রিয়েল এস্টেট কোম্পানি বিটিআই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এফ আর খান বলেছেন, ‘পেশাদার মানুষের জন্যে আরামদায়ক ও সুরক্ষিত আবাসন নিশ্চিত করতে আমাদের এই উদ্যোগ ‘ইয়েস’। এটি একদিকে যেমন আধুনিক সুবিধা সম্বলিত, অন্যদিকে এটি অত্যন্ত সাশ্রয়ী ও সুরক্ষিত। ইয়েস হোস্টেলে থাকার পুরো ধারণা ও অভিজ্ঞতাকে বদলে দেবে।’
সম্প্রতি ‘ইয়েস’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। উত্তরার ১ নম্বর সেক্টরের জসিমউদ্দিন সার্কেলে আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ পেশাদারদের জন্য একটি আবাসন প্রকল্প হলো ‘ইয়েস’। আরামদায়ক, সাশ্রয়ী, সুরক্ষিত এবং পছন্দমত খাবারের সুবিধা থাকছে এই প্রকল্পে।
ইয়েস’র মূল বৈশিষ্ট্যগুলির হলো- সুসজ্জিত এসি রুম, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পছন্দসই খাবারের ব্যবস্থা, মোটরসাইকেল পার্কিং ব্যবস্থা, অত্যাধুনিক জিমনেসিয়াম ইত্যাদি। এছাড়াও ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপসহ বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ সেশনের ব্যবস্থা থাকবে, যা আপনার কর্মজীবনে এগিয়ে থাকতে সাহায্য করবে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত এই প্রকল্পে থাকছে সর্বমোট ১২০ জনের থাকার ব্যবস্থা।
বিটিআই’র সিইও নালাকা বলেন, বিটিআই দেশের লিডিং রিয়েল এস্টেট কোম্পানি হওয়াতে এই উদ্যোগটি নেওয়া আমাদের জন্যে সহজ হয়েছে।
সম্প্রতি ‘ইয়েস’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। উত্তরার ১ নম্বর সেক্টরের জসিমউদ্দিন সার্কেলে আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ পেশাদারদের জন্য একটি আবাসন প্রকল্প হলো ‘ইয়েস’। আরামদায়ক, সাশ্রয়ী, সুরক্ষিত এবং পছন্দমত খাবারের সুবিধা থাকছে এই প্রকল্পে।
ইয়েস’র মূল বৈশিষ্ট্যগুলির হলো- সুসজ্জিত এসি রুম, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পছন্দসই খাবারের ব্যবস্থা, মোটরসাইকেল পার্কিং ব্যবস্থা, অত্যাধুনিক জিমনেসিয়াম ইত্যাদি। এছাড়াও ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপসহ বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ সেশনের ব্যবস্থা থাকবে, যা আপনার কর্মজীবনে এগিয়ে থাকতে সাহায্য করবে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত এই প্রকল্পে থাকছে সর্বমোট ১২০ জনের থাকার ব্যবস্থা।
বিটিআই’র সিইও নালাকা বলেন, বিটিআই দেশের লিডিং রিয়েল এস্টেট কোম্পানি হওয়াতে এই উদ্যোগটি নেওয়া আমাদের জন্যে সহজ হয়েছে।