এস এম মোজতাহীদ প্লাবন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ইনফরমেশন টেকনোলজি ইন্জিনিয়ারস এক্সামিনেশন (আইটিইই) প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয়েছে। রোববার অর্থাৎ ০৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে কর্মশালার উদ্বোধন করেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর দে।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল যৌথভাবে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে।
বর্তমান যুগে অনেকে বলেন বাজারে চাকরি নেই, এই কথাটি সত্য নয় উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, বাংলাদেশে না শুধু সারা বিশ্বেই চাকরি আছে কিন্তু যেটি আছে সেটি হলো দক্ষ মানুষের চাকরি। অদক্ষ মানুষের চাকরি নেই। সিএসইতি পড়ে যদি কেউ অদক্ষ হয় তাহলে তার সার্টিফিকেট যত ভারিই হোক তার দ্বারা কিচ্ছু হবে না। অন্যবিষয়ে পড়ে যদি কেউ দক্ষ হয় তাহলে তার অনেক ভালো চাকরি হবে। এ কারণে এই সময় দক্ষতার সময়।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, বর্তমানের যে প্রতিযোগিতা তার পরিধি বিশ্বব্যাপী। এটা না রিজিওনাল; না ন্যাশনাল এটা গ্লোবাল। এই গ্লোবাল রেঞ্জে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আর এজন্য শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য নিয়ে এগুতে হবে। দ্রুত ও নিশ্চিতভাবে লক্ষ্যে পৌঁছুতে হলে দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই।
শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজনের জন্য উপাচার্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. শেখ সুজন আলীর সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনী অধিবেশনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভাগের অন্য শিক্ষক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল যৌথভাবে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে।
বর্তমান যুগে অনেকে বলেন বাজারে চাকরি নেই, এই কথাটি সত্য নয় উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, বাংলাদেশে না শুধু সারা বিশ্বেই চাকরি আছে কিন্তু যেটি আছে সেটি হলো দক্ষ মানুষের চাকরি। অদক্ষ মানুষের চাকরি নেই। সিএসইতি পড়ে যদি কেউ অদক্ষ হয় তাহলে তার সার্টিফিকেট যত ভারিই হোক তার দ্বারা কিচ্ছু হবে না। অন্যবিষয়ে পড়ে যদি কেউ দক্ষ হয় তাহলে তার অনেক ভালো চাকরি হবে। এ কারণে এই সময় দক্ষতার সময়।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, বর্তমানের যে প্রতিযোগিতা তার পরিধি বিশ্বব্যাপী। এটা না রিজিওনাল; না ন্যাশনাল এটা গ্লোবাল। এই গ্লোবাল রেঞ্জে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আর এজন্য শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য নিয়ে এগুতে হবে। দ্রুত ও নিশ্চিতভাবে লক্ষ্যে পৌঁছুতে হলে দক্ষতার কোনো বিকল্প নেই।
শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজনের জন্য উপাচার্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. শেখ সুজন আলীর সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনী অধিবেশনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভাগের অন্য শিক্ষক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।