এবার অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার পর্যবেক্ষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়েছে বারাক ওবামা ও হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশে আসতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন তারা। আজ বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও দেশটির সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, ওনাদেরকে (ওবামা ও হিলারি) জানানো হয়েছে। এই ইন্টারভিউ সম্পর্কে তারা জেনেছে। কিন্তু ওনাদের আসতে হলে তো একটা জিনিসকে শেষ করে দিয়ে আসতে হবে। ডাকলেই তো তারা আসতে পারবে না। মামলাগুলো নিয়ে বক্তব্য আনা হয়েছে। তারা এসে যদি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে এই মামলা ভেতরে কোনো সারবস্তু নাই।
এদিকে শ্রম আদালতে সরকারের পক্ষ নিয়োগ পাওয়া আইনজীবী আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, ড. ইউনূসের বিচার পর্যবেক্ষণ করতে যারা আসবেন তাদের স্বাগতম। কিন্তু আদালত অনন্তকাল বসে থাকবে না।
তিনি বলেন, তারা যদি আমাদের সঙ্গে স্বাধীনভাবে বসে তাহলে আমরা বসবো। তারা আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বসতে পারে কিংবা থার্ড পার্টির সঙ্গে বসতে পারে। আমরা সবসময় এটাকে স্বাগত জানাই। তবে এই জন্য আমি দীর্ঘদিন বসে থাকতে পারব না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের আসাটা আমাদের জন্য ভালো।
এদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৬৮টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। যার মধ্যে দুটি ফৌজদারী ও বাকিগুলো শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে কর গড়মিলের মামলা হাইকোর্টে বিচারাধীন।
তার বিচারাধীন মামলাগুলো হলো- গ্রামীণ টেলিকমের ৬৪টি, গ্রামীণ কল্যাণের ৬৯টি, গ্রামীণ কমিউনিকেশনের ২৫টি, গ্রামীণ ফিসারিজের ৮টি, ইনকাম ট্যাক্সের ৮টি ও ফৌজদারী ২টিসহ মোট ১৬৮টি মামলা।
এদিকে শ্রম আদালতে ড. ইউনূসের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকেই বিবৃতির পর বিবৃতি আসছে বিদেশ থেকে। বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটনসহ নোবেলজয়ী সব পক্ষের দাবি বিচার বন্ধের। তবে সরকার বিষয়টি নিয়ে তাদের বক্তব্য স্পষ্ট করেছে।
তিনি বলেন, নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও দেশটির সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, ওনাদেরকে (ওবামা ও হিলারি) জানানো হয়েছে। এই ইন্টারভিউ সম্পর্কে তারা জেনেছে। কিন্তু ওনাদের আসতে হলে তো একটা জিনিসকে শেষ করে দিয়ে আসতে হবে। ডাকলেই তো তারা আসতে পারবে না। মামলাগুলো নিয়ে বক্তব্য আনা হয়েছে। তারা এসে যদি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে এই মামলা ভেতরে কোনো সারবস্তু নাই।
এদিকে শ্রম আদালতে সরকারের পক্ষ নিয়োগ পাওয়া আইনজীবী আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, ড. ইউনূসের বিচার পর্যবেক্ষণ করতে যারা আসবেন তাদের স্বাগতম। কিন্তু আদালত অনন্তকাল বসে থাকবে না।
তিনি বলেন, তারা যদি আমাদের সঙ্গে স্বাধীনভাবে বসে তাহলে আমরা বসবো। তারা আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বসতে পারে কিংবা থার্ড পার্টির সঙ্গে বসতে পারে। আমরা সবসময় এটাকে স্বাগত জানাই। তবে এই জন্য আমি দীর্ঘদিন বসে থাকতে পারব না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের আসাটা আমাদের জন্য ভালো।
এদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৬৮টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। যার মধ্যে দুটি ফৌজদারী ও বাকিগুলো শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে কর গড়মিলের মামলা হাইকোর্টে বিচারাধীন।
তার বিচারাধীন মামলাগুলো হলো- গ্রামীণ টেলিকমের ৬৪টি, গ্রামীণ কল্যাণের ৬৯টি, গ্রামীণ কমিউনিকেশনের ২৫টি, গ্রামীণ ফিসারিজের ৮টি, ইনকাম ট্যাক্সের ৮টি ও ফৌজদারী ২টিসহ মোট ১৬৮টি মামলা।
এদিকে শ্রম আদালতে ড. ইউনূসের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকেই বিবৃতির পর বিবৃতি আসছে বিদেশ থেকে। বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটনসহ নোবেলজয়ী সব পক্ষের দাবি বিচার বন্ধের। তবে সরকার বিষয়টি নিয়ে তাদের বক্তব্য স্পষ্ট করেছে।