ড.ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া কাউকে খুশি করার জন্য এসব করেছেন। নিশ্চয়ই তার কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে।
মঙ্গলবার নিজ কার্যালয় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে নির্দেশনা রয়েছে জানিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ তাতে স্বাক্ষর করেননি বলে সোমবার গণমাধ্যমকে জানান। তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূসের পক্ষে নোবেল জয়ীসহ ১৬০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিবৃতি ঠিক আছে।
তার এমন বক্তব্যের পর বেশ আলোচনা সমালোচনা হয়। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা।
তিনি বলেন, ‘আমি উনাকে সই করতে বলিনি। আমি কোনোদিনও কোনো এক কর্মকর্তা বা কাউরে বলি নাই যে, আপনি এটাতে সই করেন বা না করেন। আমি নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি, আমার অফিসে এ ধরনের কোনো স্টেটমেন্ট রেডি হয়নি।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ড. ইউনূসের পক্ষে ১৬০ জনের বিবৃতির প্রথম দিনেই অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বলে দিয়েছি, ওনারা (ইউনূসের পক্ষে) যে স্টেটমেন্ট দিয়েছেন তা সঠিক হয়নি, কারণ তারা জানতেন না- সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের (ড. ইউনূসের) আবেদন দুইবার প্রত্যাখ্যান হয়েছে।
‘সর্বোচ্চ বিচারিক আদালত যখন বলে এটা হবে তখন প্রশাসনিকভাবে কেউ প্রত্যাহার করতে পারে না। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন তারা এটা জানেন না। সে কারণে আমি প্রথমদিনই বলে দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘এখন অ্যাটর্নি জেনারেল বলার পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের কি আর স্বাক্ষর করার প্রয়োজন আছে? আপনারা কি মনে করেন। আমি তো নিজেই এই অফিস থেকে বলে দিয়েছি। আমি বলা মানেই তো অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস বলা।
‘তারপরও বলছি- সবাইকে স্বাক্ষর করতে হবে এই কথা আমি বলিনি। এটা বলার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘দ্বিতীয় কথা হলো- তার যদি এটা মনে হয়, যে আমি সাবইকে স্বাক্ষর করতে বলেছি, তাহলে তিনি তো আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন, আমি এমন কোনো নির্দেশনা দিয়েছি কি না। তিনি সেটা তো জানতে চাননি। তার মানে কী? তিনি আমার কাছে জিজ্ঞেস না করেই কীভাবে জানলেন আমি বলেছি স্বাক্ষর করতে।’
কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমনটি করেছেন উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘কালতে তো ওনার ছুটি ছিল, তার তো কোনো ডিউটি ছিল না। ওনি স্যুট টুট পরে চলে এসেছেন। তিনি টিভির সামনে গিয়ে কী কারণে ব্রিফ করলেন, কেন করলেন, কোন উদ্দেশ্যে করলেন সেটা আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন। কাকে খুশি করার জন্য তিনি এসব কথা বলেছেন।’
উনি তো বলেছেন, ওয়াটসঅ্যাপে এ নির্দেশনা গেছে- এমন প্রশ্ন করলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি তো বললাম, উনি আমার সাথে কথা বলবেন না। আমি নিজে করিনি কোনো ওয়াটসঅ্যাপ। উনার কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
এ অবস্থায় তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি তো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কেউ না। আমি তো অ্যাপায়নটেন্ট না। এটা সবাই ওয়াকিবহাল।’
সোমবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বিশ্বনেতাদের চিঠির পাল্টা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করবেন না বলে জানিয়েছেন সরকারের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।
তিনি মনে করেন ড. ইউনূস বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ড. ইউনূসকে হয়রানি বন্ধে বিশ্ব নেতারা যে বিবৃতি দিয়েছেন তার প্রতিও সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য দেন এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।
মঙ্গলবার নিজ কার্যালয় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে নির্দেশনা রয়েছে জানিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ তাতে স্বাক্ষর করেননি বলে সোমবার গণমাধ্যমকে জানান। তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূসের পক্ষে নোবেল জয়ীসহ ১৬০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিবৃতি ঠিক আছে।
তার এমন বক্তব্যের পর বেশ আলোচনা সমালোচনা হয়। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা।
তিনি বলেন, ‘আমি উনাকে সই করতে বলিনি। আমি কোনোদিনও কোনো এক কর্মকর্তা বা কাউরে বলি নাই যে, আপনি এটাতে সই করেন বা না করেন। আমি নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি, আমার অফিসে এ ধরনের কোনো স্টেটমেন্ট রেডি হয়নি।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ড. ইউনূসের পক্ষে ১৬০ জনের বিবৃতির প্রথম দিনেই অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বলে দিয়েছি, ওনারা (ইউনূসের পক্ষে) যে স্টেটমেন্ট দিয়েছেন তা সঠিক হয়নি, কারণ তারা জানতেন না- সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের (ড. ইউনূসের) আবেদন দুইবার প্রত্যাখ্যান হয়েছে।
‘সর্বোচ্চ বিচারিক আদালত যখন বলে এটা হবে তখন প্রশাসনিকভাবে কেউ প্রত্যাহার করতে পারে না। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন তারা এটা জানেন না। সে কারণে আমি প্রথমদিনই বলে দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘এখন অ্যাটর্নি জেনারেল বলার পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের কি আর স্বাক্ষর করার প্রয়োজন আছে? আপনারা কি মনে করেন। আমি তো নিজেই এই অফিস থেকে বলে দিয়েছি। আমি বলা মানেই তো অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস বলা।
‘তারপরও বলছি- সবাইকে স্বাক্ষর করতে হবে এই কথা আমি বলিনি। এটা বলার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘দ্বিতীয় কথা হলো- তার যদি এটা মনে হয়, যে আমি সাবইকে স্বাক্ষর করতে বলেছি, তাহলে তিনি তো আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন, আমি এমন কোনো নির্দেশনা দিয়েছি কি না। তিনি সেটা তো জানতে চাননি। তার মানে কী? তিনি আমার কাছে জিজ্ঞেস না করেই কীভাবে জানলেন আমি বলেছি স্বাক্ষর করতে।’
কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমনটি করেছেন উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘কালতে তো ওনার ছুটি ছিল, তার তো কোনো ডিউটি ছিল না। ওনি স্যুট টুট পরে চলে এসেছেন। তিনি টিভির সামনে গিয়ে কী কারণে ব্রিফ করলেন, কেন করলেন, কোন উদ্দেশ্যে করলেন সেটা আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন। কাকে খুশি করার জন্য তিনি এসব কথা বলেছেন।’
উনি তো বলেছেন, ওয়াটসঅ্যাপে এ নির্দেশনা গেছে- এমন প্রশ্ন করলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি তো বললাম, উনি আমার সাথে কথা বলবেন না। আমি নিজে করিনি কোনো ওয়াটসঅ্যাপ। উনার কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
এ অবস্থায় তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি তো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কেউ না। আমি তো অ্যাপায়নটেন্ট না। এটা সবাই ওয়াকিবহাল।’
সোমবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বিশ্বনেতাদের চিঠির পাল্টা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করবেন না বলে জানিয়েছেন সরকারের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।
তিনি মনে করেন ড. ইউনূস বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ড. ইউনূসকে হয়রানি বন্ধে বিশ্ব নেতারা যে বিবৃতি দিয়েছেন তার প্রতিও সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য দেন এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া।