এবার সাকিব আল হাসান ব্যাটিং নিয়ে অসন্তুষ্টি না জানালেই বরং অবাক হতে হতো। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে গতকাল পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশ যে ৭ উইকেটে হেরে গেছে, তার মূল কারণ তো ওই একটাই – ১৯৩ রানে অলআউট হওয়া! লাহোরের এমন ব্যাটিংসহায়ক পিচে যা রীতিমতো অপরাধের পর্যায়ে পড়ে! সাকিবও এভাবে অল্প রানে গুটিয়ে যাওয়া নিয়ে হতাশা জানিয়েছেন। পাশাপাশি গত কিছুদিনে ‘উত্থানপতনে’র মধ্য দিয়ে যাওয়া ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক সোজা কথাটাই বললেন – ব্যাটিংটা একদিন ভালো হয় তো অন্যদিন খারাপ।
এদিন ম্যাচ শেষে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে শুরুর দশ ওভারে চার উইকেট হারানো নিয়ে আক্ষেপ জানিয়েছেন সাকিব, ‘আমরা শুরুতে দ্রুতই কয়েকটি উইকেট হারিয়েছি, বাজে কিছু শট খেলেছি। এরকম একটা পিচে প্রথম দশ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ফেলা ঠিক হয়নি। তবে এমন তো হতেই পারে। আমাদের (সাকিব ও মুশফিকের) জুটিটা ভালোই হয়েছিল, তবে আমাদের আরও ৭-৮ ওভার ব্যাটিং করা দরকার ছিল। সব মিলিয়ে এই উইকেটের জন্য খুব বাজে ব্যাটিং হলো। তবে এটা ভুলে আমাদের পরের ম্যাচে তাকানো উচিৎ।’
টুর্নামেন্টে এ পর্যন্ত তিন ম্যাচেই প্রতিপক্ষকে অলআউট করেছে পাকিস্তান, তার মূল কৃতিত্ব তাদের তিন ফাস্ট বোলারেরই। সেটি নিয়ে কথা বলতে গিয়েই নিজের দলের পেসারদেরও প্রশংসা করেছেন সাকিব, এবং সে সূত্রে এল ব্যাটিং নিয়ে হতাশার কথা, ‘ওরা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর এমন পারফরম্যান্সের কারণেই। ওদের তিনজন বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে যারা ওদের সবার কাজ সহজ করে দেয়। বোলিংয়ে আমরাও ভালো করছি, কিন্তু ব্যাটিংটা ধারাবাহিক হচ্ছে না। একদিন ভালো তো আরেকদিন খারাপ। আমাদের এ দিকটাতে ধারাবাহিক হতে হবে।’
সাকিবের পরের কথাটাই বুঝিয়ে দিল, বাংলাদেশের মাত্র ১৯৩ রানে অলআউট হওয়ার কারণ, ‘পাকিস্তানের মতো আমাদের পেসাররাও বছর দুয়েক ধরে ভালো করছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, এমন পিচে ব্যাটসম্যান ভুল না করলে উইকেট পাওয়া কঠিন।’ বাংলাদেশের ইনিংস দেখে থাকা যে কেউই তো মানবেন যে, সাকিব-মুশফিকসহ বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাটসম্যানই উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন!
তা পাকিস্তানে এশিয়া কাপের ম্যাচ আর হচ্ছে না, বাকি সব ম্যাচ হবে শ্রীলঙ্কায়। বাংলাদেশের পরের দুই ম্যাচ কলম্বোতে। কিছুদিন আগে লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) খেলার অভিজ্ঞতা থেকেই সেখানে ভালো কিছুর আশা দেখছেন সাকিব, ‘যখন আমি এলপিএলে খেলেছি, দেখেছি যে ওখানে পিচগুলো একটু ধীরগতির, বাউন্স অসমান। এটা আমাদের পক্ষে আসতে পারে। আশা করি আমরা কলম্বোতে ভালো করব।’ বাংলাদেশের পরের ম্যাচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, আগামী শনিবার।
এদিন ম্যাচ শেষে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে শুরুর দশ ওভারে চার উইকেট হারানো নিয়ে আক্ষেপ জানিয়েছেন সাকিব, ‘আমরা শুরুতে দ্রুতই কয়েকটি উইকেট হারিয়েছি, বাজে কিছু শট খেলেছি। এরকম একটা পিচে প্রথম দশ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ফেলা ঠিক হয়নি। তবে এমন তো হতেই পারে। আমাদের (সাকিব ও মুশফিকের) জুটিটা ভালোই হয়েছিল, তবে আমাদের আরও ৭-৮ ওভার ব্যাটিং করা দরকার ছিল। সব মিলিয়ে এই উইকেটের জন্য খুব বাজে ব্যাটিং হলো। তবে এটা ভুলে আমাদের পরের ম্যাচে তাকানো উচিৎ।’
টুর্নামেন্টে এ পর্যন্ত তিন ম্যাচেই প্রতিপক্ষকে অলআউট করেছে পাকিস্তান, তার মূল কৃতিত্ব তাদের তিন ফাস্ট বোলারেরই। সেটি নিয়ে কথা বলতে গিয়েই নিজের দলের পেসারদেরও প্রশংসা করেছেন সাকিব, এবং সে সূত্রে এল ব্যাটিং নিয়ে হতাশার কথা, ‘ওরা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর এমন পারফরম্যান্সের কারণেই। ওদের তিনজন বিশ্বমানের ফাস্ট বোলার আছে যারা ওদের সবার কাজ সহজ করে দেয়। বোলিংয়ে আমরাও ভালো করছি, কিন্তু ব্যাটিংটা ধারাবাহিক হচ্ছে না। একদিন ভালো তো আরেকদিন খারাপ। আমাদের এ দিকটাতে ধারাবাহিক হতে হবে।’
সাকিবের পরের কথাটাই বুঝিয়ে দিল, বাংলাদেশের মাত্র ১৯৩ রানে অলআউট হওয়ার কারণ, ‘পাকিস্তানের মতো আমাদের পেসাররাও বছর দুয়েক ধরে ভালো করছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, এমন পিচে ব্যাটসম্যান ভুল না করলে উইকেট পাওয়া কঠিন।’ বাংলাদেশের ইনিংস দেখে থাকা যে কেউই তো মানবেন যে, সাকিব-মুশফিকসহ বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাটসম্যানই উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন!
তা পাকিস্তানে এশিয়া কাপের ম্যাচ আর হচ্ছে না, বাকি সব ম্যাচ হবে শ্রীলঙ্কায়। বাংলাদেশের পরের দুই ম্যাচ কলম্বোতে। কিছুদিন আগে লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) খেলার অভিজ্ঞতা থেকেই সেখানে ভালো কিছুর আশা দেখছেন সাকিব, ‘যখন আমি এলপিএলে খেলেছি, দেখেছি যে ওখানে পিচগুলো একটু ধীরগতির, বাউন্স অসমান। এটা আমাদের পক্ষে আসতে পারে। আশা করি আমরা কলম্বোতে ভালো করব।’ বাংলাদেশের পরের ম্যাচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, আগামী শনিবার।