তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি মায়ামিতে পা রাখার পর থেকেই রীতিমতো উড়ছে ইন্টার মায়ামি। কিন্তু গত ম্যাচে ন্যাশভিলের বিপক্ষে হোঁচট খেয়ে বসে দলটি। ঘরের মাঠের সেই হতাশা ভুলে মায়ামি ফিরলে নিজ ছন্দে। এক ম্যাচ বাদেই ঘুরে দাঁড়াল যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটি। প্রতিপক্ষের মাঠে এল এ এফ সির বিপক্ষে দুর্দান্ত জয় তুলে নিল লিওনেল মেসির দল।
মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচে আজ সোমবার ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সকালে লস অ্যাঞ্জেলেসকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। দলের হয়ে জালের দেখা পেয়েছেন ফাকুন্দো ফারিয়াস, জর্দি আলভা ও লিওনার্দো কাম্পানা। প্রতিপক্ষের হয়ে একটি গোল শোধ করেন রায়ান হলিংশেড।
মায়ামির তিন গোলে মেসির নাম না থাকলেও গোলের অন্যতম কারিগর তিনিই। কারণ দুটি গোলেই সহায়তা করেছেন মেসি। জর্দি আলবা ও লিওনার্দো কাম্পানার গোলে অবদান রাখেন বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। প্রতিপক্ষের মাঠে গোলের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকতে হয়নি মায়ামিকে। ম্যাচের ১৪ মিনিটেই দলকে এগিয়ে নেন ফারিয়াস।
পরের দুই গোল আসে বিরতির পর। ৫১তম মিনিটে স্কোরলাইন ২-০ করেন জর্দি আলভা। প্রতিপক্ষের ডি বক্সের বাইরে থেকে আলভার দিকে বল বাড়ান মেসি। সতীর্থের পাস পেয়ে দারুণ ফিনিশিংয়ে বল ঠিকানায় পাঠান আলভা। ৮৩ মিনিটে ব্যবধান তিনগুণ করেন কাম্পানা। সেখানেও বল নিয়ে প্রতিপক্ষের ডি-বক্সে ঢুকে নিজে শট নেওয়ার জায়গা না পেয়ে পাঠিয়ে দেন কাম্পানার কাছে।
সুযোগ পেয়ে তা হাতছাড়া করেননি কাম্পানা। সোজা ঠেলে দেন প্রতিপক্ষের জালে। তবে মেসিরা যখন বড় জয়ের উচ্ছ্বাসে ভাসছিলেন তখন সেই সুযোগে শেষ মিনিটে একটি গোল শোধ করে এল এ এফ সি। ম্যাচের ৯০তম মিনিটে হলিংশেডে এক গোলে স্কোরলাইন ৩-১ নিয়ে মাঠ ছাড়ে প্রতিপক্ষ।
মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচে আজ সোমবার ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সকালে লস অ্যাঞ্জেলেসকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। দলের হয়ে জালের দেখা পেয়েছেন ফাকুন্দো ফারিয়াস, জর্দি আলভা ও লিওনার্দো কাম্পানা। প্রতিপক্ষের হয়ে একটি গোল শোধ করেন রায়ান হলিংশেড।
মায়ামির তিন গোলে মেসির নাম না থাকলেও গোলের অন্যতম কারিগর তিনিই। কারণ দুটি গোলেই সহায়তা করেছেন মেসি। জর্দি আলবা ও লিওনার্দো কাম্পানার গোলে অবদান রাখেন বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। প্রতিপক্ষের মাঠে গোলের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকতে হয়নি মায়ামিকে। ম্যাচের ১৪ মিনিটেই দলকে এগিয়ে নেন ফারিয়াস।
পরের দুই গোল আসে বিরতির পর। ৫১তম মিনিটে স্কোরলাইন ২-০ করেন জর্দি আলভা। প্রতিপক্ষের ডি বক্সের বাইরে থেকে আলভার দিকে বল বাড়ান মেসি। সতীর্থের পাস পেয়ে দারুণ ফিনিশিংয়ে বল ঠিকানায় পাঠান আলভা। ৮৩ মিনিটে ব্যবধান তিনগুণ করেন কাম্পানা। সেখানেও বল নিয়ে প্রতিপক্ষের ডি-বক্সে ঢুকে নিজে শট নেওয়ার জায়গা না পেয়ে পাঠিয়ে দেন কাম্পানার কাছে।
সুযোগ পেয়ে তা হাতছাড়া করেননি কাম্পানা। সোজা ঠেলে দেন প্রতিপক্ষের জালে। তবে মেসিরা যখন বড় জয়ের উচ্ছ্বাসে ভাসছিলেন তখন সেই সুযোগে শেষ মিনিটে একটি গোল শোধ করে এল এ এফ সি। ম্যাচের ৯০তম মিনিটে হলিংশেডে এক গোলে স্কোরলাইন ৩-১ নিয়ে মাঠ ছাড়ে প্রতিপক্ষ।