এর আগে ঘরের মাঠে বেশ দাপুটেভাবেই আয়ারল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। আইরিশদের মাঠেও ওয়ানডে সিরিজে তাদের হারানোর লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। তবে আজ মঙ্গলবার ৯ মে চেমসফোর্ডে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে টাইগাররা। মাঝে শান্ত, হৃদয় আর মিরাজ হাল ধরার চেষ্টা করলেও কেউই বেশিদূর যেতে পারেননি। তবে সতীর্থদের বিদায়ে আইরিশ বোলারদের সামনে বুক চিতিয়ে লড়েছেন ছত্রিশে পা দেওয়া মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ উইকেটরক্ষকের ৬১ রানের ওপর ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪৬ রান তুলেছে বাংলাদেশ।
ইনিংসের প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে দারুণ এক ইয়র্কারে লিটন দাসকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন বাঁহাতি পেসার জশ লিটল। আইপিএল ফেরত এ বাংলাদেশি ওপেনার প্রথম বলেই আউট হয়েছেন গোল্ডেন ডাকে। লিটনের বিদায়ের পর বাংলাদেশ অধিনায়ক এবং আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল হাত খুলে খেলতে থাকেন। কিন্তু ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তিনিও সাজঘরে ফেরেন। মার্ক অ্যাডায়ারের অনেক বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন তামিম।
আইরিশ শিবির নিশ্চিত ছিল বলটা তামিমের ব্যাট ছুঁয়ে কিপারের গ্লাভসে জমা পড়েছে। আইরিশদের আবেদনে আম্পায়ার সাড়া না দিলে রিভিউ নিয়েই সাফল্য পায় তারা। আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশ অধিনায়কের ব্যাট থেকে ১৯ বলে দুই চারে আসে ১৪ রান। ১৫ রানে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন নাজমুল হাসান শান্ত এবং সাকিব আল হাসান। তৃতীয় উইকেটে দুজন মিলে ৩৭ রান যোগ করেন। কিন্তু ১২তম ওভারে হিউমের বলে বোল্ড হয়ে ২১ বলে ২০ রান করা সাকিব বিদায় নেন।
দলীয় ৫২ রানে সাকিব সাজঘরে ফেরার পর বাংলাদেশের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন শান্ত এবং তাওহীদ হৃদয়। চতুর্থ উইকেটে দুজন মিলে ৫০ রানের জুটি গড়েন। ২২তম ওভারের চতুর্থ বলে কার্টিস ক্যাম্ফারের বলে ডিপ স্কয়ারে লেগে থাকা অ্যাডায়ারের হাতে ক্যাচ দেন শান্ত। আউট হওয়ার আগে ৬৬ বলে ৭ চারে ৪৪ রান করেন তিনি।
১০২ রানে শান্ত সাজঘরে ফেরার হৃদয়কে নিয়ে বাংলাদেশের রানের চাকা সচলের দিকে হাত দেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু বাজে শট বাছাইয়ে আউট হয়ে সম্ভাবনাময় জুটিকে গলা টিপে হত্যা করেন হৃদয়। ২৭তম ওভারে হিউমের অফস্টাম্পের বাইরের লেংথ বলে ব্যাট চালিয়ে টাকারের হাতে তালুবন্দি হন ৩১ বলে দুই চারে ২৭ রান করা হৃদয়।
সাত নাম্বারে ব্যাট হাতে নেমেই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলা শুরু করেন মেহেদি হাসান মিরাজ। মুশফিকুর রহিমও তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছিলেন। তবে ৩১তম ওভারে ক্যাম্ফারের বলে হ্যারি টেক্টরের হাতে ক্যাচ তুলে দিলেও জীবন পান বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক।
জীবন পেয়ে সুযোগ হাতছাড়া করেননি মুশফিক। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৬৫ রান যোগ করেন মুশফিক। কিন্তু ৩৮তম ওভারে মিরাজ সাজঘরে ফিরলে এ জুটি ভেঙে যায়। জর্জ ডকরেলকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ডোহেনির হাতে ক্যাচ তুলে আউট হন ৩৪ বলে চার বাউন্ডারিতে ২৭ রান করা মিরাজ।
মিরাজ ফিরে গেলের বাংলাদেশের ইনিংস টেনে নেওয়ার পুরো ভার এসে পড়ে ৩৫ পূর্ণ করা মুশফিকের ওপর। ৪৩তম ওভারে তিনি ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৪তম ফিফটি তুলে নেন। তবে অর্ধশতকের পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মুশফিক। ৪৫তম ওভারে দলীয় ২২০ রানে লিটলের করা অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের শর্ট বলে ব্যাট চালিয়ে পয়েন্টে স্টিফেন ডোহেনির হাতে ধরা পড়েন মুশফিক।
