চলতি এশিয়া কাপ মিশনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হার দিয়ে গ্রুপ পর্বের লড়াই শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে আফগানিস্তানকে ৮৯ রানে হারিয়ে সুপার ফোরে পা রাখে সাকিব আল হাসানের দল। এরপর সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল টাইগাররা। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় ব্যবধানে পরাজয় বরণ করে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।
গত বুধবার ৬ সেপ্টেম্বর লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে সাকিব-মুশফিকের ফিফটির পরও ৩৮.৪ ওভারে মাত্র ১৯৩ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। এরপর আঁটসাঁট বোলিংয়ে পাক ব্যাটারদের কিছুটা চাপে রাখলেও ৩৯.৩ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাবরের দল।
এখন এশিয়া কাপের ফাইনালে যেতে হলে কঠিন সমীকরণের মুখে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। হাতে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ। টাইগাররা কী পারবে এশিয়া কাপের ১৬তম আসরের ফাইনাল খেলতে? বাংলাদেশ দল সুপার ফোরের পরবর্তী আগামীকাল ৯ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কা এবং ১৫ সেপ্টেম্বর ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে। এই দুই ম্যাচে জয় পেলে ফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে যাবে টাইগাররা।
এদিকে আয়োজক পাকিস্তানের মাটিতে খেলা শেষ হয়েছে। ফাইনাল ও সুপার ফোর মিলিয়ে বাকি ছয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে কলম্বোয়। কিন্তু সেখানকার আবহাওয়া তথ্য বলছে, আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিনই বৃষ্টিতে ভাসতে পারে কলম্বো। যদিও আগে থেকেই সেখানে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
সূচি অনুযায়ী, কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর হবে ১৬তম এশিয়া কাপ আসরের ফাইনাল। সুপার ফোরের পাঁচ ম্যাচও ওই ভেন্যুতেই হওয়ার কথা রয়েছে। ফাইনাল ম্যাচও বৃষ্টিতে পণ্ড হয়ে গেলে দুই ফাইনালিস্ট দলের মাঝে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ভাগাভাগি করা হবে।
যদি বৃষ্টির কারণে সুপার ফোরের বাকি ম্যাচগুলো না হয়, তাহলে এক ম্যাচের জয় দিয়েই ফাইনালে পা রাখবে পাকিস্তান। কেননা এর সঙ্গে তারা পরিত্যক্ত দুই ম্যাচ থেকেও পাবে একটি করে পয়েন্ট। একইভাবে ম্যাচপ্রতি একটি করে পয়েন্ট পাবে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। তখন শ্রীলঙ্কা ও ভারতের পয়েন্ট সমান থাকবে। এই হিসাবে আগেই বিদায় নিশ্চিত হবে টাইগারদের।
এ ছাড়া ভারত-পাকিস্তানের হাইভোল্টেজ আরেকটি ম্যাচও ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে বৃষ্টির শঙ্কা ছাপিয়ে ম্যাচ মাঠে গড়ালে নিজেদের দিনে যারা জিতবে তারা ফাইনালে উঠবে। সেক্ষেত্রে তাদের নেট রানরেট বিবেচনায় নেওয়া হতে পারে। তখন শ্রীলঙ্কা কিংবা ভারতের বিপক্ষে যদি কোনোভাবে এক ম্যাচ জিততে পারে, তাহলে বাংলাদেশের ফাইনালে ওঠার সুযোগ তৈরি হবে।
গত বুধবার ৬ সেপ্টেম্বর লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে সাকিব-মুশফিকের ফিফটির পরও ৩৮.৪ ওভারে মাত্র ১৯৩ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। এরপর আঁটসাঁট বোলিংয়ে পাক ব্যাটারদের কিছুটা চাপে রাখলেও ৩৯.৩ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাবরের দল।
এখন এশিয়া কাপের ফাইনালে যেতে হলে কঠিন সমীকরণের মুখে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। হাতে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ। টাইগাররা কী পারবে এশিয়া কাপের ১৬তম আসরের ফাইনাল খেলতে? বাংলাদেশ দল সুপার ফোরের পরবর্তী আগামীকাল ৯ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কা এবং ১৫ সেপ্টেম্বর ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে। এই দুই ম্যাচে জয় পেলে ফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে যাবে টাইগাররা।
এদিকে আয়োজক পাকিস্তানের মাটিতে খেলা শেষ হয়েছে। ফাইনাল ও সুপার ফোর মিলিয়ে বাকি ছয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে কলম্বোয়। কিন্তু সেখানকার আবহাওয়া তথ্য বলছে, আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিনই বৃষ্টিতে ভাসতে পারে কলম্বো। যদিও আগে থেকেই সেখানে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
সূচি অনুযায়ী, কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর হবে ১৬তম এশিয়া কাপ আসরের ফাইনাল। সুপার ফোরের পাঁচ ম্যাচও ওই ভেন্যুতেই হওয়ার কথা রয়েছে। ফাইনাল ম্যাচও বৃষ্টিতে পণ্ড হয়ে গেলে দুই ফাইনালিস্ট দলের মাঝে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ভাগাভাগি করা হবে।
যদি বৃষ্টির কারণে সুপার ফোরের বাকি ম্যাচগুলো না হয়, তাহলে এক ম্যাচের জয় দিয়েই ফাইনালে পা রাখবে পাকিস্তান। কেননা এর সঙ্গে তারা পরিত্যক্ত দুই ম্যাচ থেকেও পাবে একটি করে পয়েন্ট। একইভাবে ম্যাচপ্রতি একটি করে পয়েন্ট পাবে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। তখন শ্রীলঙ্কা ও ভারতের পয়েন্ট সমান থাকবে। এই হিসাবে আগেই বিদায় নিশ্চিত হবে টাইগারদের।
এ ছাড়া ভারত-পাকিস্তানের হাইভোল্টেজ আরেকটি ম্যাচও ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে বৃষ্টির শঙ্কা ছাপিয়ে ম্যাচ মাঠে গড়ালে নিজেদের দিনে যারা জিতবে তারা ফাইনালে উঠবে। সেক্ষেত্রে তাদের নেট রানরেট বিবেচনায় নেওয়া হতে পারে। তখন শ্রীলঙ্কা কিংবা ভারতের বিপক্ষে যদি কোনোভাবে এক ম্যাচ জিততে পারে, তাহলে বাংলাদেশের ফাইনালে ওঠার সুযোগ তৈরি হবে।