গতকাল বাঁচা-মরার লড়াইয়ে আফগানিস্তানকে ৮৯ রানে হারিয়ে সুপার ফোর এক প্রকার নিশ্চিতই করে ফেললো টাইগাররা। ম্যাচের আগে বাংলাদেশ নিয়েছে সাহসী এক সিদ্ধান্ত। এই ম্যাচে ওপেনিং পজিশনে দেখা গেছে মেহেদী হাসান মিরাজকে। গতকাল ম্যাচ জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কেন মিরাজকে প্রথমেই ব্যাট করতে পাঠানো হয়েছে সেটা অবশ্য জানিয়ে দিলেন সাকিব আল হাসান।
এদিকে মিরাজের ওপেনিংয়ে খেলা নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আগেও মিরাজ যখনই টপ-অর্ডারে সুযোগ পেয়েছে, নিজেকে প্রমাণ করেছে। আমরা সবসময়ই জানি ওর সামর্থ্য আছে, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওর ভালো রেকর্ড আছে। আমরা ভাবলাম কেন ওকে চেষ্টা করে দেখবো না ভালো উইকেটে। সৌভাগ্যবশত সেটি কাজে এসেছে।’
এদিকে বড় রান করলেও ম্যাচে টাইগাররা পেসাররা রেখেছেন বড় অবদান। তাইতো অধিনায়কের কাছ থেকে তিন পেসার তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম এবং হাসান মাহমুদ পেয়েছেন ভূয়সী প্রশংসা।
এরপর পেসারাদের ব্যাপারে সাকিব বলেন, ‘আমার মনে হয় আমরা পরিকল্পনা খুব ভালোভাবে প্রয়োগ করেছি। তিনজন পেসারই হৃদয় দিয়ে বল করেছে। গত দুই তিন বছর ধরেই খুব ভালো বল করছে। আজকের দিনটাও তাদের জন্য আরেকটি এমন দিনই। তারা প্রতিদিনই উন্নতি করছে। আমার মনে হয় এই ম্যাচ তাদের আরেকটু বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে, কারণ এই উইকেটে বল করা সহজ ছিল না।’
এদিকে মিরাজের ওপেনিংয়ে খেলা নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আগেও মিরাজ যখনই টপ-অর্ডারে সুযোগ পেয়েছে, নিজেকে প্রমাণ করেছে। আমরা সবসময়ই জানি ওর সামর্থ্য আছে, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওর ভালো রেকর্ড আছে। আমরা ভাবলাম কেন ওকে চেষ্টা করে দেখবো না ভালো উইকেটে। সৌভাগ্যবশত সেটি কাজে এসেছে।’
এদিকে বড় রান করলেও ম্যাচে টাইগাররা পেসাররা রেখেছেন বড় অবদান। তাইতো অধিনায়কের কাছ থেকে তিন পেসার তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম এবং হাসান মাহমুদ পেয়েছেন ভূয়সী প্রশংসা।
এরপর পেসারাদের ব্যাপারে সাকিব বলেন, ‘আমার মনে হয় আমরা পরিকল্পনা খুব ভালোভাবে প্রয়োগ করেছি। তিনজন পেসারই হৃদয় দিয়ে বল করেছে। গত দুই তিন বছর ধরেই খুব ভালো বল করছে। আজকের দিনটাও তাদের জন্য আরেকটি এমন দিনই। তারা প্রতিদিনই উন্নতি করছে। আমার মনে হয় এই ম্যাচ তাদের আরেকটু বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে, কারণ এই উইকেটে বল করা সহজ ছিল না।’