স্যালাইনের দাম বেশি নেওয়ায় দুই ফার্মেসিকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুরের আলিফ লাম মিম ও আরোগ্য নিকেতন ফার্মেসিকে জরিমানা করে রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ৯১ টাকার স্যালাইন ২০০ টাকায় বিক্রির দায়ে আলিফ লাম মিম ও আরোগ্য নিকেতন ফার্মেসিকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে আরোগ্য নিকেতন ফার্মেসিকে আরও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই স্যালাইনগুলো সাধারণত ডেঙ্গু রোগীরা ব্যবহার করে। সেই সুযোগে বিভিন্ন ফার্মেসির মালিকরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন স্যালাইনগুলোর।
এ সময় বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পক্ষ থেকে মূল্য তালিকা নিশ্চিতের আশ্বাস দেওয়া হয়। এছাড়া বাজারে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী বেশি মূল্যে স্যালাইন বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহীর সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী জানায়, রোগীদের কাছে অস্বাভাবিক দামে স্যালাইন বিক্রি করা হচ্ছে এমন খবরে অভিযান চালানো হয়। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নিজস্ব লোক দিয়ে বেশকিছু দোকানে স্যালাইনের দাম চেক করা হয়। এরমধ্যে কয়েকটি দোকান নির্ধারিত মূল্যের বেশি দামে স্যালাইন বিক্রির খবর পাওয়া যায়। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে স্যালাইন বিক্রির দায়ে দুইটি দোকানকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ৯১ টাকার স্যালাইন ২০০ টাকায় বিক্রির দায়ে আলিফ লাম মিম ও আরোগ্য নিকেতন ফার্মেসিকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে আরোগ্য নিকেতন ফার্মেসিকে আরও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই স্যালাইনগুলো সাধারণত ডেঙ্গু রোগীরা ব্যবহার করে। সেই সুযোগে বিভিন্ন ফার্মেসির মালিকরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন স্যালাইনগুলোর।
এ সময় বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পক্ষ থেকে মূল্য তালিকা নিশ্চিতের আশ্বাস দেওয়া হয়। এছাড়া বাজারে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী বেশি মূল্যে স্যালাইন বিক্রি করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহীর সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী জানায়, রোগীদের কাছে অস্বাভাবিক দামে স্যালাইন বিক্রি করা হচ্ছে এমন খবরে অভিযান চালানো হয়। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নিজস্ব লোক দিয়ে বেশকিছু দোকানে স্যালাইনের দাম চেক করা হয়। এরমধ্যে কয়েকটি দোকান নির্ধারিত মূল্যের বেশি দামে স্যালাইন বিক্রির খবর পাওয়া যায়। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে স্যালাইন বিক্রির দায়ে দুইটি দোকানকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।