এবার ফিরে এলেন ঢাকাই সিনেমার কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হঠাৎ তার এমন প্রত্যাবর্তনে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন হুমায়ুন ভক্তরা। প্রিয় তারকাকে নতুন রূপে দেখে রীতিমতো আনন্দে ভাসছেন তারা। বর্তমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশ বিদেশের সিনেমার তারকাদের নতুন রূপে ভার্চুয়াল জগতে নিয়ে আসছেন অনেকেই।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবিগুলো প্রকাশ করা মাত্রই ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। মূলত সেই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেই হুমায়ুন ফরীদির এমন প্রত্যাবর্তন সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি প্রয়াত এই অভিনেতার একটি ছবি সামাজিক নেটমাধ্যমে ভেসে বেড়াচ্ছে। যা দেখে ভীষণ আনন্দিত সিনেমাপ্রেমীরা।
ওই ছবিতে দেখা যায়, স্যুট পরিহিত অবস্থায় একটি গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন হুমায়ুন ফরীদি। এ যেন চির সবুজ এক যুবক। অভিনেতার এমন লুক আর স্টাইল দেখে চোখের পলকই পড়ছে না নেটিজেনদের।
এদিকে ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম হুমায়ুন ফরীদি। একাধারে তিনি মঞ্চ, টিভি নাটক ও অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ছুঁয়ে গেছেন দর্শকহৃদয়। ১৯৫২ সালের ২৯ মে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার তুমুলিয়া ইউনিয়নের চুয়ারিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬০।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবিগুলো প্রকাশ করা মাত্রই ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। মূলত সেই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেই হুমায়ুন ফরীদির এমন প্রত্যাবর্তন সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি প্রয়াত এই অভিনেতার একটি ছবি সামাজিক নেটমাধ্যমে ভেসে বেড়াচ্ছে। যা দেখে ভীষণ আনন্দিত সিনেমাপ্রেমীরা।
ওই ছবিতে দেখা যায়, স্যুট পরিহিত অবস্থায় একটি গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন হুমায়ুন ফরীদি। এ যেন চির সবুজ এক যুবক। অভিনেতার এমন লুক আর স্টাইল দেখে চোখের পলকই পড়ছে না নেটিজেনদের।
এদিকে ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম হুমায়ুন ফরীদি। একাধারে তিনি মঞ্চ, টিভি নাটক ও অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ছুঁয়ে গেছেন দর্শকহৃদয়। ১৯৫২ সালের ২৯ মে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার তুমুলিয়া ইউনিয়নের চুয়ারিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬০।