এবার সিলেটে হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজারে হাফ প্যান্ট পরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি মাজার এলাকায় প্রবেশমুখে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। সেখানে লেখা রয়েছে ‘হাফ প্যান্ট পরে মাজারের গেটের ভেতরে প্রবেশ নিষেধ’। গতকাল সোমবার ৪ সেপ্টেম্বর মাজারের মোতাওয়াল্লি ফতেহ উল্লাহ আল আমান সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সারাবছরই মাজার জিয়ারতে আসেন বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের মানুষ। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা সিলেটে এলে একবার হলেও ঘুরে যান শাহজালালের (রহ.) মাজার। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে অনেক পর্যটক হাফ প্যান্ট পরে মাজারে প্রবেশ করছেন। এতে মাজারের আদব ও পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে। তাই, মাজার এলাকায় হাফ প্যান্ট পরে প্রবেশ না করতে নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গত ১৩০৩ সালে সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহের শাসনামলে হজরত শাহজালালের (রহ.) হাতে বিজিত হয় সিলেট অঞ্চল। ১৩৪০ সালে মারা গেলে তাকে সিলেট শহরের দরগাহ এলাকায় সমাহিত করা হয়। বর্তমানে মাজার এলাকায় শত শত জালালি কবুতর, পুকুরভর্তি মাছ ছাড়াও হজরত শাহজালালের (রহ.) ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস রক্ষিত আছে।
এদিকে মাজার চত্বরের পশ্চিম পাশে একটি ছোট ঝরনা রয়েছে। মাজার আঙিনায় জালালি কবুতরকে খাওয়ানোর জন্য ছড়িয়ে রাখা হয় ধান। তা দেখতে সেখানে ভিড় করেন আগতরা। এগুলো ‘জালালি কবুতর’ নামে পরিচিত। একতলা ঘরের ভেতর বড় বড় তিনটি ডেকচি রয়েছে। শাহজালালের (রহ.) ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র দর্শনার্থীদের দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে তলোয়ার, কাঠের তৈরি খড়ম, হরিণের চামড়া দিয়ে নির্মিত নামাজের মোসল্লা, তামার নির্মিত প্লেট এবং বাটি।
তিনি বলেন, সারাবছরই মাজার জিয়ারতে আসেন বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের মানুষ। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা সিলেটে এলে একবার হলেও ঘুরে যান শাহজালালের (রহ.) মাজার। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে অনেক পর্যটক হাফ প্যান্ট পরে মাজারে প্রবেশ করছেন। এতে মাজারের আদব ও পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে। তাই, মাজার এলাকায় হাফ প্যান্ট পরে প্রবেশ না করতে নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গত ১৩০৩ সালে সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহের শাসনামলে হজরত শাহজালালের (রহ.) হাতে বিজিত হয় সিলেট অঞ্চল। ১৩৪০ সালে মারা গেলে তাকে সিলেট শহরের দরগাহ এলাকায় সমাহিত করা হয়। বর্তমানে মাজার এলাকায় শত শত জালালি কবুতর, পুকুরভর্তি মাছ ছাড়াও হজরত শাহজালালের (রহ.) ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস রক্ষিত আছে।
এদিকে মাজার চত্বরের পশ্চিম পাশে একটি ছোট ঝরনা রয়েছে। মাজার আঙিনায় জালালি কবুতরকে খাওয়ানোর জন্য ছড়িয়ে রাখা হয় ধান। তা দেখতে সেখানে ভিড় করেন আগতরা। এগুলো ‘জালালি কবুতর’ নামে পরিচিত। একতলা ঘরের ভেতর বড় বড় তিনটি ডেকচি রয়েছে। শাহজালালের (রহ.) ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র দর্শনার্থীদের দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে তলোয়ার, কাঠের তৈরি খড়ম, হরিণের চামড়া দিয়ে নির্মিত নামাজের মোসল্লা, তামার নির্মিত প্লেট এবং বাটি।