সাজঘরে ফেরার আগে ৭০ বলে ছয়টি চারে ৬১ রানের ইনিংস খেলেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। মুশফিক বিদায় নিলেও লোয়ার অর্ডারের কৃতিত্বে বাংলাদেশের স্কোর ২৫০ এর গণ্ডি ছাড়াবে বলে মনে হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাইজুলের ১৪ আর শরিফুল ইসলামের ১৬ রানের বদৌলতে আয়ারল্যান্ডের সামনে ২৪৭ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় টইগাররা।
ইনিংসের প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে দারুণ এক ইয়র্কারে লিটন দাসকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন বাঁহাতি পেসার জশ লিটল। আইপিএল ফেরত এ বাংলাদেশি ওপেনার প্রথম বলেই আউট হয়েছেন গোল্ডেন ডাকে। লিটনের বিদায়ের পর বাংলাদেশ অধিনায়ক এবং আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল হাত খুলে খেলতে থাকেন। কিন্তু ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তিনিও সাজঘরে ফেরেন। মার্ক অ্যাডায়ারের অনেক বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন তামিম।
আইরিশ শিবির নিশ্চিত ছিল বলটা তামিমের ব্যাট ছুঁয়ে কিপারের গ্লাভসে জমা পড়েছে। আইরিশদের আবেদনে আম্পায়ার সাড়া না দিলে রিভিউ নিয়েই সাফল্য পায় তারা। আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশ অধিনায়কের ব্যাট থেকে ১৯ বলে দুই চারে আসে ১৪ রান। ১৫ রানে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন নাজমুল হাসান শান্ত এবং সাকিব আল হাসান। তৃতীয় উইকেটে দুজন মিলে ৩৭ রান যোগ করেন। কিন্তু ১২তম ওভারে হিউমের বলে বোল্ড হয়ে ২১ বলে ২০ রান করা সাকিব বিদায় নেন।
দলীয় ৫২ রানে সাকিব সাজঘরে ফেরার পর বাংলাদেশের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন শান্ত এবং তাওহীদ হৃদয়। চতুর্থ উইকেটে দুজন মিলে ৫০ রানের জুটি গড়েন। ২২তম ওভারের চতুর্থ বলে কার্টিস ক্যাম্ফারের বলে ডিপ স্কয়ারে লেগে থাকা অ্যাডায়ারের হাতে ক্যাচ দেন শান্ত। আউট হওয়ার আগে ৬৬ বলে ৭ চারে ৪৪ রান করেন তিনি।
১০২ রানে শান্ত সাজঘরে ফেরার হৃদয়কে নিয়ে বাংলাদেশের রানের চাকা সচলের দিকে হাত দেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু বাজে শট বাছাইয়ে আউট হয়ে সম্ভাবনাময় জুটিকে গলা টিপে হত্যা করেন হৃদয়। ২৭তম ওভারে হিউমের অফস্টাম্পের বাইরের লেংথ বলে ব্যাট চালিয়ে টাকারের হাতে তালুবন্দি হন ৩১ বলে দুই চারে ২৭ রান করা হৃদয়।
সাত নাম্বারে ব্যাট হাতে নেমেই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলা শুরু করেন মেহেদি হাসান মিরাজ। মুশফিকুর রহিমও তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছিলেন। তবে ৩১তম ওভারে ক্যাম্ফারের বলে হ্যারি টেক্টরের হাতে ক্যাচ তুলে দিলেও জীবন পান বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক।
জীবন পেয়ে সুযোগ হাতছাড়া করেননি মুশফিক। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৬৫ রান যোগ করেন মুশফিক। কিন্তু ৩৮তম ওভারে মিরাজ সাজঘরে ফিরলে এ জুটি ভেঙে যায়। জর্জ ডকরেলকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ডোহেনির হাতে ক্যাচ তুলে আউট হন ৩৪ বলে চার বাউন্ডারিতে ২৭ রান করা মিরাজ।
মিরাজ ফিরে গেলের বাংলাদেশের ইনিংস টেনে নেওয়ার পুরো ভার এসে পড়ে ৩৫ পূর্ণ করা মুশফিকের ওপর। ৪৩তম ওভারে তিনি ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৪তম ফিফটি তুলে নেন। তবে অর্ধশতকের পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মুশফিক। ৪৫তম ওভারে দলীয় ২২০ রানে লিটলের করা অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের শর্ট বলে ব্যাট চালিয়ে পয়েন্টে স্টিফেন ডোহেনির হাতে ধরা পড়েন মুশফিক।
সাজঘরে ফেরার আগে ৭০ বলে ছয়টি চারে ৬১ রানের ইনিংস খেলেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। মুশফিক বিদায় নিলেও লোয়ার অর্ডারের কৃতিত্বে বাংলাদেশের স্কোর ২৫০ এর গণ্ডি ছাড়াবে বলে মনে হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাইজুলের ১৪ আর শরিফুল ইসলামের ১৬ রানের বদৌলতে আয়ারল্যান্ডের সামনে ২৪৭ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় টইগাররা।