এবার কক্সবাজারে দুই নৃত্যশিল্পীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বুধবার ৬ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত সোমবার ৪ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের কলাতলী এলাকার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীতে অবস্থিত রাজন কটেজে এ ঘটনা ঘটে। দুই কিশোরীর মধ্যে একজন কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আটককৃত ব্যক্তি রিয়াদ (৩০)। ভুক্তভোগী দুই কিশোরী ঢাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
এদিকে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে রাজন কটেজে দুই কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগী দুজনকে একটি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশনের জন্য ঢাকা থেকে তাদের কক্সবাজারে আনা হয়েছিল। এ সময় যার মাধ্যমে তারা আসেন ওই ব্যক্তি তাদের একটি চক্রের হাতে তুলে দেয়। পরে চক্রের সদস্যরা রাজন কটেজে নিয়ে তাদের সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী দুজনকে ঢাকার একটি বাসে তুলে দেওয়া হয়। পরে ভুক্তভোগী এক কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়লে বাস থেকে রামু বাইপাস এলাকায় নেমে যায়। এ সময় অপর কিশোরী ঢাকার উদ্দেশ্যে চলে যায়। রামুতে নেমে যাওয়া ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার সময় চিকিৎসক ঘটনার বিস্তারিত জেনে পুলিশকে জানান।
পরে পুলিশ ভুক্তভোগীকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। এদিকে রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা নোবেল কুমার বড়ুয়া জানান, মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসা দিয়েছেন চিকিৎসক নুরুল হুদা শাওন। পরে কিশোরীর বক্তব্য পাওয়ার পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। ইতোমধ্যে পুলিশ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে পেরেছে।
এর আগে গত সোমবার ৪ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের কলাতলী এলাকার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীতে অবস্থিত রাজন কটেজে এ ঘটনা ঘটে। দুই কিশোরীর মধ্যে একজন কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আটককৃত ব্যক্তি রিয়াদ (৩০)। ভুক্তভোগী দুই কিশোরী ঢাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
এদিকে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে রাজন কটেজে দুই কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগী দুজনকে একটি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশনের জন্য ঢাকা থেকে তাদের কক্সবাজারে আনা হয়েছিল। এ সময় যার মাধ্যমে তারা আসেন ওই ব্যক্তি তাদের একটি চক্রের হাতে তুলে দেয়। পরে চক্রের সদস্যরা রাজন কটেজে নিয়ে তাদের সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী দুজনকে ঢাকার একটি বাসে তুলে দেওয়া হয়। পরে ভুক্তভোগী এক কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়লে বাস থেকে রামু বাইপাস এলাকায় নেমে যায়। এ সময় অপর কিশোরী ঢাকার উদ্দেশ্যে চলে যায়। রামুতে নেমে যাওয়া ভুক্তভোগী কিশোরীকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার সময় চিকিৎসক ঘটনার বিস্তারিত জেনে পুলিশকে জানান।
পরে পুলিশ ভুক্তভোগীকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। এদিকে রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা নোবেল কুমার বড়ুয়া জানান, মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসা দিয়েছেন চিকিৎসক নুরুল হুদা শাওন। পরে কিশোরীর বক্তব্য পাওয়ার পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। ইতোমধ্যে পুলিশ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে পেরেছে।