রাজশাহীর তানোর উপজেলার গোদামারী গ্রামে বিড়ি কিনতে টাকা না দেওয়ায় নানিকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে মাদকাসক্ত নাতির বিরুদ্ধে। নিহত সোনা সরেনকে (৭৬) তার নাতি ইসমাইল সরেন (২৪) কিল-ঘুষি মেরে হত্যা করেছে বলে জানা গেছে। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে দিবাগত রাত ১টার দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এসময় নাতি ইসমাইল সরেনকে আটক করে পুলিশ।
নিহত সোনা সরেন ওই গ্রামের মৃত চরন টুডুর স্ত্রী। আর অভিযুক্ত নাতি ইসমাইল সরেন জিদু সরেনের ছেলে।
এদিকে তানোর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রহিম বলেন, তারা সম্পর্কে আপন নানি-নাতি। একসঙ্গে বসবাস করতো। বিড়ির টাকা না দেওয়ার কারণে দুজনের কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রেগে গিয়ে নানিকে কিল-ঘুষি মারে ইসমাইল সরেন। এতেই নানির মৃত্যু হয়। ওসি আরও বলেন, ইসমাইল মাদকাসক্ত। নানিকে হত্যার পরে মরদেহ বিছানায় রেখে রাতের আঁধারে কবর খুঁড়তে গেলে স্বজনরা বিষয়টি বুঝতে পারে। তারাও বিষয়টি ধামাচাপা দিতে মরদেহ মাটি দিতে সরেনকে সহায়তা করে। তবে বিষয়টি পুলিশ জেনে যাওয়ায় ঘটনাস্থলে গিয়ে পরে সরেনকে আটকসহ মরদেহ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠয়।
এ বিষয়ে নিহতের মেয়ে আমেনা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় ইসমাইল সরেনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সোনা সরেন ওই গ্রামের মৃত চরন টুডুর স্ত্রী। আর অভিযুক্ত নাতি ইসমাইল সরেন জিদু সরেনের ছেলে।
এদিকে তানোর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রহিম বলেন, তারা সম্পর্কে আপন নানি-নাতি। একসঙ্গে বসবাস করতো। বিড়ির টাকা না দেওয়ার কারণে দুজনের কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রেগে গিয়ে নানিকে কিল-ঘুষি মারে ইসমাইল সরেন। এতেই নানির মৃত্যু হয়। ওসি আরও বলেন, ইসমাইল মাদকাসক্ত। নানিকে হত্যার পরে মরদেহ বিছানায় রেখে রাতের আঁধারে কবর খুঁড়তে গেলে স্বজনরা বিষয়টি বুঝতে পারে। তারাও বিষয়টি ধামাচাপা দিতে মরদেহ মাটি দিতে সরেনকে সহায়তা করে। তবে বিষয়টি পুলিশ জেনে যাওয়ায় ঘটনাস্থলে গিয়ে পরে সরেনকে আটকসহ মরদেহ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠয়।
এ বিষয়ে নিহতের মেয়ে আমেনা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় ইসমাইল সরেনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।