চলতি এশিয়া কাপের সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের টিম কম্বিনেশন ঠিক ছিল না। তবে, টাইগার ব্যাটসম্যানদের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চান না পাকিস্তানি কিংবদন্তি পেসার ওয়াকার ইউনিস। বলছেন, শাহিন-নাসিম-রউফদের পেস ইউনিট ভয়ঙ্কর। যেকোনো দলই তাদের বিপক্ষে সংগ্রাম করে। সময় সংবাদে তিনি আরও বলেন, এখানেই শেষ নয়। এশিয়া কাপের রেইসে ফেরার সুযোগ রয়েছে টাইগারদের। লাহোরে ওয়াকার ইউনিসের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাকসুম আলম খান।
এদিকে ওয়াসিম-ওয়াকার-শোয়েব এই ত্রয়ীর নাম উঠলেই ক্রিকেট পিচের ভয়ঙ্কর স্মৃতি ভেসে ওঠে ব্যাটসম্যানদের মনে। বিশ্বের যেকোনো ব্যাটিং লাইনআপকে এলোমেলো করে দিতেন এই পাকিস্তানি পেসাররা। দীর্ঘদিন পর একই রকম ত্রাস ছড়াচ্ছেন শাহিন-নাসিম-রউফরা। ভারতের পর এবার এই পেস ট্রাইওর অগ্নিঝরা বোলিংয়ে পুড়ে ছাই বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপও। নাঈম-হৃদয়-লিটন-আফিফরা সমালোচকদের কাঠগড়ায়। কিন্তু, সময় সংবাদে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই পাকিস্তানি কিংবদন্তি বললেন ভিন্ন কথা।
এ সময় ওয়াকার ইউনিস বলেন, ‘পাকিস্তানি বোলাররা বেশি ভালো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের দোষ দেয়াটা ঠিক হবে না। কখনও কখনও আত্মসমর্পণ করা ছাড়া উপায় থাকে না। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের পর এদিনও পাকিস্তানের বোলাররা দুর্দান্ত খেলেছে। আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য পথটা অনেক কঠিন হয়ে গেল। তাদের অনেক কাজ করতে হবে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ম্যাচের ভুলগুলো খুঁজে বের করতে হবে তাদের।’
এদিকে শাহিন-নাসিম-রউফরা দলকে দিচ্ছে দু'হাত ভরে। বাংলাদেশি পেসারদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও প্রশংসনীয়। ম্যাচ হারলেও তাসকিন-শরিফুলরা নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেছেন। কিন্তু, এত অল্প পুঁজি নিয়ে কতক্ষণই বা লড়াই করা যায়! যদিও ওয়াকারের মতে, এই স্কোরেও হতে পারতো ভিন্ন ফলাফল। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশি পেসাররাও ভালো বোলিং করেছে। তবে আমার মনে হয়, এই উইকেটে তাদের আরেকজন পেসার নেয়া উচিত ছিল। পাকিস্তান ফাহিমকে নিয়ে চার পেসার খেলিয়েছে। সাকিবের এটা ভেবে দেখা উচিত।’
এশিয়া কাপ জয়ের স্বপ্নে আবারও ধাক্কা খেয়েছে টাইগাররা। ৩ ম্যাচের ২টিতেই দুইশ'র নিচে অলআউট হয়েছে হাথুরুসিংহের দল। কিন্তু সর্বকালের অন্যতম সেরা পেসারের মতে, এখনও হাল ছেড়ে দেয়ার সময় হয়নি। তিনি বলেন, ‘এখনও কারও সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়নি। কোনো দলকে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। তারা অতীতে নিজেদের প্রমাণ করেছে। আশা করি, পরের ম্যাচে ওরা ঘুরে দাঁড়াবে।’ এদিকে কলম্বোর বৃষ্টিতে যদি পরের ২ ম্যাচের একটিও ভেসে যায় তাহলে অনেকটা অসম্ভব হয়ে পড়বে ফাইনালে ওঠা, সুপার ফোরে ব্যাকফুটে থাকা বাংলাদেশকে সেটাও মনে করিয়ে দেন ওয়াকার।
এদিকে ওয়াসিম-ওয়াকার-শোয়েব এই ত্রয়ীর নাম উঠলেই ক্রিকেট পিচের ভয়ঙ্কর স্মৃতি ভেসে ওঠে ব্যাটসম্যানদের মনে। বিশ্বের যেকোনো ব্যাটিং লাইনআপকে এলোমেলো করে দিতেন এই পাকিস্তানি পেসাররা। দীর্ঘদিন পর একই রকম ত্রাস ছড়াচ্ছেন শাহিন-নাসিম-রউফরা। ভারতের পর এবার এই পেস ট্রাইওর অগ্নিঝরা বোলিংয়ে পুড়ে ছাই বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপও। নাঈম-হৃদয়-লিটন-আফিফরা সমালোচকদের কাঠগড়ায়। কিন্তু, সময় সংবাদে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই পাকিস্তানি কিংবদন্তি বললেন ভিন্ন কথা।
এ সময় ওয়াকার ইউনিস বলেন, ‘পাকিস্তানি বোলাররা বেশি ভালো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের দোষ দেয়াটা ঠিক হবে না। কখনও কখনও আত্মসমর্পণ করা ছাড়া উপায় থাকে না। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের পর এদিনও পাকিস্তানের বোলাররা দুর্দান্ত খেলেছে। আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য পথটা অনেক কঠিন হয়ে গেল। তাদের অনেক কাজ করতে হবে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ম্যাচের ভুলগুলো খুঁজে বের করতে হবে তাদের।’
এদিকে শাহিন-নাসিম-রউফরা দলকে দিচ্ছে দু'হাত ভরে। বাংলাদেশি পেসারদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও প্রশংসনীয়। ম্যাচ হারলেও তাসকিন-শরিফুলরা নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেছেন। কিন্তু, এত অল্প পুঁজি নিয়ে কতক্ষণই বা লড়াই করা যায়! যদিও ওয়াকারের মতে, এই স্কোরেও হতে পারতো ভিন্ন ফলাফল। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশি পেসাররাও ভালো বোলিং করেছে। তবে আমার মনে হয়, এই উইকেটে তাদের আরেকজন পেসার নেয়া উচিত ছিল। পাকিস্তান ফাহিমকে নিয়ে চার পেসার খেলিয়েছে। সাকিবের এটা ভেবে দেখা উচিত।’
এশিয়া কাপ জয়ের স্বপ্নে আবারও ধাক্কা খেয়েছে টাইগাররা। ৩ ম্যাচের ২টিতেই দুইশ'র নিচে অলআউট হয়েছে হাথুরুসিংহের দল। কিন্তু সর্বকালের অন্যতম সেরা পেসারের মতে, এখনও হাল ছেড়ে দেয়ার সময় হয়নি। তিনি বলেন, ‘এখনও কারও সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়নি। কোনো দলকে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। তারা অতীতে নিজেদের প্রমাণ করেছে। আশা করি, পরের ম্যাচে ওরা ঘুরে দাঁড়াবে।’ এদিকে কলম্বোর বৃষ্টিতে যদি পরের ২ ম্যাচের একটিও ভেসে যায় তাহলে অনেকটা অসম্ভব হয়ে পড়বে ফাইনালে ওঠা, সুপার ফোরে ব্যাকফুটে থাকা বাংলাদেশকে সেটাও মনে করিয়ে দেন ওয়াকার।