আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে ব্যাটিং বিপর্যয়ের শিকার হয়েছে বাংলাদেশ। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় মাত্র ১৯৩ রানেই গুটিয়ে গেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। গাদ্দাফি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেটে পাকিস্তানের সামনে লক্ষ্যটা যে মামুলি সেটিতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এই মামুলি লক্ষ্য নিয়েও জয়ের আশা করতে পারে বাংলাদেশ। কিভাবে সেটিই বলছি।
এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, ওয়ানডেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৩ বা তার কম রান করেও প্রতিপক্ষের জয়ের ঘটনা আছে মোট ১৭টি। সবশেষ এমন জয়ের নজির গড়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দুটি জয়ই ছিল ২০১৩ সালে।
গত ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত জয় পেয়েছিল ১৬৭ রান করে। ভারতের করা ১৬৭ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৫৭ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। এরপর সে বছরের অক্টোবরে শারজাহতে ১৮৩ রান করে জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের দেয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৮২ রানে গুটিয়ে যায় মিসবাহ উল হকের পাকিস্তান। সেই সুবাদে ১ রানের জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
এদিকে ২০০ রানের কম করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশেরও। আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে দুইবার ২০০ রানের কম সংগ্রহের পরও জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। এর ভেতর একটি ছিল ১৯৯৯ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে, অপরটি ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এই দুই পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে জয়ের আশাতে বুক বাধতেই পারেন টাইগার ক্রিকেটভক্তরা।
এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, ওয়ানডেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৩ বা তার কম রান করেও প্রতিপক্ষের জয়ের ঘটনা আছে মোট ১৭টি। সবশেষ এমন জয়ের নজির গড়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দুটি জয়ই ছিল ২০১৩ সালে।
গত ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত জয় পেয়েছিল ১৬৭ রান করে। ভারতের করা ১৬৭ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৫৭ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। এরপর সে বছরের অক্টোবরে শারজাহতে ১৮৩ রান করে জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের দেয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৮২ রানে গুটিয়ে যায় মিসবাহ উল হকের পাকিস্তান। সেই সুবাদে ১ রানের জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
এদিকে ২০০ রানের কম করে জয়ের রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশেরও। আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে দুইবার ২০০ রানের কম সংগ্রহের পরও জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। এর ভেতর একটি ছিল ১৯৯৯ সালে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে, অপরটি ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এই দুই পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে জয়ের আশাতে বুক বাধতেই পারেন টাইগার ক্রিকেটভক্তরা।