প্রেমিকাকে দেশে নিয়ে আসতে ভারতে গিয়েছিলেন এক বাংলাদেশি যুবক। প্রেমিকাও বাড়ি ছেড়ে চলে এসেছিলেন তার হাত ধরে। তবে বাধ সাধল ভারতীয় ওই তরুণীর পরিবার। তাদের অভিযোগ ওই তরুণী নাবালিকা; বয়স ১৬। তাকে ‘অপহরণের’ চেষ্টা করছিল ওই বাংলাদেশি যুবক।
তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রেমিক আবদুল সুফিয়ানকে গ্রেপ্তার করেছে সেখানকার পুলিশ। তাকে নেওয়া হয়েছে রিমান্ডে। সুফিয়ানকে সহযোগিতা করতে আসা রুবা আখতার নামে এক বান্ধবীকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রেমের আড়ালে ওই তরুণীকে ‘পাচারের’ অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আট মাস আগে সুফিয়ানের সঙ্গে পরিচয় হয় আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম থানার ওই তরুণীর। প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তারা। বাংলাদেশ গিয়ে ঘরসংসার পাতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে যায় ওই কিশোরী। ২৭ আগস্ট ‘নিখোঁজ’ হয়। পরদিন কুমারগ্রাম থানা পুলিশের কাছে এ বিষয়টি লিখিতভাবে জানায় তার পরিবার।
এরপরই তার খোঁজে নামে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ। পুলিশের ধারণা- পাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়েছে ওই কিশোরী। পুলিশ মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং করে আসামে তার অবস্থান শনাক্ত করে।
সুফিয়ান ও রুবা আখতারকে বুধবার মেঘালয়ের শিলং থেকে আসা একটি বাস থেকে আটক করে পুলিশ। বাসটি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই তরুণীকে। তাদের তিনজনকেই আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশ দুই বাংলাদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও ফুসলিয়ে অপহরণের মামলা করে এবং শনিবার আলিপুরদুয়ার জেলা দায়রা ও জজ আদালতে পাঠায়। আদালত অভিযুক্তদের ৬ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
তবে পাচারের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছেন আবদুল সুফিয়ান। তিনি বলেন, ‘ওই মেয়েটি আমার সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছিল। পাচার করার অভিযোগ সত্য নয়।’
তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রেমিক আবদুল সুফিয়ানকে গ্রেপ্তার করেছে সেখানকার পুলিশ। তাকে নেওয়া হয়েছে রিমান্ডে। সুফিয়ানকে সহযোগিতা করতে আসা রুবা আখতার নামে এক বান্ধবীকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রেমের আড়ালে ওই তরুণীকে ‘পাচারের’ অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আট মাস আগে সুফিয়ানের সঙ্গে পরিচয় হয় আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম থানার ওই তরুণীর। প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তারা। বাংলাদেশ গিয়ে ঘরসংসার পাতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে যায় ওই কিশোরী। ২৭ আগস্ট ‘নিখোঁজ’ হয়। পরদিন কুমারগ্রাম থানা পুলিশের কাছে এ বিষয়টি লিখিতভাবে জানায় তার পরিবার।
এরপরই তার খোঁজে নামে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ। পুলিশের ধারণা- পাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়েছে ওই কিশোরী। পুলিশ মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং করে আসামে তার অবস্থান শনাক্ত করে।
সুফিয়ান ও রুবা আখতারকে বুধবার মেঘালয়ের শিলং থেকে আসা একটি বাস থেকে আটক করে পুলিশ। বাসটি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই তরুণীকে। তাদের তিনজনকেই আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশ দুই বাংলাদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও ফুসলিয়ে অপহরণের মামলা করে এবং শনিবার আলিপুরদুয়ার জেলা দায়রা ও জজ আদালতে পাঠায়। আদালত অভিযুক্তদের ৬ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
তবে পাচারের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছেন আবদুল সুফিয়ান। তিনি বলেন, ‘ওই মেয়েটি আমার সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছিল। পাচার করার অভিযোগ সত্য নয়।’