জন্মাষ্টমী উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মঙ্গলবার এ বাণী দেন তারা।
দেশের সব হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, জন্মাষ্টমী সনাতন সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন পরোপকারী, প্রেমিক, রাজনীতিক ও সমাজ সংস্কারক।
তিনি বলেন, সমাজ থেকে অন্যায়-অত্যাচার, নিপীড়ন ও হানাহানি দূর করে মানুষে মানুষে অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলাই ছিল শ্রীকৃষ্ণের মূল দর্শন। সনাতন ধর্ম মতে, অধর্ম ও দুর্জনের বিনাশ এবং ধর্ম ও সুজনের রক্ষায় তিনি যুগে যুগে পৃথিবীতে আগমন করেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতির অনন্য বৈশিষ্ট্য। শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ ও শিক্ষা মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে এবং এ সংকট কাটিয়ে উঠতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি জন্মাষ্টমী উৎসবের সাফল্য কামনা করেন।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শ্রীকৃষ্ণের মূল লক্ষ্য ছিল সমাজে ভ্রাতৃত্ব এবং সাম্য প্রতিষ্ঠা করা। তিনি আজীবন শান্তি, মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছেন। শ্রীকৃষ্ণ তার জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে মানুষের আরাধনা করেছেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। এদেশে সব ধর্ম ও বর্ণের মানুষ যুগ যুগ ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছে। আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। সব শ্রেণি-পেশা, সম্প্রদায়ের জনগণের উন্নয়নই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্য অর্জনে আমরা সব সম্প্রদায়ের মানুষের মর্যাদাপূর্ণ ও নিরাপদ জীবনযাপন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছি।
সরকারপ্রধান বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলব, প্রতিষ্ঠা করব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’।
প্রধানমন্ত্রী দেশের সব নাগরিকের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
দেশের সব হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, জন্মাষ্টমী সনাতন সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন পরোপকারী, প্রেমিক, রাজনীতিক ও সমাজ সংস্কারক।
তিনি বলেন, সমাজ থেকে অন্যায়-অত্যাচার, নিপীড়ন ও হানাহানি দূর করে মানুষে মানুষে অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলাই ছিল শ্রীকৃষ্ণের মূল দর্শন। সনাতন ধর্ম মতে, অধর্ম ও দুর্জনের বিনাশ এবং ধর্ম ও সুজনের রক্ষায় তিনি যুগে যুগে পৃথিবীতে আগমন করেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতির অনন্য বৈশিষ্ট্য। শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ ও শিক্ষা মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে এবং এ সংকট কাটিয়ে উঠতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি জন্মাষ্টমী উৎসবের সাফল্য কামনা করেন।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শ্রীকৃষ্ণের মূল লক্ষ্য ছিল সমাজে ভ্রাতৃত্ব এবং সাম্য প্রতিষ্ঠা করা। তিনি আজীবন শান্তি, মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছেন। শ্রীকৃষ্ণ তার জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে মানুষের আরাধনা করেছেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। এদেশে সব ধর্ম ও বর্ণের মানুষ যুগ যুগ ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছে। আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। সব শ্রেণি-পেশা, সম্প্রদায়ের জনগণের উন্নয়নই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্য অর্জনে আমরা সব সম্প্রদায়ের মানুষের মর্যাদাপূর্ণ ও নিরাপদ জীবনযাপন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছি।
সরকারপ্রধান বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলব, প্রতিষ্ঠা করব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’।
প্রধানমন্ত্রী দেশের সব নাগরিকের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।