দ্রুতগতির উড়ালসড়ক ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে রাজধানীবাসীর জন্য নতুন উপহার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর ফলে রাজধানীর যানজট কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শেরেবাংলানগরে পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে আয়োজিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন সরকারপ্রধান। যদিও এর আগে কাওলা অংশে ফলক উন্মোচন করে রাজধানীর এই মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন শেখ হাসিনা।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রী কাওলা অংশ দিয়ে প্রথম টিকেট কেটে এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশ করেন। কাওলা থেকে ১৪ মিনিটে ফার্মগেটে পৌঁছান তিনি। সেখান থেকে বিকেল ৪টার দিকে সমাবেশস্থল আগারগাঁও বাণিজ্যমেলার মাঠে পৌঁছান।
সুধী সমাবেশে বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, রাজধানীর সঙ্গে সারা বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের একটি নতুন উপহার আজকে আপনাদের জন্য দিয়ে যাচ্ছি। যেটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি নতুন মাইলফলক। আজ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাওলার দক্ষিণ প্রান্ত থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন করা হয়েছে। আপনাদের জন্য এই উপহার দিচ্ছি।
তিনি বলেন, এটি ঢাকার যানজট নিরসনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এর মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার দ্রুত উন্নতি হবে। মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সেতু সচিব মো. মনজুর হোসেন প্রমুখ।
এছাড়া সরকারের সচিব ও বিভিন্ন পর্যায়ের আমলারাও এই সমাবেশে অংশ নিয়েছেন। একই সঙ্গে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক সাখাওয়াত হোসেনসহ সংশ্লিষ্টরা যোগ দেন।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শেরেবাংলানগরে পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে আয়োজিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন সরকারপ্রধান। যদিও এর আগে কাওলা অংশে ফলক উন্মোচন করে রাজধানীর এই মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন শেখ হাসিনা।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রী কাওলা অংশ দিয়ে প্রথম টিকেট কেটে এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশ করেন। কাওলা থেকে ১৪ মিনিটে ফার্মগেটে পৌঁছান তিনি। সেখান থেকে বিকেল ৪টার দিকে সমাবেশস্থল আগারগাঁও বাণিজ্যমেলার মাঠে পৌঁছান।
সুধী সমাবেশে বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, রাজধানীর সঙ্গে সারা বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের একটি নতুন উপহার আজকে আপনাদের জন্য দিয়ে যাচ্ছি। যেটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি নতুন মাইলফলক। আজ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাওলার দক্ষিণ প্রান্ত থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন করা হয়েছে। আপনাদের জন্য এই উপহার দিচ্ছি।
তিনি বলেন, এটি ঢাকার যানজট নিরসনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এর মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার দ্রুত উন্নতি হবে। মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সেতু সচিব মো. মনজুর হোসেন প্রমুখ।
এছাড়া সরকারের সচিব ও বিভিন্ন পর্যায়ের আমলারাও এই সমাবেশে অংশ নিয়েছেন। একই সঙ্গে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক সাখাওয়াত হোসেনসহ সংশ্লিষ্টরা যোগ দেন।