মূল শাখার একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞানের ছাত্রী ইলমা জাহান মারা যান। তিনিও প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।