চলতি বছর স্বপ্নের ফর্মে রয়েছেন পাকিস্তানের পেসার হারিস রউফ। বিশেষ করে চলমান এশিয়া কাপে তার পারফরম্যান্স ঈর্ষণীয়। ঝড়ো গতি, মারণঘাতি বাউন্স আর সর্পিল সুইংয়ে ব্যাটারদের কুপোকাত করছেন তিনি। এবারের মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ের গ্রুপ পর্বে প্রথম ম্যাচে নেপালের ব্যাটিং অর্ডারে ত্রাস ছড়ান রউফ। পরে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় ব্যাটারদেরও বুকে কাঁপন ধরান তিনি।
এশিয়া কাপের ২০২৩ আসরের সুপার ফোরেও ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন ২৯ বছর বয়সী ডানহাতি পেসার। এই পর্বে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে অনবদ্য বোলিং করেছেন এই গতিতারকা। তবে সবকিছু ছাপিয়ে আলোচনায় এসেছে তার ‘ছেঁড়া’ জুতা পরে বোলিং করা। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম স্পেলে ২ ওভারে ২ উইকেট শিকার করেন রউফ। বলে গতি, বাউন্স, সুইং-সবই পাচ্ছিলেন। কিন্তু স্বছন্দে ছিলেন না। চরম অস্বস্তিতে ভুগছিলেন তিনি।
এরপরই দৃশ্যপটে পরিবর্তন আসে। জুতা বদল করেন রউফ। পরে বাকি সময় ‘ছেঁড়া’ জুতা পরে খেলেন তিনি। কিন্তু কেন? পেসারদের সবসময় সঠিক মাপের জুতা লাগে। একটু বড়-ছোট হলেই সমস্যায় পড়েন তারা। বোলিংয়ে ল্যান্ডিংয়ের সময় পা স্লাইড করে। ডানহাতি পেসারদের বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুলে চোট লাগার প্রবণতা থাকে ব্যাপক। অনেক সময় নখ উঠে যায়।
মূলত, এসব সমস্যা এড়াতে ছেঁড়া জুতা পরেন পেসাররা। অনেক সময় বুড়ো আঙুলে টেপ বেঁধে জুতা পরেন তারা। রউফ সেটাই করেছেন। সম্ভবত, শুরুতে নতুন জুতা পরে বোলিং করছিলেন তিনি। ফলে নিজের মতো ‘মডিফাই’ করার সুযোগ পাচ্ছিলেন না। তাই দ্রুত ডাগআউট থেকে তার পুরোনো জুতা জোড়া আনা হয়। এটি পরে তাকে বোলিংয়ে স্বস্তিতে দেখা যায়।
গতকাল বাংলাদেশের বিপক্ষে মাত্র ৬ ওভার বোলিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন রউফ। এতেই ৪ উইকেট তুলে নিয়ে টাইগারদের ব্যাটিং মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছেন। এজন্য মাত্র ১৯ রান খরচ করেছেন তিনি। জুতা বদলের পর রউফের বোলিংয়ে ধারও বাড়ে। তার বাঁ পায়ের পুরোনো জুতার বুড়ো আঙুলের জায়গায় ওই মাপেই ফুটো করা। এতে পায়ে খুব চাপ পড়লে আঙুল কোথাও ধাক্কা খায়নি।
এদিকে বিশ্ব ক্রিকেটে অতীতেও অনেক পেসারকেই এমনটা করতে দেখা গেছে। পাকিস্তানের কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনিস, শোয়েব আখতার, অস্ট্রেলিয়ার স্পিডস্টার ব্রেট লি, গ্লেন ম্যাকগ্রা এবং ভারতীয় তারকা পেসার মোহাম্মদ শামিও মাঝে মধ্যে এই পথ বেছে নিতেন।
এশিয়া কাপের ২০২৩ আসরের সুপার ফোরেও ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন ২৯ বছর বয়সী ডানহাতি পেসার। এই পর্বে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে অনবদ্য বোলিং করেছেন এই গতিতারকা। তবে সবকিছু ছাপিয়ে আলোচনায় এসেছে তার ‘ছেঁড়া’ জুতা পরে বোলিং করা। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম স্পেলে ২ ওভারে ২ উইকেট শিকার করেন রউফ। বলে গতি, বাউন্স, সুইং-সবই পাচ্ছিলেন। কিন্তু স্বছন্দে ছিলেন না। চরম অস্বস্তিতে ভুগছিলেন তিনি।
এরপরই দৃশ্যপটে পরিবর্তন আসে। জুতা বদল করেন রউফ। পরে বাকি সময় ‘ছেঁড়া’ জুতা পরে খেলেন তিনি। কিন্তু কেন? পেসারদের সবসময় সঠিক মাপের জুতা লাগে। একটু বড়-ছোট হলেই সমস্যায় পড়েন তারা। বোলিংয়ে ল্যান্ডিংয়ের সময় পা স্লাইড করে। ডানহাতি পেসারদের বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুলে চোট লাগার প্রবণতা থাকে ব্যাপক। অনেক সময় নখ উঠে যায়।
মূলত, এসব সমস্যা এড়াতে ছেঁড়া জুতা পরেন পেসাররা। অনেক সময় বুড়ো আঙুলে টেপ বেঁধে জুতা পরেন তারা। রউফ সেটাই করেছেন। সম্ভবত, শুরুতে নতুন জুতা পরে বোলিং করছিলেন তিনি। ফলে নিজের মতো ‘মডিফাই’ করার সুযোগ পাচ্ছিলেন না। তাই দ্রুত ডাগআউট থেকে তার পুরোনো জুতা জোড়া আনা হয়। এটি পরে তাকে বোলিংয়ে স্বস্তিতে দেখা যায়।
গতকাল বাংলাদেশের বিপক্ষে মাত্র ৬ ওভার বোলিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন রউফ। এতেই ৪ উইকেট তুলে নিয়ে টাইগারদের ব্যাটিং মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছেন। এজন্য মাত্র ১৯ রান খরচ করেছেন তিনি। জুতা বদলের পর রউফের বোলিংয়ে ধারও বাড়ে। তার বাঁ পায়ের পুরোনো জুতার বুড়ো আঙুলের জায়গায় ওই মাপেই ফুটো করা। এতে পায়ে খুব চাপ পড়লে আঙুল কোথাও ধাক্কা খায়নি।
এদিকে বিশ্ব ক্রিকেটে অতীতেও অনেক পেসারকেই এমনটা করতে দেখা গেছে। পাকিস্তানের কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনিস, শোয়েব আখতার, অস্ট্রেলিয়ার স্পিডস্টার ব্রেট লি, গ্লেন ম্যাকগ্রা এবং ভারতীয় তারকা পেসার মোহাম্মদ শামিও মাঝে মধ্যে এই পথ বেছে নিতেন।