নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলায় আকস্মিক ঝড় ও বৃষ্টিতে বসতঘর ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সময় ঝড়ের কবলে পড়ে সোনাডুবি হাওর ও বানবিলে দুই মৎস্যজীবী মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন।
সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৩টা থেকে এই ঝড় শুরু হয়ে চলে প্রায় ৪৫ মিনিট।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের গুজাকুলিয়া গ্রামের মৃত ঈশ্বর দাসের ছেলে অনিল দাস (৪৫) ও পোগলা ইউনিয়নের বেখুরিকান্দা শুনই গ্রামের আব্দুল মোতালিবের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (৩৮)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রোববার রাতে ওই ঝড়ে উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় শতাধিক কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। কিছু গাছ ভেঙে বাড়িঘরের ওপরে পড়লে বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
কলমাকান্দা ফায়ারসার্ভিসের ইনচার্জ লিডার এমদাদুল হক জানান, রোববার রাতে ওই ঝড়ের কবলে পড়ে সোনাডুবি হাওরে অনিল দাস ও বানবিলে আব্দুল কুদ্দুস নামের দুই মৎস্যজীবী মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। সোমবার সকালে সংবাদ পেয়ে কিশোরগঞ্জের একটি ডুবুরি দলকে সংবাদ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান জানান, রোববার রাতে ঝড়ে বেশ কিছু এলাকায় ঘরবাড়িসহ গাছপালার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক তালুকদার সাহেবকে নিয়ে পরিদর্শন করা হয়েছে।
সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৩টা থেকে এই ঝড় শুরু হয়ে চলে প্রায় ৪৫ মিনিট।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের গুজাকুলিয়া গ্রামের মৃত ঈশ্বর দাসের ছেলে অনিল দাস (৪৫) ও পোগলা ইউনিয়নের বেখুরিকান্দা শুনই গ্রামের আব্দুল মোতালিবের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (৩৮)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রোববার রাতে ওই ঝড়ে উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় শতাধিক কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। কিছু গাছ ভেঙে বাড়িঘরের ওপরে পড়লে বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
কলমাকান্দা ফায়ারসার্ভিসের ইনচার্জ লিডার এমদাদুল হক জানান, রোববার রাতে ওই ঝড়ের কবলে পড়ে সোনাডুবি হাওরে অনিল দাস ও বানবিলে আব্দুল কুদ্দুস নামের দুই মৎস্যজীবী মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। সোমবার সকালে সংবাদ পেয়ে কিশোরগঞ্জের একটি ডুবুরি দলকে সংবাদ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান জানান, রোববার রাতে ঝড়ে বেশ কিছু এলাকায় ঘরবাড়িসহ গাছপালার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক তালুকদার সাহেবকে নিয়ে পরিদর্শন করা হয়েছে।