ড. ইউনূসের বিপক্ষে বিবৃতি দিতে অস্বীকৃতির কথা গণমাধ্যমে জানানো এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে মন্তব্য করার জেরে সরকারের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়াকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউডায় সাংবাদিকদের এ কথা জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিষয়ে বিবৃতি-সংক্রান্ত বক্তব্য দিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। তাই তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। যে কোন সময় প্রজ্ঞপন আকারে প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহমেদ ভূঁইয়া সোমবার (০৪ সেপ্টেম্বর) বলেন, ‘নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে। উনার বিচার স্থগিতে ১৭৬ বিশ্বনেতার বিবৃতির সঙ্গে আমি একমত। আমি মনে করি তার সম্মানহানি এবং বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে।’
রাষ্ট্রপক্ষের এই ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘বিশ্বনেতাদের বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে একটি বিবৃতি দেয়ার কথা রয়েছে। নোটিশ দেওয়া হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের সবাইকে সেই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করার জন্য। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই বিবৃতিতে আমি স্বাক্ষর করব না।’
শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ কয়েকটি অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ১৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলার বিচার চলছে দেশের বিভিন্ন আদালতে। তার পক্ষে বিদেশের বিশিষ্টজনেরা অবস্থান নিয়েছেন এবং এটাকে হয়রানি বলছেন। তবে সরকার সেই অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে। দেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা বিদেশিদের অবস্থানের বিরোধিতা করছেন এবং তারা বিবৃতিও দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিষয়ে বিবৃতি-সংক্রান্ত বক্তব্য দিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। তাই তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। যে কোন সময় প্রজ্ঞপন আকারে প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহমেদ ভূঁইয়া সোমবার (০৪ সেপ্টেম্বর) বলেন, ‘নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে। উনার বিচার স্থগিতে ১৭৬ বিশ্বনেতার বিবৃতির সঙ্গে আমি একমত। আমি মনে করি তার সম্মানহানি এবং বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে।’
রাষ্ট্রপক্ষের এই ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘বিশ্বনেতাদের বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে একটি বিবৃতি দেয়ার কথা রয়েছে। নোটিশ দেওয়া হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের সবাইকে সেই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করার জন্য। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই বিবৃতিতে আমি স্বাক্ষর করব না।’
শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ কয়েকটি অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ১৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলার বিচার চলছে দেশের বিভিন্ন আদালতে। তার পক্ষে বিদেশের বিশিষ্টজনেরা অবস্থান নিয়েছেন এবং এটাকে হয়রানি বলছেন। তবে সরকার সেই অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে। দেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা বিদেশিদের অবস্থানের বিরোধিতা করছেন এবং তারা বিবৃতিও দিয়েছেন।