ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর বিজ্ঞানী ভালারমাতি মারা গেছেন। চাঁদের বুকে ভারতের চন্দ্রযান-৩ অবতরণের ঘোষণা শোনা যায় তারই কণ্ঠে। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) চেন্নাইয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবার জানিয়েছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ভালারমাতি মারা গেছেন।
গত ২৩ অগস্ট ল্যান্ডার বিক্রমের গতি কমানো থেকে পাখির পালকের মতো চাঁদের মাটিতে অবতরণ পর্যন্ত চন্দ্রযানের যাবতীয় গতিবিধি এক নাগাড়ে গোটা বিশ্বকে জানিয়েছিলেন ভালারমাতি।
এদিকে তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ইসরোর সাবেক পরিচালক পিভি বেঙ্কটাকৃষ্ণন এক্সে (সাবেক টুইটার) লেখেন, ‘শ্রীহরিকোটায় ইসরোর পরবর্তী মিশনগুলোরর কাউন্টডাউন যখন চলবে, সেই সময় ভালারমাতি ম্যাডামের কণ্ঠ আর শোনা যাবে না। খুবই দুঃখিত। প্রণাম।’
ভালারমাতি ১৯৫৯ সালের ৩১ জুলাই তামিলনাড়ুর আরিয়ালুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি ইসরোয় যোগ দেন। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের প্রথম রেডার স্যাটেলাইট (রিস) ২০১২ সালে সফলভাবে উপগ্রহে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই অভিযানের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ভালারমাতি। এ ছাড়াও ইসরোর একাধিক অভিযানে ধারাভাষ্য দিতে শোনা গেছে তাকে।
বিজ্ঞান এবং গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য তামিলনাড়ু সরকার তাকে আব্দুল কালাম পুরস্কার দেন।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবার জানিয়েছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ভালারমাতি মারা গেছেন।
গত ২৩ অগস্ট ল্যান্ডার বিক্রমের গতি কমানো থেকে পাখির পালকের মতো চাঁদের মাটিতে অবতরণ পর্যন্ত চন্দ্রযানের যাবতীয় গতিবিধি এক নাগাড়ে গোটা বিশ্বকে জানিয়েছিলেন ভালারমাতি।
এদিকে তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ইসরোর সাবেক পরিচালক পিভি বেঙ্কটাকৃষ্ণন এক্সে (সাবেক টুইটার) লেখেন, ‘শ্রীহরিকোটায় ইসরোর পরবর্তী মিশনগুলোরর কাউন্টডাউন যখন চলবে, সেই সময় ভালারমাতি ম্যাডামের কণ্ঠ আর শোনা যাবে না। খুবই দুঃখিত। প্রণাম।’
ভালারমাতি ১৯৫৯ সালের ৩১ জুলাই তামিলনাড়ুর আরিয়ালুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি ইসরোয় যোগ দেন। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের প্রথম রেডার স্যাটেলাইট (রিস) ২০১২ সালে সফলভাবে উপগ্রহে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই অভিযানের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ভালারমাতি। এ ছাড়াও ইসরোর একাধিক অভিযানে ধারাভাষ্য দিতে শোনা গেছে তাকে।
বিজ্ঞান এবং গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য তামিলনাড়ু সরকার তাকে আব্দুল কালাম পুরস্কার দেন।