আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় কমেছে। গত মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১৫৯ কোটি কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২১ দশমিক ৫৬ শতাংশ কম।
গত বছরের আগস্টে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য প্রকাশ করে।
তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৯৭ কোটি ডলার। আগস্টে তা ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। জুলাইয়ের সঙ্গে তুলনা করলে আগস্টে প্রবাসী আয় কমেছে ৩৭ কোটি ডলার বা প্রায় ১৯ শতাংশ।
গত ছয় মাসের মধ্যে আগস্টে প্রবাসী আয় সর্বনিম্ন। গত মার্চে এসেছিল ২০২ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলার, এপ্রিল মাসে এসেছিল ১৬৮ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৬৯ কোটি মার্কিন ডলার, জুন মাসে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার এবং জুলাইয়ে এসেছে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
আগস্টে রাষ্টায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৮ কোটি ৩১ লাখ ৯০ মার্কিন ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। ১৩৭ কোটি ৬০ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার এসেছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে। আর বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
গত অর্থ বছরের প্রথম দুই মাসে প্রবাসী আয় ঠিক থাকলেও তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে কমেছিল। চলতি অর্থ বছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে প্রবাসী আয় কমতে শুরু করে। এমন সময় প্রবাসী আয় কমল যখন দেশে ডলারের সংকট কোনোভাবেই দূর হচ্ছে না। ডলারের প্রধান উৎস প্রবাসী আয় কমার ফলে ডলার সংকট আরও প্রকট হতে পারে।
গত বছরের আগস্টে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য প্রকাশ করে।
তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৯৭ কোটি ডলার। আগস্টে তা ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। জুলাইয়ের সঙ্গে তুলনা করলে আগস্টে প্রবাসী আয় কমেছে ৩৭ কোটি ডলার বা প্রায় ১৯ শতাংশ।
গত ছয় মাসের মধ্যে আগস্টে প্রবাসী আয় সর্বনিম্ন। গত মার্চে এসেছিল ২০২ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলার, এপ্রিল মাসে এসেছিল ১৬৮ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৬৯ কোটি মার্কিন ডলার, জুন মাসে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার এবং জুলাইয়ে এসেছে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
আগস্টে রাষ্টায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৮ কোটি ৩১ লাখ ৯০ মার্কিন ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। ১৩৭ কোটি ৬০ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার এসেছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে। আর বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
গত অর্থ বছরের প্রথম দুই মাসে প্রবাসী আয় ঠিক থাকলেও তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে কমেছিল। চলতি অর্থ বছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে প্রবাসী আয় কমতে শুরু করে। এমন সময় প্রবাসী আয় কমল যখন দেশে ডলারের সংকট কোনোভাবেই দূর হচ্ছে না। ডলারের প্রধান উৎস প্রবাসী আয় কমার ফলে ডলার সংকট আরও প্রকট হতে পারে।