নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল আমেরিকা প্রবাসী মাওলানা নুর উল্লাহ (৩৬)।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বারইয়ারহাট এলাকায় কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টায় তিনি মারা যান।
নুর উল্লাহ মিরসরাই উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের কদমতলা এলাকার বিসমিল্লাহ হাজী বাড়ির বাসিন্দা আমেরিকা প্রবাসী মাওলানা মো. ইউসুফের ছেলে।
নুর উল্লাহর মামা ইসহাক মাসদু জানান, শনিবার সন্ধ্যায় বারইয়ারহাট বোর্ড অফিস জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করে বাড়ি ফিরছিলেন মাওলানা নুর উল্লাহ। এ সময় রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগামী একটি কাভার্ডভ্যান ধাক্কা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত চমেকে নিয়ে গেলে রাত ১০টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি জানান, নুর উল্লাহ সপরিবার আমেরিকা থাকেন। দুই মাস আগে স্ত্রী, ৩ মেয়ে নিয়ে দেশের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। তার আর আমেরিকা যাওয়া হলো না। মা-বাবা আমেরিকা থেকে আসলে জানাজার সময় নির্ধারণ করা হবে।
জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি সোহেল সরকার বলেন, ‘আমি মিটিংয়ের কারণে কুমিল্লায় আছি। দুর্ঘটনায় নিহতের বিষয়ে অবগত নই। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি।’
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বারইয়ারহাট এলাকায় কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টায় তিনি মারা যান।
নুর উল্লাহ মিরসরাই উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের কদমতলা এলাকার বিসমিল্লাহ হাজী বাড়ির বাসিন্দা আমেরিকা প্রবাসী মাওলানা মো. ইউসুফের ছেলে।
নুর উল্লাহর মামা ইসহাক মাসদু জানান, শনিবার সন্ধ্যায় বারইয়ারহাট বোর্ড অফিস জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করে বাড়ি ফিরছিলেন মাওলানা নুর উল্লাহ। এ সময় রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগামী একটি কাভার্ডভ্যান ধাক্কা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত চমেকে নিয়ে গেলে রাত ১০টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি জানান, নুর উল্লাহ সপরিবার আমেরিকা থাকেন। দুই মাস আগে স্ত্রী, ৩ মেয়ে নিয়ে দেশের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। তার আর আমেরিকা যাওয়া হলো না। মা-বাবা আমেরিকা থেকে আসলে জানাজার সময় নির্ধারণ করা হবে।
জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি সোহেল সরকার বলেন, ‘আমি মিটিংয়ের কারণে কুমিল্লায় আছি। দুর্ঘটনায় নিহতের বিষয়ে অবগত নই। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি।’