এবার মসজিদে নামাজরতদের ওপর হামলা চালিয়েছে এক বন্দুকধারী, এতে সাতজন মুসল্লি নিহত হয়েছেন। নাইজেরিয়ার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য কাদুনাতে এ ঘটনা ঘটে। গতকাল শনিবার পুলিশের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর আল আরাবিয়া
এদিকে কাদুনা পুলিশের মুখপাত্র মানসুর হারুনা মোবাইল ফোনে জানান, রাজ্যের ইকারা স্থানীয় সরকারি এলাকার প্রত্যন্ত সায়া গ্রামে শুক্রবার জুম্মার নামাজের জন্য মুসল্লিরা জড়ো হলে এ ঘটনা ঘটে। হারুনা জানান, বন্দুকধারীর গুলিতে দুইজন গুরুত্বর আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ওই গ্রামের বাসিন্দা হারুনা ইসমাঈল ফোনে রয়টার্সকে জানান, বন্দুকধারীর গুলিতে নামাজরত মুসল্লিদের মধ্যে পাঁচজন নিহত হয়েছেন এবং বাকী দুজন ছিলেন গ্রামের সাধারণ মানুষ। নাইজেরিয়ার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে গত তিন বছর থেকে প্রায়ই বন্দুক হামলা হচ্ছে। এছাড়া এ এলাকায় অপহরণ, হত্যাসহ সহিংসমূলক কর্মকাণ্ড ব্যাপক হারে বেড়েছে।
এদিকে হামলাকারীদের ক্রামাগত হামলার কারণে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে নাইজেরিয়ার নিরাপত্তাবাহিনী। গত ১৪ বছর ধরে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এসব হামলাকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে কাদুনা পুলিশের মুখপাত্র মানসুর হারুনা মোবাইল ফোনে জানান, রাজ্যের ইকারা স্থানীয় সরকারি এলাকার প্রত্যন্ত সায়া গ্রামে শুক্রবার জুম্মার নামাজের জন্য মুসল্লিরা জড়ো হলে এ ঘটনা ঘটে। হারুনা জানান, বন্দুকধারীর গুলিতে দুইজন গুরুত্বর আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ওই গ্রামের বাসিন্দা হারুনা ইসমাঈল ফোনে রয়টার্সকে জানান, বন্দুকধারীর গুলিতে নামাজরত মুসল্লিদের মধ্যে পাঁচজন নিহত হয়েছেন এবং বাকী দুজন ছিলেন গ্রামের সাধারণ মানুষ। নাইজেরিয়ার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে গত তিন বছর থেকে প্রায়ই বন্দুক হামলা হচ্ছে। এছাড়া এ এলাকায় অপহরণ, হত্যাসহ সহিংসমূলক কর্মকাণ্ড ব্যাপক হারে বেড়েছে।
এদিকে হামলাকারীদের ক্রামাগত হামলার কারণে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে নাইজেরিয়ার নিরাপত্তাবাহিনী। গত ১৪ বছর ধরে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এসব হামলাকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।