গাজীপুরের টঙ্গীতে হেলেনা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় লাশের কাছ থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে মুদাফা পশ্চিমপাড়া বিষেরটেক এলাকার নিজামউদ্দিনের বাড়িতে।
নিহত হেলেনা শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি থানার কান্দুলি গ্রামের হেকিম মিয়ার মেয়ে। তিনি তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বিষেরটেক এলাকায় বসবাস করতেন।
স্থানীয়রা জানায়, এক বছর আগে পারিবারিকভাবে শেরপুর জেলায় রাজু নামে এক ছেলের সঙ্গে হেলেনার বিয়ে হয়। কিন্তু স্বামীকে তার পছন্দ না হওয়ায় একমাস সংসার করার পর স্বামীর বাড়ি থেকে তিনি বাবার মুদাফার ভাড়া বাসায় এসে বসবাস করতে থাকেন। এরপর গত ৮-৯ মাস ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকে। একদিকে স্বামীর বাড়িতে যাওয়ার জন্য বাবা-মায়ের তাগাদা, অন্যদিকে স্বামীকে পছন্দ না হওয়ায় তার মধ্যে ক্ষোভের দানা বাঁধে।
এরই জেরে শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে 'আমি চলে গেলাম, তোমাদের মুক্তি দিলাম' লেখা সংবলিত একটি চিরকুট লিখে ঘরের আঁড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে হেলেনার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি মো. শাহ আলম বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত হেলেনা শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি থানার কান্দুলি গ্রামের হেকিম মিয়ার মেয়ে। তিনি তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বিষেরটেক এলাকায় বসবাস করতেন।
স্থানীয়রা জানায়, এক বছর আগে পারিবারিকভাবে শেরপুর জেলায় রাজু নামে এক ছেলের সঙ্গে হেলেনার বিয়ে হয়। কিন্তু স্বামীকে তার পছন্দ না হওয়ায় একমাস সংসার করার পর স্বামীর বাড়ি থেকে তিনি বাবার মুদাফার ভাড়া বাসায় এসে বসবাস করতে থাকেন। এরপর গত ৮-৯ মাস ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকে। একদিকে স্বামীর বাড়িতে যাওয়ার জন্য বাবা-মায়ের তাগাদা, অন্যদিকে স্বামীকে পছন্দ না হওয়ায় তার মধ্যে ক্ষোভের দানা বাঁধে।
এরই জেরে শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে 'আমি চলে গেলাম, তোমাদের মুক্তি দিলাম' লেখা সংবলিত একটি চিরকুট লিখে ঘরের আঁড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে হেলেনার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি মো. শাহ আলম বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে।