উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে মোঃ আব্দুল মালেক নামের এক সহকারী শিক্ষককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আব্দুল মালেক চর ভাটবেড়া গ্রামের আলাউদ্দিন আলীর ছেলে। তিনি উপজেলার চর ভাটবেড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত।
উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেনের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, গত ২৩ আগষ্ট স্কুলে ক্লাস চলাকালে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ডেকে নিয়ে তাকে যৌন হয়রানি করেন সহকারী শিক্ষক মালেক। এ বিষয়ে ওই দিনই ছাত্রীর অভিভাবকেরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির কাছে অভিযোগ করেন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসীও ক্ষুব্ধ হন এবং আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন। বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
পরে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেনকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। ঘটনাটি তদন্ত করে এর সত্যতা পায় এই কমিটি। কমিটির পক্ষ থকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে প্রতিবেদন পাঠানোর পর সোমবার আব্দুল মালেককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্তের চিঠি পাঠিয়েছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। ওই চিঠিতে ২৩ আগষ্ট থেকে তার এই আদেশ কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মোঃ আব্দুল মালেকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন ধরেননি।
উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেনের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, গত ২৩ আগষ্ট স্কুলে ক্লাস চলাকালে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ডেকে নিয়ে তাকে যৌন হয়রানি করেন সহকারী শিক্ষক মালেক। এ বিষয়ে ওই দিনই ছাত্রীর অভিভাবকেরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির কাছে অভিযোগ করেন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসীও ক্ষুব্ধ হন এবং আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন। বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
পরে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান উল্লাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেনকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। ঘটনাটি তদন্ত করে এর সত্যতা পায় এই কমিটি। কমিটির পক্ষ থকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে প্রতিবেদন পাঠানোর পর সোমবার আব্দুল মালেককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্তের চিঠি পাঠিয়েছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। ওই চিঠিতে ২৩ আগষ্ট থেকে তার এই আদেশ কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মোঃ আব্দুল মালেকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন ধরেননি।