এবার এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই চরম বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী দেখাল বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কার তিন পেসার এবং অলরাউন্ডার হাসারাঙ্গা ইনজুরিতে থাকলেও বাকিদের সামনে দাঁড়াতেই পারল না টাইগাররা! একমাত্র নাজমুল হোসেন শান্ত আশির ওপর রান করেছেন। আর কেউ বিশের ঘরও পার করতে পারেননি। ৪২.৪ ওভারে মাত্র ১৬৪ রানে অল-আউট হয় সাকিব আল হাসানের দল।
পাল্লেকেলেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৩৬ রানে নেই ৩ উইকেট! মহিশ থিকশানার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এলবিডাব্লিউ হন অভিষিক্ত তানজিদ তামিম (০)। আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ দীর্ঘদিন পর ওয়ানডেতে সুযোগ পেয়েও আউট হন ২৩ বলে ১৬ রানে। একপ্রান্ত আগলে রাখা নাজমুল হোসেন শান্তকে সঙ্গ দিতে পারেননি অধিনায়ক সাকিবও।
মাথিশা পাথিরানার বলে ফিরেন ৫ রানে। মাত্র ৩৬ রানে তিন উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দুই তরুণ নাজমুল হোসেন শান্ত আর তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে শুরু হয় ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন। ৬৬ বলে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি তুলে নেন শান্ত। জুটিও ছাড়িয়ে যায় পঞ্চাশ। এরপরই ছন্দপতন! দাসুন শানাকার বলে এলবিডাব্লিউ হয়ে যান ৪১ বলে ২০ রান করা তাওহীদ হৃদয়।
তার ইনিংসে নেই কোনো বাউন্ডারি। ফিল্ড আম্পায়ার হৃদয়কে আউট না দিলেও রিভিউ নিয়ে জয়ী হয় শ্রীলঙ্কা। ভাঙে ৫৯ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি। ৯৫ রানে নেই ৫ উইকেট। শান্তর সঙ্গী হন মুশফিক। এই জুটিও সম্ভাবনা জাগিয়েছিল। মুশফিক একবার ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে ইনিংস লম্বা করতে পারলেন না। পাথিরানার বলে করুনারত্নের তালুবন্দি হওয়ার আগে করেন ১৩ রান।
২২ বলের ইনিংসে ছিল ১টি বাউন্ডারি। পঞ্চম উইকেট জুটি ভাঙে ৩২ রানে। লোয়ার মিডল অর্ডারের ভরসা মেহেদি মিরাজ মাত্র ৫ রানে রান-আউট হলে বিপদ ফের বাড়ে। শেখ মেহেদী (৬) এলবিডাব্লিউ হয়ে যান। রিভিউ নিলেও ‘আম্পায়ার্স কলে’ তাকে ফিরতে হয়। এমন মুহূর্তে নাজমুল সেঞ্চুরিটা পাবেন কিনা- সেটা নিয়ে তৈরি হয় শংকার।
শেষ পর্যন্ত শংকাই সত্যি হয়। ৮ম ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরির কাছে গিয়ে থামেন নাজমুল। তার ১২২ বলে ৭ চারে ৮৯ রানের ইনিংস শেষ হয় মহিশ থিকশানার বলে বোল্ড হয়ে। এরপর পাথিরানার বলে মুস্তাফিজ (০) এলবিডাব্লিউ হলে ৪২. ৪ ওভারে ১৬৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। পাথিরানা নেন ৩২ রানে ৪ উইকেট। এছাড়া ২ উইকেট নেন মাহিশ থিকশানা।
পাল্লেকেলেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৩৬ রানে নেই ৩ উইকেট! মহিশ থিকশানার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এলবিডাব্লিউ হন অভিষিক্ত তানজিদ তামিম (০)। আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ দীর্ঘদিন পর ওয়ানডেতে সুযোগ পেয়েও আউট হন ২৩ বলে ১৬ রানে। একপ্রান্ত আগলে রাখা নাজমুল হোসেন শান্তকে সঙ্গ দিতে পারেননি অধিনায়ক সাকিবও।
মাথিশা পাথিরানার বলে ফিরেন ৫ রানে। মাত্র ৩৬ রানে তিন উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দুই তরুণ নাজমুল হোসেন শান্ত আর তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে শুরু হয় ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন। ৬৬ বলে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি তুলে নেন শান্ত। জুটিও ছাড়িয়ে যায় পঞ্চাশ। এরপরই ছন্দপতন! দাসুন শানাকার বলে এলবিডাব্লিউ হয়ে যান ৪১ বলে ২০ রান করা তাওহীদ হৃদয়।
তার ইনিংসে নেই কোনো বাউন্ডারি। ফিল্ড আম্পায়ার হৃদয়কে আউট না দিলেও রিভিউ নিয়ে জয়ী হয় শ্রীলঙ্কা। ভাঙে ৫৯ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি। ৯৫ রানে নেই ৫ উইকেট। শান্তর সঙ্গী হন মুশফিক। এই জুটিও সম্ভাবনা জাগিয়েছিল। মুশফিক একবার ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে ইনিংস লম্বা করতে পারলেন না। পাথিরানার বলে করুনারত্নের তালুবন্দি হওয়ার আগে করেন ১৩ রান।
২২ বলের ইনিংসে ছিল ১টি বাউন্ডারি। পঞ্চম উইকেট জুটি ভাঙে ৩২ রানে। লোয়ার মিডল অর্ডারের ভরসা মেহেদি মিরাজ মাত্র ৫ রানে রান-আউট হলে বিপদ ফের বাড়ে। শেখ মেহেদী (৬) এলবিডাব্লিউ হয়ে যান। রিভিউ নিলেও ‘আম্পায়ার্স কলে’ তাকে ফিরতে হয়। এমন মুহূর্তে নাজমুল সেঞ্চুরিটা পাবেন কিনা- সেটা নিয়ে তৈরি হয় শংকার।
শেষ পর্যন্ত শংকাই সত্যি হয়। ৮ম ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরির কাছে গিয়ে থামেন নাজমুল। তার ১২২ বলে ৭ চারে ৮৯ রানের ইনিংস শেষ হয় মহিশ থিকশানার বলে বোল্ড হয়ে। এরপর পাথিরানার বলে মুস্তাফিজ (০) এলবিডাব্লিউ হলে ৪২. ৪ ওভারে ১৬৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। পাথিরানা নেন ৩২ রানে ৪ উইকেট। এছাড়া ২ উইকেট নেন মাহিশ থিকশানা।