ড. ইউনূসের মামলার বিষয়ে বিদেশীদের বিবৃতি দেয়া প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে একজনর নামে আদালতে মামলা হয়েছে, বিচার চলছে, সেই বিচারের ব্যাপারে অন্য দেশের কোন নাগরিক বা কোন কর্মকর্তারা কোন কথা বলতে পারেন না। এটা আসলে সরাসরি বিচার বিভাগের উপর নগ্ন হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়। যে সমস্ত ব্যক্তিরা এই সমস্ত বিবৃতি দিয়েছেন এটা আমাদের দেশের মানুষ মনে করে যে এই সমস্ত বিবৃতি অর্থ দিয়ে কেনা হয়েছে।
কারন ওই সমস্ত মানুষগুলো এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেনা। হানিফ বলেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তারই কর্মচারীরা তাদের ন্যায্য পাওনা আদায়ের জন্য শ্রম আদালতে মামলা করেছে। সেই মামলায় এখন বিচার চলছে। এই বিষয়টা না জেনে যারা সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিচ্ছে এটা আসলে পরিষ্কার ভাবে বোঝা যাই অর্থ দিয়ে বিবৃতি কেনা হয়েছে সরকারকে চাপ সৃষ্টি করে বিচার ব্যবস্থা বন্ধ করার জন্য, এছাড়া আর কিছুই নয়। আগামী ডিসেম্বরে বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের এতদিনে শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে। কথাই বলে না গাধা পানি খাই ঘোলা করে মির্জা ফখরুলের এখন সেই দশা হয়েছে।
সবাই জানে এই সরকারের মেয়াদকাল আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত। হানিফ আরো বলেন, আমরা যতটুকো জানি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী এই ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। স্বাভাবিকভাবে যখন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তখন তো বর্তমান সরকারের মেয়াদ এমনিতেই শেষ হয়ে যাবে। এটাতো নতুন কিছু নয়। এটা সাংবিধানিক প্রক্রিয়া।
হানিফ আরো বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবরা গত দুই বছর ধরে বলছেন এই সরকারের সাথে কোন জনগণ নেই সব জনগণ তাদের সাথে। মির্জা ফখরুল সাহেবদের সাথে এত জনগণ আছে তাহলে তারা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তার সফলতা অর্জন করতে পারি নাই কেন। তারা এখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সকাল- বিকাল বিদেশী প্রভুদের কাছে ধর্না দিচ্ছে। হানিফ বলেন এই দেশের জনগণ মির্জা ফখরুল, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার মতো সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজদের পক্ষে নেই, যার ফলে তাদের আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার কারনে এখন তারা নানান ভাবে বিদেশীদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন যে তাদের কে সহায়তা করার জন্য। বিদেশী প্রভুরা কেউ এই দেশে ক্ষমতা পরিবর্তন করতে পারবে না। এ দেশের মালিক জনগণ। জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আছে। যতদিন জনগণ শেখ হাসিনার সাথে থাকবে ততদিনই শেখ হাসিনা জনগণের মেন্ডেড নিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবে।
বেগম খালেদা জিয়া মারা গেলে এই সরকারের বিচার করা হবে মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যে প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুলরা বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দুই দুইবার ক্ষমতায় থাকতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হত্যারই তো আজ পর্যন্ত বিচার করেনি। যারা নিজ দলের প্রতিষ্ঠাতার হত্যারই বিচার করে নাই, করার আগ্রহ প্রকাশ করে নাই বা করতে পারে নাই তাদের কাছে কোন ব্যক্তিরই বিচার হওয়ার কোন সুযোগ নাই।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে, সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বরুপ জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা, কৃষকদের প্রণোদনা হিসেবে পেয়াজ, মাসকালাইয়ের বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগদিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কারন ওই সমস্ত মানুষগুলো এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেনা। হানিফ বলেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তারই কর্মচারীরা তাদের ন্যায্য পাওনা আদায়ের জন্য শ্রম আদালতে মামলা করেছে। সেই মামলায় এখন বিচার চলছে। এই বিষয়টা না জেনে যারা সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিচ্ছে এটা আসলে পরিষ্কার ভাবে বোঝা যাই অর্থ দিয়ে বিবৃতি কেনা হয়েছে সরকারকে চাপ সৃষ্টি করে বিচার ব্যবস্থা বন্ধ করার জন্য, এছাড়া আর কিছুই নয়। আগামী ডিসেম্বরে বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের এতদিনে শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে। কথাই বলে না গাধা পানি খাই ঘোলা করে মির্জা ফখরুলের এখন সেই দশা হয়েছে।
সবাই জানে এই সরকারের মেয়াদকাল আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত। হানিফ আরো বলেন, আমরা যতটুকো জানি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী এই ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। স্বাভাবিকভাবে যখন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তখন তো বর্তমান সরকারের মেয়াদ এমনিতেই শেষ হয়ে যাবে। এটাতো নতুন কিছু নয়। এটা সাংবিধানিক প্রক্রিয়া।
হানিফ আরো বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবরা গত দুই বছর ধরে বলছেন এই সরকারের সাথে কোন জনগণ নেই সব জনগণ তাদের সাথে। মির্জা ফখরুল সাহেবদের সাথে এত জনগণ আছে তাহলে তারা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তার সফলতা অর্জন করতে পারি নাই কেন। তারা এখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সকাল- বিকাল বিদেশী প্রভুদের কাছে ধর্না দিচ্ছে। হানিফ বলেন এই দেশের জনগণ মির্জা ফখরুল, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার মতো সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজদের পক্ষে নেই, যার ফলে তাদের আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার কারনে এখন তারা নানান ভাবে বিদেশীদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন যে তাদের কে সহায়তা করার জন্য। বিদেশী প্রভুরা কেউ এই দেশে ক্ষমতা পরিবর্তন করতে পারবে না। এ দেশের মালিক জনগণ। জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আছে। যতদিন জনগণ শেখ হাসিনার সাথে থাকবে ততদিনই শেখ হাসিনা জনগণের মেন্ডেড নিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবে।
বেগম খালেদা জিয়া মারা গেলে এই সরকারের বিচার করা হবে মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যে প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুলরা বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দুই দুইবার ক্ষমতায় থাকতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হত্যারই তো আজ পর্যন্ত বিচার করেনি। যারা নিজ দলের প্রতিষ্ঠাতার হত্যারই বিচার করে নাই, করার আগ্রহ প্রকাশ করে নাই বা করতে পারে নাই তাদের কাছে কোন ব্যক্তিরই বিচার হওয়ার কোন সুযোগ নাই।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে, সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বরুপ জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা, কৃষকদের প্রণোদনা হিসেবে পেয়াজ, মাসকালাইয়ের বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগদিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।