শচীন টেন্ডুলকারকে যদি ক্রিকেটের বরপুত্র বলা হয় তাহলে ভুল হবে না। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, হাফ সেঞ্চুরি, সর্বোচ্চ রান সবগুলোই রয়েছে তার দখলে। একইসঙ্গে আরও একটি রেকর্ড রয়েছে তার ক্যারিয়ারে যেটি কিনা কেউ চাইবেনই না ভাঙতে। টেন্ডুলকারের এই রেকর্ডটি হলো সর্বোচ্চ হারের রেকর্ড। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে হারের মুখ দেখেছেন সাবেক এই তারকা ক্রিকেটার।
তার এই রেকর্ডে ভাগ বসানোর হাতছানি দেখছেন জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। কেবল আর বাংলাদেশের ১০টি ম্যাচে হারের সঙ্গী হলেই টেন্ডুলকারকে টপকে সর্বোচ্চ হারের দেখা পাওয়া ক্রিকেটার হিসেবে নাম লেখাবেন ডানহাতি এই ব্যাটার। একইসঙ্গে এশিয়া কাপের বাকি দুই ম্যাচে বাংলাদেশ যদি হারে তাহলে যৌথভাবে মুশি জায়গা করে নেবেন এই তালিকার দুইয়ে থাকা সাবেক লঙ্কান দলপতি মাহেলা জয়াবর্ধনের সঙ্গে।
এদিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেন্ডুলকার পরাজয়ের মুখ দেখেছেন ২৫৬ ম্যাচে। দুইয়ে থাকা জয়াবর্ধনে ২৪৯ আর তিনে থাকা মুশি দলের হারে সঙ্গী ছিলেন ২৪৭ ম্যাচে। সর্বোচ্চ হারের মুখ দেখা ক্রিকেটারদের ১০ জনের তালিকায় মুশি ছাড়াও রয়েছেন আরও দুই বাংলাদেশী। ২২৮ ম্যাচ হেরে তালিকার ৯ নম্বরে রয়েছেন সাকিব আল হাসান। আর ২২৫ ম্যাচে হারের মুখ দেখে দশম অবস্থানে সাবেক ওয়ানডে দলপতি তামিম ইকবাল।
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে মুশফিক খেলেছেন ৪৪২ ম্যাচ, সাকিব খেলেছেন ৪২১ ম্যাচ, মাহমুদউল্লাহ ৩৮৯ ম্যাচ, তামিম ৩৮৫ ম্যাচ। এতো গেলো পরাজয়ের কাহিনী। এবারে একটু দেখা যাক জয়ের সাফল্যগাথা। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে জয়ের সাক্ষী তিন ফরম্যাটের দলপতি সাকিব আল হাসান। বাংলাদেশের ১৭৪টি জয়ের সাক্ষী তিনি।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭৩ ম্যাচে জয় দেখেছেন মুশফিকুর রহিম। এরপর যথাক্রমে অবস্থান করছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৫৫), তামিম ইকবাল (১৪৩) ও মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (১১৮)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড সাবেক অজি অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে দলের মোট ৩৭৭ ম্যাচে জয়ের সঙ্গী তিনি। ৩৩৬ জয় পেয়ে তালিকার দুইয়ে রয়েছেন জয়াবর্ধনে। আর ৩০৭ জয় নিয়ে তিনে টেন্ডুলকার।
তার এই রেকর্ডে ভাগ বসানোর হাতছানি দেখছেন জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। কেবল আর বাংলাদেশের ১০টি ম্যাচে হারের সঙ্গী হলেই টেন্ডুলকারকে টপকে সর্বোচ্চ হারের দেখা পাওয়া ক্রিকেটার হিসেবে নাম লেখাবেন ডানহাতি এই ব্যাটার। একইসঙ্গে এশিয়া কাপের বাকি দুই ম্যাচে বাংলাদেশ যদি হারে তাহলে যৌথভাবে মুশি জায়গা করে নেবেন এই তালিকার দুইয়ে থাকা সাবেক লঙ্কান দলপতি মাহেলা জয়াবর্ধনের সঙ্গে।
এদিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেন্ডুলকার পরাজয়ের মুখ দেখেছেন ২৫৬ ম্যাচে। দুইয়ে থাকা জয়াবর্ধনে ২৪৯ আর তিনে থাকা মুশি দলের হারে সঙ্গী ছিলেন ২৪৭ ম্যাচে। সর্বোচ্চ হারের মুখ দেখা ক্রিকেটারদের ১০ জনের তালিকায় মুশি ছাড়াও রয়েছেন আরও দুই বাংলাদেশী। ২২৮ ম্যাচ হেরে তালিকার ৯ নম্বরে রয়েছেন সাকিব আল হাসান। আর ২২৫ ম্যাচে হারের মুখ দেখে দশম অবস্থানে সাবেক ওয়ানডে দলপতি তামিম ইকবাল।
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে মুশফিক খেলেছেন ৪৪২ ম্যাচ, সাকিব খেলেছেন ৪২১ ম্যাচ, মাহমুদউল্লাহ ৩৮৯ ম্যাচ, তামিম ৩৮৫ ম্যাচ। এতো গেলো পরাজয়ের কাহিনী। এবারে একটু দেখা যাক জয়ের সাফল্যগাথা। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে জয়ের সাক্ষী তিন ফরম্যাটের দলপতি সাকিব আল হাসান। বাংলাদেশের ১৭৪টি জয়ের সাক্ষী তিনি।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭৩ ম্যাচে জয় দেখেছেন মুশফিকুর রহিম। এরপর যথাক্রমে অবস্থান করছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৫৫), তামিম ইকবাল (১৪৩) ও মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (১১৮)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড সাবেক অজি অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে দলের মোট ৩৭৭ ম্যাচে জয়ের সঙ্গী তিনি। ৩৩৬ জয় পেয়ে তালিকার দুইয়ে রয়েছেন জয়াবর্ধনে। আর ৩০৭ জয় নিয়ে তিনে টেন্ডুলকার।